নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ঈদকে কেন্দ্র করে মাংসের দোকানে যেমন বেড়েছে ভিড়, তেমনি বেড়েছে দামও। মাংসের বাজার নিয়ন্ত্রণ না থাকায় ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমত দামে বিক্রি করেছেন ব্যবসায়ীরা । তবে দাম বাড়ার জন্য মাংস ব্যবসায়ীরা পরিবহন ভাড়া এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় বাড়াকে দায়ী করছেন।
মাংস ব্যবসায়ীরা বলেন, প্রতিবছরই ঈদকে সামনে রেখে মাংসের দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজি প্রতি বাড়ে। কিন্তু এ বছর বাজারে গরুর দাম বেশিছিল, পরিবহন ভাড়া ব্যবসায়ীদের যাতায়াত এবং রাখালদের খরচ বেড়ে যাওয়ায় অস্বাভাবিক দামে বিক্রি হয় মাংস।
প্রতি বছর রমজান মাসকে সামনে রেখে গরু বা খাসির মাংসের দাম বেঁধে দেওয়া হতো।গত দুই বছর ধরে এটি করা হচ্ছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা । ফলে এবছর মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
রাজধানীর জিগাতলার আনোয়ারের মাংসের দোকানের স্বত্বাধিকারী আনোয়ার হোসেন বলেন, একটি গরু এবার ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার বেশি মূল্যে কেনা হয়েছে।
রাজশাহী বা চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২০ থেকে ২৪ টি গরু আনতে আগে খরচ হতো ৩০ হাজার টাকা। এখন তা বেড়ে ৪০ হাজার টাকা হয়েছে। একজন রাখালের জন্য আগের দই গরুপ্রতি খরচ হতো ৩০০ টাকা এখন তা বেড়ে ৫০০ টাকা হয়েছে।
আনোয়ার হোসেন আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ রাজশাহী যেতে একজন বেপারীকে বাস যাতায়াত খরচ করতে হতো ৭০০ থেকে এক হাজার টাকা। লকডাউন এর কারণে বাস বন্ধ থাকায় এখন তারা অ্যাম্বুলেন্সের যাতায়াত করছেন। এতে তাদের খরচ দুই হাজার ৭০০ থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত পড়ছে। এতে মাংসের ওপর প্রভাব পড়ছে।
ঢাকা: ঈদকে কেন্দ্র করে মাংসের দোকানে যেমন বেড়েছে ভিড়, তেমনি বেড়েছে দামও। মাংসের বাজার নিয়ন্ত্রণ না থাকায় ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমত দামে বিক্রি করেছেন ব্যবসায়ীরা । তবে দাম বাড়ার জন্য মাংস ব্যবসায়ীরা পরিবহন ভাড়া এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় বাড়াকে দায়ী করছেন।
মাংস ব্যবসায়ীরা বলেন, প্রতিবছরই ঈদকে সামনে রেখে মাংসের দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজি প্রতি বাড়ে। কিন্তু এ বছর বাজারে গরুর দাম বেশিছিল, পরিবহন ভাড়া ব্যবসায়ীদের যাতায়াত এবং রাখালদের খরচ বেড়ে যাওয়ায় অস্বাভাবিক দামে বিক্রি হয় মাংস।
প্রতি বছর রমজান মাসকে সামনে রেখে গরু বা খাসির মাংসের দাম বেঁধে দেওয়া হতো।গত দুই বছর ধরে এটি করা হচ্ছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা । ফলে এবছর মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
রাজধানীর জিগাতলার আনোয়ারের মাংসের দোকানের স্বত্বাধিকারী আনোয়ার হোসেন বলেন, একটি গরু এবার ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার বেশি মূল্যে কেনা হয়েছে।
রাজশাহী বা চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২০ থেকে ২৪ টি গরু আনতে আগে খরচ হতো ৩০ হাজার টাকা। এখন তা বেড়ে ৪০ হাজার টাকা হয়েছে। একজন রাখালের জন্য আগের দই গরুপ্রতি খরচ হতো ৩০০ টাকা এখন তা বেড়ে ৫০০ টাকা হয়েছে।
আনোয়ার হোসেন আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ রাজশাহী যেতে একজন বেপারীকে বাস যাতায়াত খরচ করতে হতো ৭০০ থেকে এক হাজার টাকা। লকডাউন এর কারণে বাস বন্ধ থাকায় এখন তারা অ্যাম্বুলেন্সের যাতায়াত করছেন। এতে তাদের খরচ দুই হাজার ৭০০ থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত পড়ছে। এতে মাংসের ওপর প্রভাব পড়ছে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
৩১ মিনিট আগেপণ্যবাহী যানবাহনের জট কমানো এবং বন্দর কার্যক্রমে আরও গতি আনতে চলতি মাসের শেষ দিকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল গেট ফি
১ ঘণ্টা আগেবেরিয়ে আসতে শুরু করেছে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংকগুলোয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের
২ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে পণ্যের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে