নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টাকার বিনিময়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ডলার সংগ্রহে বেশ সাড়া পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চালুর মাত্র ১২ দিনেই ১২টি ব্যাংক মুদ্রা অদলবদলের (কারেন্সি সোয়াপ) আওতায় ৫৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার রিজার্ভে যোগ হয়েছে। এর বিনিময়ে প্রতি ডলারের জন্য ১১০ টাকা করে পেয়েছে ব্যাংকগুলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক গতকাল মঙ্গলবার এ তথ্য জানান।
মুদ্রা অদলবদলের আওতায় কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক সর্বনিম্ন ৫ মিলিয়ন বা ৫০ লাখ ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে জমা দিয়ে সর্বনিম্ন ৭ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ দিনের জন্য টাকা সংগ্রহ করতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার-সংকট সামলাতে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিয়ম সহজ করতে সোয়াপ চালু করা হয়েছে। এতে ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জোর-জবরদস্তি করছে না। ১৫ ফেব্রুয়ারি সোয়াপ চালুর পরই ১১টি ব্যাংক থেকে টাকার বদলে ৫৮৭ মিলিয়ন ডলার কেনা হয়েছে, যা রিজার্ভের জন্য ইতিবাচক বলা যায়। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোর ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সরাসরি নজরে থাকছে।
ডলারের বেলায় সুদহার নির্ধারিত হবে সোফের (সিকিউরড ওভারনাইট ফাইন্যান্সিং রেট) ৯০ দিনের সুদহার অনুযায়ী। এ সুদহার প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যের আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউকে ফাইন্যান্সিয়াল কন্ডাক্ট অথরিটির (এফসিএ) অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান সিএমই গ্রুপ। সিএমই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সিএমইর তিন মাসের সুদহার ছিল ৫ দশমিক ৩২ শতাংশ।
আর টাকার বেলায় সুদহার নির্ধারণ করা হবে ব্যাংক রেট অনুযায়ী। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে যে সুদহারে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেয়, তাকে বলে ব্যাংক রেট। শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকের জন্য মুনাফার হার ঠিক হবে শরিয়াহ অনুযায়ী।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রবাসী আয় আগের তুলনায় বেড়েছে। রপ্তানি আয় ভালো। এমন পরিস্থিতিতে টাকা-ডলার অদলবদলে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে উদ্বৃত্ত ডলার থাকলে এখন তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে তারা সমপরিমাণ টাকা ধার নিতে পারবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংক উভয় পক্ষই লাভবান হবে। কারণ উদ্বৃত্ত ডলারের বিপরীতে ব্যাংকগুলো তাৎক্ষণিকভাবে টাকা পেয়ে যাবে। আবার নির্ধারিত সময় পর টাকা ফেরত দিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সমপরিমাণ ডলার নিতে পারবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
বর্তমানে ব্যাংকগুলো প্রায় ৩.৯৭ বিলিয়ন ডলার ধারণ করছে। আর বিদেশে পড়ে রয়েছে আরও ৬ বিলিয়ন ডলার। সেগুলোও আনার জন্য চাপ রয়েছে ব্যাংকের ওপর। তবে কোনো কোনো ব্যাংক দর কম হওয়ায় ডলার দিতে কিছুটা নিমরাজি বলে অভিযোগ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত ১১০ টাকায় প্রতি ডলার অদলবদল করলে, তাদের লোকসান হয় বলেও কথা শোনা যাচ্ছে। তাই তাদের অনেকে সোয়াপে আগ্রহ দেখাচ্ছে না বলে জানা যায়।
টাকার বিনিময়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ডলার সংগ্রহে বেশ সাড়া পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চালুর মাত্র ১২ দিনেই ১২টি ব্যাংক মুদ্রা অদলবদলের (কারেন্সি সোয়াপ) আওতায় ৫৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার রিজার্ভে যোগ হয়েছে। এর বিনিময়ে প্রতি ডলারের জন্য ১১০ টাকা করে পেয়েছে ব্যাংকগুলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক গতকাল মঙ্গলবার এ তথ্য জানান।
মুদ্রা অদলবদলের আওতায় কোনো বাণিজ্যিক ব্যাংক সর্বনিম্ন ৫ মিলিয়ন বা ৫০ লাখ ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে জমা দিয়ে সর্বনিম্ন ৭ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ দিনের জন্য টাকা সংগ্রহ করতে পারবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার-সংকট সামলাতে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিয়ম সহজ করতে সোয়াপ চালু করা হয়েছে। এতে ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জোর-জবরদস্তি করছে না। ১৫ ফেব্রুয়ারি সোয়াপ চালুর পরই ১১টি ব্যাংক থেকে টাকার বদলে ৫৮৭ মিলিয়ন ডলার কেনা হয়েছে, যা রিজার্ভের জন্য ইতিবাচক বলা যায়। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোর ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সরাসরি নজরে থাকছে।
ডলারের বেলায় সুদহার নির্ধারিত হবে সোফের (সিকিউরড ওভারনাইট ফাইন্যান্সিং রেট) ৯০ দিনের সুদহার অনুযায়ী। এ সুদহার প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যের আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউকে ফাইন্যান্সিয়াল কন্ডাক্ট অথরিটির (এফসিএ) অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান সিএমই গ্রুপ। সিএমই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সিএমইর তিন মাসের সুদহার ছিল ৫ দশমিক ৩২ শতাংশ।
আর টাকার বেলায় সুদহার নির্ধারণ করা হবে ব্যাংক রেট অনুযায়ী। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে যে সুদহারে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেয়, তাকে বলে ব্যাংক রেট। শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকের জন্য মুনাফার হার ঠিক হবে শরিয়াহ অনুযায়ী।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রবাসী আয় আগের তুলনায় বেড়েছে। রপ্তানি আয় ভালো। এমন পরিস্থিতিতে টাকা-ডলার অদলবদলে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে উদ্বৃত্ত ডলার থাকলে এখন তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে তারা সমপরিমাণ টাকা ধার নিতে পারবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংক উভয় পক্ষই লাভবান হবে। কারণ উদ্বৃত্ত ডলারের বিপরীতে ব্যাংকগুলো তাৎক্ষণিকভাবে টাকা পেয়ে যাবে। আবার নির্ধারিত সময় পর টাকা ফেরত দিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সমপরিমাণ ডলার নিতে পারবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
বর্তমানে ব্যাংকগুলো প্রায় ৩.৯৭ বিলিয়ন ডলার ধারণ করছে। আর বিদেশে পড়ে রয়েছে আরও ৬ বিলিয়ন ডলার। সেগুলোও আনার জন্য চাপ রয়েছে ব্যাংকের ওপর। তবে কোনো কোনো ব্যাংক দর কম হওয়ায় ডলার দিতে কিছুটা নিমরাজি বলে অভিযোগ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত ১১০ টাকায় প্রতি ডলার অদলবদল করলে, তাদের লোকসান হয় বলেও কথা শোনা যাচ্ছে। তাই তাদের অনেকে সোয়াপে আগ্রহ দেখাচ্ছে না বলে জানা যায়।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৮ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৪ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৫ ঘণ্টা আগে