মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
গত ১৫ বছরে দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক ৮ বিমানবন্দর ঘিরে নেওয়া হয় ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প। যাত্রীধারণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সেবার মানোন্নয়নে নেওয়া এসব প্রকল্পে ব্যয় ধরা ছিল প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা। তবে নকশায় ভুল, সংযোজন-বিয়োজনসহ নানা কারণে কাজ শুধু পিছিয়েই গেছে। এতে দফায় দফায় বেড়েছে ব্যয়।
এ অবস্থায় প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করতে বাড়তি অর্থের সংস্থানে সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প পরিকল্পনা (ডিপিপি) তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়া, ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধিসহ নানা কারণে বিমানবন্দর-গুলোতে চলমান বড় প্রকল্পগুলোর ব্যয় বাড়লেও বন্ধ করার সুযোগ নেই। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রকল্পগুলো শেষ করাই এ মুহূর্তে আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’ বর্তমানে প্রকল্পগুলোর ব্যয় যৌক্তিকভাবে বাড়াতে ডিপিপি সংশোধনের কাজ চলছে। সংশোধিত ডিপিপি মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর নিয়ম অনুযায়ী পর্যালোচনা হবে।
বিমানবন্দর ঘিরে বিগত সরকারের হাতে সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি ছিল ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ। ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন পায় ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প পর্ব-১। পরবর্তী সময়ে ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের প্রথম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত হয় ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকায়।
গত বছর আংশিক উদ্বোধনের সময় ঘোষণা ছিল গত অক্টোবরের মধ্যেই যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু হবে তৃতীয় টার্মিনালটি। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় আবারও বাড়ছে তৃতীয় টার্মিনালের প্রকল্প ব্যয়। প্রাথমিক প্রাক্কলন অনুযায়ী, এ দফায় আরও ৩ হাজার কোটি টাকা বাড়তে পারে টার্মিনালটির নির্মাণব্যয়।
একই অবস্থা কক্সবাজার বিমানবন্দরে চলমান দুটি প্রকল্পের ক্ষেত্রেও। বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক রূপান্তরে ৩০২ কোটি টাকার ‘কক্সবাজার বিমানবন্দরের উন্নয়ন প্রকল্প (১ম পর্যায়)’ শীর্ষক এই কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে। সেই সময়ের পর কেটে গেল আরও ১১ বছর। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি কাজ। উল্টো ৬ দফায় প্রকল্প ব্যয় বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
অন্যদিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরের ৯ হাজার ফুট দৈর্ঘ্যের রানওয়ের উত্তর দিকে বঙ্গোপসাগর চ্যানেল ভরাট করে আরও ১ হাজার ৭০০ ফুট সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রানওয়ে হবে। ২০২১ সালের ২৮ আগস্ট কক্সবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে সমুদ্রে সম্প্রসারণ প্রকল্পের উদ্বোধন হয়। শুরুতে প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ছিল ১ হাজার ৫৬৮ কোটি ৮৫ লাখ ৫৬ হাজার ৬৮৮ টাকা, যা বর্তমানে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯০০ কোটি টাকা, যার পুরোটাই অর্থায়ন করছে বেবিচক।
সম্প্রতি কক্সবাজার বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন টার্মিনালে যুগ্মভাবে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেবিচক। এ জন্য আন্তর্জাতিক টার্মিনালের একাংশ ভেঙে করা হবে অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল। ব্যয় হবে অতিরিক্ত ২০ কোটি টাকা। পাশাপাশি বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পে বেশ কিছু সংযোজন করে আরও প্রায় ৯০ কোটি টাকা ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমানে অতিরিক্ত ব্যয়ের সংশোধিত ডিপিপি মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এরই মধ্যে অতিরিক্ত অর্থ ছাড় চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়।
ব্যয় বাড়ছে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পেরও। ২ হাজার ১১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে বিমানবন্দরটির উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০২০ সালের ২৭ আগস্ট। কথা ছিল প্রকল্পটি ২০২৩ সালের ২৭ মের মধ্যে শেষ হবে। যদিও বর্তমানে প্রকল্পটির অর্ধেক কাজও শেষ হয়নি। প্রকল্পের কাজ ২০ শতাংশ হওয়ার পর জানা যায় নকশায় ত্রুটি আছে। পরবর্তী সময়ে প্রকল্পের ত্রুটিপূর্ণ ৩০ শতাংশ কাজ বাদ দিয়ে আরও ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়।
বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৫৪০ কোটি, সৈয়দপুর ও রাজশাহী বিমানবন্দরের ৫৩০ কোটি, বরিশাল বিমানবন্দরের ৩৭০ কোটি ও যশোর বিমানবন্দরের ৩২ কোটি টাকার প্রকল্পের কোনোটাই শেষ হয়নি নির্ধারিত সময়ে। অবধারিতভাবেই ফের সব কটি প্রকল্পের ব্যয়ই বাড়ছে।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরটিকে আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। ভুটান, নেপাল ও ভারতের এয়ারলাইনসগুলো এ বিমানবন্দরটি ব্যবহারের সুযোগ পাবে। মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী বর্তমান যে রানওয়ে রয়েছে, এর পাশে নতুন একটি রানওয়ে নির্মাণ করা হবে। এর জন্য জমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম শিগগিরই শুরু করা হবে।
একইভাবে রানওয়ে সম্প্রসারণ থেকে গ্রাউন্ড স্টেশন আধুনিকায়নের মধ্য দিয়ে নতুন রূপ পেতে যাচ্ছে রাজশাহীর শাহ মখদুম বিমানবন্দর। আধুনিকায়ন প্রকল্পের আওতায় বেশ কিছু উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে যাত্রীদের জন্য অত্যাধুনিক টার্মিনাল ভবন নির্মাণ, রানওয়ে সম্প্রসারণ ও কার্গো উড়োজাহাজ ওঠানামার ব্যবস্থা। প্রাথমিকভাবে এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১০৭ কোটি টাকা। করোনা মহামারির কারণে উন্নয়নকাজ বেশ কিছু দিন বন্ধ ছিল। তবে সম্প্রতি আবারও কাজ শুরু হয়েছে। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে তা বাড়িয়ে প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত।
গত ১৫ বছরে দেশের অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক ৮ বিমানবন্দর ঘিরে নেওয়া হয় ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প। যাত্রীধারণ সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সেবার মানোন্নয়নে নেওয়া এসব প্রকল্পে ব্যয় ধরা ছিল প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা। তবে নকশায় ভুল, সংযোজন-বিয়োজনসহ নানা কারণে কাজ শুধু পিছিয়েই গেছে। এতে দফায় দফায় বেড়েছে ব্যয়।
এ অবস্থায় প্রকল্পগুলো দ্রুত শেষ করতে বাড়তি অর্থের সংস্থানে সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প পরিকল্পনা (ডিপিপি) তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়া, ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধিসহ নানা কারণে বিমানবন্দর-গুলোতে চলমান বড় প্রকল্পগুলোর ব্যয় বাড়লেও বন্ধ করার সুযোগ নেই। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রকল্পগুলো শেষ করাই এ মুহূর্তে আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’ বর্তমানে প্রকল্পগুলোর ব্যয় যৌক্তিকভাবে বাড়াতে ডিপিপি সংশোধনের কাজ চলছে। সংশোধিত ডিপিপি মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর নিয়ম অনুযায়ী পর্যালোচনা হবে।
বিমানবন্দর ঘিরে বিগত সরকারের হাতে সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি ছিল ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ। ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন পায় ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প পর্ব-১। পরবর্তী সময়ে ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের প্রথম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত হয় ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকায়।
গত বছর আংশিক উদ্বোধনের সময় ঘোষণা ছিল গত অক্টোবরের মধ্যেই যাত্রী চলাচলের জন্য পুরোদমে চালু হবে তৃতীয় টার্মিনালটি। তবে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় আবারও বাড়ছে তৃতীয় টার্মিনালের প্রকল্প ব্যয়। প্রাথমিক প্রাক্কলন অনুযায়ী, এ দফায় আরও ৩ হাজার কোটি টাকা বাড়তে পারে টার্মিনালটির নির্মাণব্যয়।
একই অবস্থা কক্সবাজার বিমানবন্দরে চলমান দুটি প্রকল্পের ক্ষেত্রেও। বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক রূপান্তরে ৩০২ কোটি টাকার ‘কক্সবাজার বিমানবন্দরের উন্নয়ন প্রকল্প (১ম পর্যায়)’ শীর্ষক এই কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে। সেই সময়ের পর কেটে গেল আরও ১১ বছর। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি কাজ। উল্টো ৬ দফায় প্রকল্প ব্যয় বেড়ে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
অন্যদিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরের ৯ হাজার ফুট দৈর্ঘ্যের রানওয়ের উত্তর দিকে বঙ্গোপসাগর চ্যানেল ভরাট করে আরও ১ হাজার ৭০০ ফুট সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রানওয়ে হবে। ২০২১ সালের ২৮ আগস্ট কক্সবাজার বিমানবন্দর রানওয়ে সমুদ্রে সম্প্রসারণ প্রকল্পের উদ্বোধন হয়। শুরুতে প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ছিল ১ হাজার ৫৬৮ কোটি ৮৫ লাখ ৫৬ হাজার ৬৮৮ টাকা, যা বর্তমানে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯০০ কোটি টাকা, যার পুরোটাই অর্থায়ন করছে বেবিচক।
সম্প্রতি কক্সবাজার বিমানবন্দরে নির্মাণাধীন টার্মিনালে যুগ্মভাবে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেবিচক। এ জন্য আন্তর্জাতিক টার্মিনালের একাংশ ভেঙে করা হবে অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল। ব্যয় হবে অতিরিক্ত ২০ কোটি টাকা। পাশাপাশি বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পে বেশ কিছু সংযোজন করে আরও প্রায় ৯০ কোটি টাকা ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। বর্তমানে অতিরিক্ত ব্যয়ের সংশোধিত ডিপিপি মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এরই মধ্যে অতিরিক্ত অর্থ ছাড় চেয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়।
ব্যয় বাড়ছে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পেরও। ২ হাজার ১১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে বিমানবন্দরটির উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০২০ সালের ২৭ আগস্ট। কথা ছিল প্রকল্পটি ২০২৩ সালের ২৭ মের মধ্যে শেষ হবে। যদিও বর্তমানে প্রকল্পটির অর্ধেক কাজও শেষ হয়নি। প্রকল্পের কাজ ২০ শতাংশ হওয়ার পর জানা যায় নকশায় ত্রুটি আছে। পরবর্তী সময়ে প্রকল্পের ত্রুটিপূর্ণ ৩০ শতাংশ কাজ বাদ দিয়ে আরও ৮০০ কোটি টাকা ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়।
বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৫৪০ কোটি, সৈয়দপুর ও রাজশাহী বিমানবন্দরের ৫৩০ কোটি, বরিশাল বিমানবন্দরের ৩৭০ কোটি ও যশোর বিমানবন্দরের ৩২ কোটি টাকার প্রকল্পের কোনোটাই শেষ হয়নি নির্ধারিত সময়ে। অবধারিতভাবেই ফের সব কটি প্রকল্পের ব্যয়ই বাড়ছে।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরটিকে আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। ভুটান, নেপাল ও ভারতের এয়ারলাইনসগুলো এ বিমানবন্দরটি ব্যবহারের সুযোগ পাবে। মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী বর্তমান যে রানওয়ে রয়েছে, এর পাশে নতুন একটি রানওয়ে নির্মাণ করা হবে। এর জন্য জমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম শিগগিরই শুরু করা হবে।
একইভাবে রানওয়ে সম্প্রসারণ থেকে গ্রাউন্ড স্টেশন আধুনিকায়নের মধ্য দিয়ে নতুন রূপ পেতে যাচ্ছে রাজশাহীর শাহ মখদুম বিমানবন্দর। আধুনিকায়ন প্রকল্পের আওতায় বেশ কিছু উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে যাত্রীদের জন্য অত্যাধুনিক টার্মিনাল ভবন নির্মাণ, রানওয়ে সম্প্রসারণ ও কার্গো উড়োজাহাজ ওঠানামার ব্যবস্থা। প্রাথমিকভাবে এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১০৭ কোটি টাকা। করোনা মহামারির কারণে উন্নয়নকাজ বেশ কিছু দিন বন্ধ ছিল। তবে সম্প্রতি আবারও কাজ শুরু হয়েছে। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা ছিল। তবে তা বাড়িয়ে প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত।
শ্রমিক অসন্তোষের পরিপ্রেক্ষিতে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে সরকার। নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনকে আহ্বায়ক করে এই কমিটি গঠন করে গতকাল রোববার প্রজ্ঞাপন জ
৬ ঘণ্টা আগেনভেম্বরের প্রথম ২৩ দিনে প্রবাসীরা ১৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ধারাবাহিক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে রেমিট্যান্স ২.২৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেতৈরি পোশাকশিল্পের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি নিয়ে মালিকপক্ষ ৬ শতাংশ ও শ্রমিকপক্ষ ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে। আলোচনার অগ্রগতি হয়নি, ২৮ নভেম্বর চতুর্থ বৈঠক হবে।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে আওয়ামীপন্থি নীল দল। ১৫টি পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে তারা। বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সবুজ দল থেকে ১টি এবং স্বতন্ত্র হলুদ দল ৫টি পদে বিজয়ী হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে