নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। ফলে বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কমছে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ের পেঁয়াজের দাম। গত কয়েক দিনের ব্যবধানে, পাইকারি পর্যায়ে এই পণ্যটির দাম কমেছে মণপ্রতি সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে কেজিপ্রতি ১০ টাকা পর্যন্ত।
হিলি বন্দর সূত্রে জানা যায়, গত পাঁচ দিনে দেশে হিলি বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ দেশে এসেছে এক হাজার ৯৪৫ মেট্রিক টন। গত মঙ্গলবার (৮ জুন) বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছিল ৪৭ মেট্রিক টন এবং আজ বুধবার (৯ জুন) ৩০ মেট্রিক টন। দেশের অন্যান্য বন্দর দিয়েও পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে বলে আমদানিকারকেরা জানিয়েছেন।
পাবনার সুজানগর এলাকার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মামুনুর রশিদ জানান, গত এক সপ্তাহ আগে তাদের এলাকায় প্রতি ৪০ কেজি পেঁয়াজের দাম ছিল এক হাজার ৯০০ থেকে এক হাজার ৯৫০ টাকা। গতকাল বুধবার তা বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৬০০ থেকে এক হাজার ৬৫০ টাকায়। দাম আরও কমে আসবে বলে তিনি মনে করছেন।
ফরিদপুর সদর উপজেলার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ইউসূফ আলী জানান, গত সপ্তাহে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। গতকাল প্রতিমণ (৪০ কেজি) পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৫০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায়। যা গত এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছিল এক হাজার ৯০০ থেকে দুই হাজার পর্যন্ত। বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাড়ায় দেশে পেঁয়াজের দাম কমছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, ঢাকায় পেঁয়াজ পাঠালে প্রতি কেজিতে চার টাকা পর্যন্ত তাদের খরচ হয়। ৭০ কেজি ওজনের এক বস্তা পেঁয়াজ ঢাকায় পৌঁছাতে পরিবহন ভাড়ায় খরচ পড়ে ৮০ টাকা। একটি বস্তার মূল্য এবং কুলিকে দিতে হয় মোট ৫০ টাকা। বস্তাপ্রতি আড়তদারি দিতে হচ্ছে ৬০ টাকা এবং ঢাকায় কুলিকে দেওয়া হচ্ছে ১৫ টাকা।
রাজধানীর পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান জানান, গত এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়ে হয়েছিল সর্বোচ্চ ৫৫ টাকা। গতকাল বুধবার তা নেমে বিক্রি হয় ৪২–৪৩ টাকা। আর ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৯ থেকে ৪০ টাকায় এবং মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ৩০–৪০ টাকায়। মিয়ানমারের পেঁয়াজ এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছিল ৪০ থেকে ৪৮ টাকা পর্যন্ত।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও নয়াবাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। যা গত সপ্তাহে কেজিপ্রতি ৬০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল।
নয়াবাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম জানান, গত তিন দিন আগে তিনি প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৬০ টাকায় বিক্রি করেছিলেন। গতকাল বুধবার তা ৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। আর গতকাল প্রতিকেজি বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৪ থেকে ৪৮ টাকা পর্যন্ত।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহ আগে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ৫৫–৬০ টাকা। গতকাল বুধবার তা বিক্রি হয়েছে ৪৮ থেকে ৫২ টাকা। আর বিদেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৪৫–৫০ টাকা।
ঢাকা: দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। ফলে বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কমছে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ের পেঁয়াজের দাম। গত কয়েক দিনের ব্যবধানে, পাইকারি পর্যায়ে এই পণ্যটির দাম কমেছে মণপ্রতি সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে কেজিপ্রতি ১০ টাকা পর্যন্ত।
হিলি বন্দর সূত্রে জানা যায়, গত পাঁচ দিনে দেশে হিলি বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ দেশে এসেছে এক হাজার ৯৪৫ মেট্রিক টন। গত মঙ্গলবার (৮ জুন) বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছিল ৪৭ মেট্রিক টন এবং আজ বুধবার (৯ জুন) ৩০ মেট্রিক টন। দেশের অন্যান্য বন্দর দিয়েও পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে বলে আমদানিকারকেরা জানিয়েছেন।
পাবনার সুজানগর এলাকার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মামুনুর রশিদ জানান, গত এক সপ্তাহ আগে তাদের এলাকায় প্রতি ৪০ কেজি পেঁয়াজের দাম ছিল এক হাজার ৯০০ থেকে এক হাজার ৯৫০ টাকা। গতকাল বুধবার তা বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৬০০ থেকে এক হাজার ৬৫০ টাকায়। দাম আরও কমে আসবে বলে তিনি মনে করছেন।
ফরিদপুর সদর উপজেলার পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ইউসূফ আলী জানান, গত সপ্তাহে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। গতকাল প্রতিমণ (৪০ কেজি) পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৫০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায়। যা গত এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছিল এক হাজার ৯০০ থেকে দুই হাজার পর্যন্ত। বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাড়ায় দেশে পেঁয়াজের দাম কমছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও জানান, ঢাকায় পেঁয়াজ পাঠালে প্রতি কেজিতে চার টাকা পর্যন্ত তাদের খরচ হয়। ৭০ কেজি ওজনের এক বস্তা পেঁয়াজ ঢাকায় পৌঁছাতে পরিবহন ভাড়ায় খরচ পড়ে ৮০ টাকা। একটি বস্তার মূল্য এবং কুলিকে দিতে হয় মোট ৫০ টাকা। বস্তাপ্রতি আড়তদারি দিতে হচ্ছে ৬০ টাকা এবং ঢাকায় কুলিকে দেওয়া হচ্ছে ১৫ টাকা।
রাজধানীর পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান জানান, গত এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়ে হয়েছিল সর্বোচ্চ ৫৫ টাকা। গতকাল বুধবার তা নেমে বিক্রি হয় ৪২–৪৩ টাকা। আর ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৯ থেকে ৪০ টাকায় এবং মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ৩০–৪০ টাকায়। মিয়ানমারের পেঁয়াজ এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছিল ৪০ থেকে ৪৮ টাকা পর্যন্ত।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও নয়াবাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। যা গত সপ্তাহে কেজিপ্রতি ৬০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছিল।
নয়াবাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম জানান, গত তিন দিন আগে তিনি প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৬০ টাকায় বিক্রি করেছিলেন। গতকাল বুধবার তা ৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। আর গতকাল প্রতিকেজি বিদেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৪ থেকে ৪৮ টাকা পর্যন্ত।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহ আগে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ৫৫–৬০ টাকা। গতকাল বুধবার তা বিক্রি হয়েছে ৪৮ থেকে ৫২ টাকা। আর বিদেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ৫০ থেকে ৬০ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৪৫–৫০ টাকা।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৩ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৪ ঘণ্টা আগে