জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
একীভূতকরণ নিয়ে রীতিমতো টালমাটাল অবস্থায় পড়েছে পুরো ব্যাংক খাত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত মানতে গড়িমসি করছে ব্যাংকগুলো। কর্মীরা আছেন চাকরি হারানোর আতঙ্কে। আর উদ্বেগে থাকা গ্রাহকেরা তুলে নিচ্ছেন আমানতের টাকা। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে একীভূতকরণ কার্যক্রম নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও এখন অনেকটাই দোলাচলে আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একীভূতকরণকে কেন্দ্র করে অন্তত দুই ডজন ব্যাংকে আস্থায় ধস নেমেছে। এসব ব্যাংক থেকে গ্রাহকের আমানত তুলে নেওয়ার হার অনেক বেড়ে গেছে। কোনো কোনো ব্যাংক ধারদেনা করে গ্রাহকের চাহিদা মেটাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাংক খাতের এই অস্থিরতা কমাতে না পারলে টাকা তোলার চাপ সামলানো কঠিন হবে।
ব্যাংকগুলোতে খবর নিয়ে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে এক্সিম ব্যাংকের একীভূত ঘোষণার পরের কার্যদিবস থেকে ওই দুই ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও টাকা তোলার হিড়িক পড়ে। গতকাল পর্যন্ত বেসিক, পদ্মা, এক্সিম, বিডিবিএল, পূবালী, জনতা, এবি ব্যাংকসহ অন্তত ২৪টি ব্যাংক থেকে গ্রাহকেরা অস্বাভাবিক হারে টাকা উত্তোলন করেছেন। এরই মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি উত্তোলন করা হয়ে গেছে ব্যাংকগুলো থেকে। শুধু বেসিক থেকেই তুলে নেওয়া হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবু মো. মোফাজ্জাল বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার খবরে ইতিমধ্যে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি আমানত তুলে নিয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।’
বেশি সুদের আশায় পদ্মা ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন নার্গিস আক্তার নামের এক গ্রাহক। ব্যাংকটির একীভূতকরণের খবরে এখন সেই টাকা তুলে নিচ্ছেন তিনি। নার্গিস আক্তার বলেন, ‘বেশি সুদের আশায় পদ্মা ব্যাংকে টাকা রেখেছিলাম। একীভূতের খবরে ভয়ে টাকা তুলতে এসেছি। যদিও আমার হিসাবটা ম্যাচিউর হয়নি। ব্যাংকে নিজের টাকা রেখে আতঙ্কে থাকতে চাই না। সুদ বাড়লে কী লাভ, যদি মূলধন খোয়া যায়!’
গ্রাহকদের মতোই আতঙ্কে আছেন একীভূতকরণের তালিকায় থাকা ব্যাংকগুলোর কর্মীরা। তাঁদের ভয় চাকরি হারানো নিয়ে। ঢাকা ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কখন আবার বলা হয় এই ব্যাংকও একীভূত হবে, সেই ভয়ে আছি। তখন চাকরি থাকবে কি না কে জানে!’
তবে একীভূতকরণ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ব্যাংক একীভূতের কারণে কোনো গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না। তাঁদের আমানত নিরাপদ। প্রত্যেক গ্রাহক তাঁদের নিজ নিজ ব্যাংকে থাকা হিসাব স্বাভাবিকভাবে চালু রাখতে পারবেন। তাঁদের জমা আমানতেরও কোনো ঝুঁকি নেই। দুর্বল ব্যাংক অন্য যেকোনো ব্যাংকের সঙ্গেই একীভূত হোক না কেন, এতে আমানতকারীর জমা টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও জানায়, ব্যাংক একীভূতকরণের বিষয়টি নির্ভর করছে নিজ নিজ ব্যাংকের পরিচালক ও বর্তমান পর্ষদের মতামতের ভিত্তিতে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘একীভূত নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আমানতকারী ও ব্যাংকারদের সুরক্ষা দিয়েই ব্যাংক একীভূত হবে। এ ছাড়া পাঁচ ব্যাংকের বাইরে নতুন কোনো ব্যাংক একীভূত হচ্ছে না।’
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে যখন কোনো অনিশ্চয়তা দেখা দেয়, তখন ওই সব গ্রাহক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিতে চাইবেনই। আর পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক একীভূতের ঘোষণার পর দুই ব্যাংকে টাকা তোলার হিড়িক দেখা গেছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ পর্যন্ত পাঁচটি সবল ব্যাংকের সঙ্গে পাঁচটি দুর্বল ব্যাংকের একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। জনতার সঙ্গে বিডিবিএল, এক্সিমের সঙ্গে পদ্মা, সিটির সঙ্গে বেসিক, কৃষি ব্যাংকের সঙ্গে রাকাব, ইউসিবিএলের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হচ্ছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি ব্যাংক উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান এবং এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যাংক একীভূত নিয়ে শুরুতে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছিল। সেটা কেটে গেছে। এখন ব্যাংকারদের চাকরি হারানো এবং আমানতকারীদের সঞ্চয় খোয়া নিয়ে শঙ্কা চলছে। তবে কারও চাকরি যাবে না। কোনো আমানতকারীর টাকা খোয়া যাবে না। এর পরও আতঙ্কে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন আমানতকারীরা।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘জোর করে ব্যাংক একীভূতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। এটা মোটেও ভালো কাজ হচ্ছে না।’
একীভূতকরণ নিয়ে রীতিমতো টালমাটাল অবস্থায় পড়েছে পুরো ব্যাংক খাত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাপিয়ে দেওয়া সিদ্ধান্ত মানতে গড়িমসি করছে ব্যাংকগুলো। কর্মীরা আছেন চাকরি হারানোর আতঙ্কে। আর উদ্বেগে থাকা গ্রাহকেরা তুলে নিচ্ছেন আমানতের টাকা। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে একীভূতকরণ কার্যক্রম নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও এখন অনেকটাই দোলাচলে আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একীভূতকরণকে কেন্দ্র করে অন্তত দুই ডজন ব্যাংকে আস্থায় ধস নেমেছে। এসব ব্যাংক থেকে গ্রাহকের আমানত তুলে নেওয়ার হার অনেক বেড়ে গেছে। কোনো কোনো ব্যাংক ধারদেনা করে গ্রাহকের চাহিদা মেটাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ব্যাংক খাতের এই অস্থিরতা কমাতে না পারলে টাকা তোলার চাপ সামলানো কঠিন হবে।
ব্যাংকগুলোতে খবর নিয়ে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে এক্সিম ব্যাংকের একীভূত ঘোষণার পরের কার্যদিবস থেকে ওই দুই ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও টাকা তোলার হিড়িক পড়ে। গতকাল পর্যন্ত বেসিক, পদ্মা, এক্সিম, বিডিবিএল, পূবালী, জনতা, এবি ব্যাংকসহ অন্তত ২৪টি ব্যাংক থেকে গ্রাহকেরা অস্বাভাবিক হারে টাকা উত্তোলন করেছেন। এরই মধ্যে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি উত্তোলন করা হয়ে গেছে ব্যাংকগুলো থেকে। শুধু বেসিক থেকেই তুলে নেওয়া হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবু মো. মোফাজ্জাল বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার খবরে ইতিমধ্যে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি আমানত তুলে নিয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।’
বেশি সুদের আশায় পদ্মা ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন নার্গিস আক্তার নামের এক গ্রাহক। ব্যাংকটির একীভূতকরণের খবরে এখন সেই টাকা তুলে নিচ্ছেন তিনি। নার্গিস আক্তার বলেন, ‘বেশি সুদের আশায় পদ্মা ব্যাংকে টাকা রেখেছিলাম। একীভূতের খবরে ভয়ে টাকা তুলতে এসেছি। যদিও আমার হিসাবটা ম্যাচিউর হয়নি। ব্যাংকে নিজের টাকা রেখে আতঙ্কে থাকতে চাই না। সুদ বাড়লে কী লাভ, যদি মূলধন খোয়া যায়!’
গ্রাহকদের মতোই আতঙ্কে আছেন একীভূতকরণের তালিকায় থাকা ব্যাংকগুলোর কর্মীরা। তাঁদের ভয় চাকরি হারানো নিয়ে। ঢাকা ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘কখন আবার বলা হয় এই ব্যাংকও একীভূত হবে, সেই ভয়ে আছি। তখন চাকরি থাকবে কি না কে জানে!’
তবে একীভূতকরণ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ব্যাংক একীভূতের কারণে কোনো গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না। তাঁদের আমানত নিরাপদ। প্রত্যেক গ্রাহক তাঁদের নিজ নিজ ব্যাংকে থাকা হিসাব স্বাভাবিকভাবে চালু রাখতে পারবেন। তাঁদের জমা আমানতেরও কোনো ঝুঁকি নেই। দুর্বল ব্যাংক অন্য যেকোনো ব্যাংকের সঙ্গেই একীভূত হোক না কেন, এতে আমানতকারীর জমা টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও জানায়, ব্যাংক একীভূতকরণের বিষয়টি নির্ভর করছে নিজ নিজ ব্যাংকের পরিচালক ও বর্তমান পর্ষদের মতামতের ভিত্তিতে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘একীভূত নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আমানতকারী ও ব্যাংকারদের সুরক্ষা দিয়েই ব্যাংক একীভূত হবে। এ ছাড়া পাঁচ ব্যাংকের বাইরে নতুন কোনো ব্যাংক একীভূত হচ্ছে না।’
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে যখন কোনো অনিশ্চয়তা দেখা দেয়, তখন ওই সব গ্রাহক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিতে চাইবেনই। আর পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক একীভূতের ঘোষণার পর দুই ব্যাংকে টাকা তোলার হিড়িক দেখা গেছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ পর্যন্ত পাঁচটি সবল ব্যাংকের সঙ্গে পাঁচটি দুর্বল ব্যাংকের একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। জনতার সঙ্গে বিডিবিএল, এক্সিমের সঙ্গে পদ্মা, সিটির সঙ্গে বেসিক, কৃষি ব্যাংকের সঙ্গে রাকাব, ইউসিবিএলের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হচ্ছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি ব্যাংক উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান এবং এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্যাংক একীভূত নিয়ে শুরুতে উদ্যোক্তাদের মধ্যে আতঙ্ক ছিল। সেটা কেটে গেছে। এখন ব্যাংকারদের চাকরি হারানো এবং আমানতকারীদের সঞ্চয় খোয়া নিয়ে শঙ্কা চলছে। তবে কারও চাকরি যাবে না। কোনো আমানতকারীর টাকা খোয়া যাবে না। এর পরও আতঙ্কে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন আমানতকারীরা।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, ‘জোর করে ব্যাংক একীভূতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। এটা মোটেও ভালো কাজ হচ্ছে না।’
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে