নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতার পরের বাংলাদেশের চেয়ে আজকের বাংলাদেশের অর্থনীতি নিঃসন্দেহে আকারে ও বৈচিত্র্যে অনেক বড়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দেশের অর্থনীতির আকার। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আবার বেড়েছে সম্পদ ও আয়বৈষম্য। ২০২১ সালে দেশের শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর কাছে আছে মোট জাতীয় আয়ের ৪৪ শতাংশ। আর পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশের হাতে আছে ১৭ দশমিক ১ শতাংশ।
প্যারিস স্কুল অব ইকোনমিকসের ওয়ার্ল্ড ইনইকুয়ালিটি ল্যাব গত ৭ ডিসেম্বর বৈশ্বিক অসমতা প্রতিবেদন ২০২২ প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য। প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে র্যাঙ্কিংয়ে রাখা হয়নি। তবে বাংলাদেশ সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর আয় মোট জাতীয় আয়ের ৪৪ শতাংশ। একই সময়ে দেশের শীর্ষ ১ শতাংশ ধনীর আয় ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০০ সালে বাংলাদেশের শীর্ষ ১ শতাংশ ধনীর হাতে ছিল মোট জাতীয় আয়ের ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০০৭ সালে তা ১৭ দশমিক ১ শতাংশে উন্নীত হয়। তবে ২০২১ সালে এটি আবার নেমে ১৬ দশমিক ৩ শতাংশে আসে। এ হিসাবে গত ২০ বছরে বাংলাদেশে শীর্ষ ধনীদের সম্পদ ও আয়ের অনুপাত কিছুটা কমেছে। কিন্তু একই সময়ে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বেড়েছে ছয় গুণের বেশি। ফলে শতাংশের হিসাব যেমনই দেখাক না কেন, টাকার অঙ্কে শীর্ষ ধনীদের হাতে এ দুই দশকে জমা হয়েছে বিপুল অর্থ। পিছিয়ে থাকা শ্রেণির সঙ্গে তুলনা করলে ব্যবধান অনেক বেশি।
এ তো গেল বাংলাদেশের অবস্থা। প্রতিবেশী ভারত নিয়ে প্রতিবেদনে আলাদা করে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, দেশটির মোট জাতীয় আয়ের ২০ শতাংশই কুক্ষিগত করে রেখেছে ওপরতলার ১ শতাংশ মানুষ। দেশটির পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশ মানুষের আয় ৫৩ হাজার ৬১০ ভারতীয় রুপি। এর ২০ গুণেরও বেশি আয় করে দেশটির শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনী। ভারতের মোট জাতীয় আয়ের ৫৭ শতাংশই যায় এই শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর কাছে। আর শীর্ষ ১ শতাংশের হাতে মোট জাতীয় আয়ের ২২ শতাংশ। তলানির ৫০ শতাংশের হাতে যায় মাত্র ১৩ শতাংশ।
ভারতের বর্তমান এই চিত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলের। ব্রিটিশরাজের সময় ভারতীয় উপমহাদেশের শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর হাতে ছিল মোট জাতীয় আয়ের ৫০ শতাংশের বেশি। স্বাধীনতার পর এই হার কমতে কমতে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশে আসে। বর্তমান হার ঔপনিবেশিক আমলের বৈষম্যকেও ছাড়িয়ে গেছে বলা যায়।
সে
হিসাবে বাংলাদেশের অবস্থান খানিকটা উঁচুতে হলেও প্রবণতা একই। জিডিপির আকার বড় হতে হতে যেভাবে বৈষম্য বাড়ছে, তাতে ভারতের মতো অর্থনীতির আকার হতে হতে এ বৈষম্য আরও বাড়বে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদেরা।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, ‘১৯৭২ সালের সংবিধানে যে আদর্শের কথা বলা হয়েছে, সেখান থেকে আমরা অনেকটাই বিচ্যুত হয়েছি। অর্থনৈতিক, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক—সব দিক থেকেই এখন আগের চেয়ে বেশি অসমতা ও বিভাজন দেখতে পাচ্ছি আমরা। উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য বিমোচনের মতো আমাদের সামষ্টিক অর্জনগুলোও আগের চেয়ে বেশি অসম হয়ে উঠেছে। আয়, সম্পদ, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিচারে আমাদের সমাজ এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি অসম।’ তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান অসমতা, প্রতিযোগিতাহীনতা ও অগণতান্ত্রিক ক্ষমতাকাঠামোর কারণে সমাজ ও অর্থনীতি সময়ের সঙ্গে আরও বেশি অসম হয়ে উঠছে। এটা একটা ফাঁদের মতো।’
শুধু ভারত বা বাংলাদেশেই নয়, গোটা বিশ্বেই সম্পদ ও আয়বৈষম্য এক বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওয়ার্ল্ড ইনইকুয়ালিটি ল্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈশ্বিক মোট আয়ের ৫২ শতাংশই যাচ্ছে শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর হাতে। এই শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর গড় বার্ষিক আয় ১ লাখ ২২ হাজার ১০০ মার্কিন ডলার। বিপরীতে মোট বৈশ্বিক আয়ের মাত্র ৮ শতাংশ যাচ্ছে পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশের হাতে, যাঁদের গড় বার্ষিক আয়ের পরিমাণ ২ হাজার ৮০০ ডলার। সম্পদের ক্ষেত্রে আবার এই বৈষম্য অনেক বেশি। বৈশ্বিক সম্পদের ৭৬ শতাংশই রয়েছে শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর হাতে। বিপরীতে পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশের হাতে আছে এই সম্পদের মাত্র ২ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্পদ ও আয়বৈষম্য সবচেয়ে বেশি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলের (মিনা) দেশগুলোতে। বৈষম্য তুলনামূলক কম ইউরোপে। আবার যুক্তরাষ্ট্রে এ বৈষম্য ভয়াবহ মাত্রায় আছে। ইউরোপে শীর্ষ ধনীদের ১০ শতাংশের হাতে আছে মোট আয়ের ৩৬ শতাংশ। মধ্যপ্রাচ্যে এই হার ৫৮ শতাংশ। এ দুটি হচ্ছে দুই প্রান্ত। এর মধ্যে পূর্ব এশিয়া রয়েছে, রয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা। এ দুই অঞ্চলের শীর্ষ ধনীদের হাতে গড়ে মোট আয়ের যথাক্রমে ৪৩ ও ৫৫ শতাংশ কুক্ষিগত আছে।
স্বাধীনতার পরের বাংলাদেশের চেয়ে আজকের বাংলাদেশের অর্থনীতি নিঃসন্দেহে আকারে ও বৈচিত্র্যে অনেক বড়। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দেশের অর্থনীতির আকার। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আবার বেড়েছে সম্পদ ও আয়বৈষম্য। ২০২১ সালে দেশের শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর কাছে আছে মোট জাতীয় আয়ের ৪৪ শতাংশ। আর পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশের হাতে আছে ১৭ দশমিক ১ শতাংশ।
প্যারিস স্কুল অব ইকোনমিকসের ওয়ার্ল্ড ইনইকুয়ালিটি ল্যাব গত ৭ ডিসেম্বর বৈশ্বিক অসমতা প্রতিবেদন ২০২২ প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য। প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে র্যাঙ্কিংয়ে রাখা হয়নি। তবে বাংলাদেশ সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে দেশে শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর আয় মোট জাতীয় আয়ের ৪৪ শতাংশ। একই সময়ে দেশের শীর্ষ ১ শতাংশ ধনীর আয় ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০০ সালে বাংলাদেশের শীর্ষ ১ শতাংশ ধনীর হাতে ছিল মোট জাতীয় আয়ের ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০০৭ সালে তা ১৭ দশমিক ১ শতাংশে উন্নীত হয়। তবে ২০২১ সালে এটি আবার নেমে ১৬ দশমিক ৩ শতাংশে আসে। এ হিসাবে গত ২০ বছরে বাংলাদেশে শীর্ষ ধনীদের সম্পদ ও আয়ের অনুপাত কিছুটা কমেছে। কিন্তু একই সময়ে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বেড়েছে ছয় গুণের বেশি। ফলে শতাংশের হিসাব যেমনই দেখাক না কেন, টাকার অঙ্কে শীর্ষ ধনীদের হাতে এ দুই দশকে জমা হয়েছে বিপুল অর্থ। পিছিয়ে থাকা শ্রেণির সঙ্গে তুলনা করলে ব্যবধান অনেক বেশি।
এ তো গেল বাংলাদেশের অবস্থা। প্রতিবেশী ভারত নিয়ে প্রতিবেদনে আলাদা করে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, দেশটির মোট জাতীয় আয়ের ২০ শতাংশই কুক্ষিগত করে রেখেছে ওপরতলার ১ শতাংশ মানুষ। দেশটির পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশ মানুষের আয় ৫৩ হাজার ৬১০ ভারতীয় রুপি। এর ২০ গুণেরও বেশি আয় করে দেশটির শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনী। ভারতের মোট জাতীয় আয়ের ৫৭ শতাংশই যায় এই শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর কাছে। আর শীর্ষ ১ শতাংশের হাতে মোট জাতীয় আয়ের ২২ শতাংশ। তলানির ৫০ শতাংশের হাতে যায় মাত্র ১৩ শতাংশ।
ভারতের বর্তমান এই চিত্রের সঙ্গে মিল রয়েছে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলের। ব্রিটিশরাজের সময় ভারতীয় উপমহাদেশের শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর হাতে ছিল মোট জাতীয় আয়ের ৫০ শতাংশের বেশি। স্বাধীনতার পর এই হার কমতে কমতে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশে আসে। বর্তমান হার ঔপনিবেশিক আমলের বৈষম্যকেও ছাড়িয়ে গেছে বলা যায়।
সে
হিসাবে বাংলাদেশের অবস্থান খানিকটা উঁচুতে হলেও প্রবণতা একই। জিডিপির আকার বড় হতে হতে যেভাবে বৈষম্য বাড়ছে, তাতে ভারতের মতো অর্থনীতির আকার হতে হতে এ বৈষম্য আরও বাড়বে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদেরা।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, ‘১৯৭২ সালের সংবিধানে যে আদর্শের কথা বলা হয়েছে, সেখান থেকে আমরা অনেকটাই বিচ্যুত হয়েছি। অর্থনৈতিক, সাম্প্রদায়িক ও রাজনৈতিক—সব দিক থেকেই এখন আগের চেয়ে বেশি অসমতা ও বিভাজন দেখতে পাচ্ছি আমরা। উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য বিমোচনের মতো আমাদের সামষ্টিক অর্জনগুলোও আগের চেয়ে বেশি অসম হয়ে উঠেছে। আয়, সম্পদ, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিচারে আমাদের সমাজ এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি অসম।’ তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান অসমতা, প্রতিযোগিতাহীনতা ও অগণতান্ত্রিক ক্ষমতাকাঠামোর কারণে সমাজ ও অর্থনীতি সময়ের সঙ্গে আরও বেশি অসম হয়ে উঠছে। এটা একটা ফাঁদের মতো।’
শুধু ভারত বা বাংলাদেশেই নয়, গোটা বিশ্বেই সম্পদ ও আয়বৈষম্য এক বড় সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওয়ার্ল্ড ইনইকুয়ালিটি ল্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়, বৈশ্বিক মোট আয়ের ৫২ শতাংশই যাচ্ছে শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর হাতে। এই শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর গড় বার্ষিক আয় ১ লাখ ২২ হাজার ১০০ মার্কিন ডলার। বিপরীতে মোট বৈশ্বিক আয়ের মাত্র ৮ শতাংশ যাচ্ছে পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশের হাতে, যাঁদের গড় বার্ষিক আয়ের পরিমাণ ২ হাজার ৮০০ ডলার। সম্পদের ক্ষেত্রে আবার এই বৈষম্য অনেক বেশি। বৈশ্বিক সম্পদের ৭৬ শতাংশই রয়েছে শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনীর হাতে। বিপরীতে পিছিয়ে থাকা ৫০ শতাংশের হাতে আছে এই সম্পদের মাত্র ২ শতাংশ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্পদ ও আয়বৈষম্য সবচেয়ে বেশি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলের (মিনা) দেশগুলোতে। বৈষম্য তুলনামূলক কম ইউরোপে। আবার যুক্তরাষ্ট্রে এ বৈষম্য ভয়াবহ মাত্রায় আছে। ইউরোপে শীর্ষ ধনীদের ১০ শতাংশের হাতে আছে মোট আয়ের ৩৬ শতাংশ। মধ্যপ্রাচ্যে এই হার ৫৮ শতাংশ। এ দুটি হচ্ছে দুই প্রান্ত। এর মধ্যে পূর্ব এশিয়া রয়েছে, রয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা। এ দুই অঞ্চলের শীর্ষ ধনীদের হাতে গড়ে মোট আয়ের যথাক্রমে ৪৩ ও ৫৫ শতাংশ কুক্ষিগত আছে।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে