নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সৌদি খেজুর চাষের জন্য ৫০ লাখ টাকারও বেশি কৃষিঋণ পাওয়া যাবে। কোনো গ্রাহক পাঁচ একর জমিতে সৌদি খেজুরের চাষ করলে তিনি এ পরিমাণ অর্থ কৃষিঋণ হিসেবে নিতে পারবেন। সৌদি খেজুর ছাড়াও ভিয়েতনামি নারকেল, সুইট কর্ন (মিষ্টি ভুট্টা) ও কফিকে কৃষি ফল ও পণ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে কৃষিঋণ বিতরণ করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) কাছে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কৃষি ও পল্লি ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির আওতায় শস্য, ফসল, ফল ও ফুল ইত্যাদির সঙ্গে সৌদি খেজুর, ভিয়েতনামি নারকেল, সুইট কর্ন ও কফি চাষ অন্তর্ভুক্ত-মর্মে বিবেচিত হবে। ঋণ নিয়মাচার ও উৎপাদনপঞ্জিকা অনুসরণপূর্বক ওই ফল ও ফসলগুলো চাষে ঋণ বিতরণের জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হলো।
এ ক্ষেত্রে একজন কৃষক সর্বোচ্চ পাঁচ একর জমিতে সৌদি খেজুর চাষের জন্য সুষম সার, বীজ, সেচ, কীটনাশক, শ্রম, জমির ভাড়াসহ সর্বমোট ৫০ লাখ ২৭ হাজার টাকা ঋণ নিতে পারবেন। তবে সর্বনিম্ন শূন্য দশমিক ৫০ বিঘার জন্য ১ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬৭ টাকা ঋণ পাওয়া যাবে।
এ ছাড়া ভিয়েতনামি নারকেল চাষে প্রতি পাঁচ একর জমির জন্য একজন কৃষক ২১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন ৭১ হাজার ৫০০ টাকা ঋণ নিতে পারবেন। প্রতি পাঁচ একর জমিতে সুইট কর্ন চাষের জন্য সর্বোচ্চ ৩৩ লাখ টাকা এবং শূন্য দশমিক ৫০ বিঘা জমির জন্য সর্বনিম্ন ১১ হাজার টাকা ঋণ পাওয়া যাবে। একজন কৃষক কফি চাষের জন্য ১৯ লাখ ২০ হাজার টাকা (৫ একর জমি) ও সর্বনিম্ন ৬৪ হাজার টাকা (শূন্য দশমিক ৫০ বিঘা) ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন বলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।
দেশে সৌদি খেজুর চাষের জন্য ৫০ লাখ টাকারও বেশি কৃষিঋণ পাওয়া যাবে। কোনো গ্রাহক পাঁচ একর জমিতে সৌদি খেজুরের চাষ করলে তিনি এ পরিমাণ অর্থ কৃষিঋণ হিসেবে নিতে পারবেন। সৌদি খেজুর ছাড়াও ভিয়েতনামি নারকেল, সুইট কর্ন (মিষ্টি ভুট্টা) ও কফিকে কৃষি ফল ও পণ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে কৃষিঋণ বিতরণ করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) কাছে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কৃষি ও পল্লি ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির আওতায় শস্য, ফসল, ফল ও ফুল ইত্যাদির সঙ্গে সৌদি খেজুর, ভিয়েতনামি নারকেল, সুইট কর্ন ও কফি চাষ অন্তর্ভুক্ত-মর্মে বিবেচিত হবে। ঋণ নিয়মাচার ও উৎপাদনপঞ্জিকা অনুসরণপূর্বক ওই ফল ও ফসলগুলো চাষে ঋণ বিতরণের জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হলো।
এ ক্ষেত্রে একজন কৃষক সর্বোচ্চ পাঁচ একর জমিতে সৌদি খেজুর চাষের জন্য সুষম সার, বীজ, সেচ, কীটনাশক, শ্রম, জমির ভাড়াসহ সর্বমোট ৫০ লাখ ২৭ হাজার টাকা ঋণ নিতে পারবেন। তবে সর্বনিম্ন শূন্য দশমিক ৫০ বিঘার জন্য ১ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬৭ টাকা ঋণ পাওয়া যাবে।
এ ছাড়া ভিয়েতনামি নারকেল চাষে প্রতি পাঁচ একর জমির জন্য একজন কৃষক ২১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন ৭১ হাজার ৫০০ টাকা ঋণ নিতে পারবেন। প্রতি পাঁচ একর জমিতে সুইট কর্ন চাষের জন্য সর্বোচ্চ ৩৩ লাখ টাকা এবং শূন্য দশমিক ৫০ বিঘা জমির জন্য সর্বনিম্ন ১১ হাজার টাকা ঋণ পাওয়া যাবে। একজন কৃষক কফি চাষের জন্য ১৯ লাখ ২০ হাজার টাকা (৫ একর জমি) ও সর্বনিম্ন ৬৪ হাজার টাকা (শূন্য দশমিক ৫০ বিঘা) ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন বলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৩ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে