নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে খোলাবাজারে নগদ ডলারের দামে হঠাৎ অস্থিরতা শুরু হয়েছে। প্রতি ডলারের দাম বেড়ে ১২৪–১২৫ টাকায় উঠেছে। দুই সপ্তাহ আগেও ডলারের দাম ১২২–১২৩ টাকা ছিল। আবার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশ থেকে মানুষ আসা কমে যাওয়ায় ডলারের সরবরাহও কমেছে। এতেই ডলারের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে দাম বেড়ে গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
রাজধানীর মতিঝিলে, পল্টন, ফকিরাপুল এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, খোলাবাজারে দুই সপ্তাহ আগে প্রতি ডলার ১২২–১২৩ টাকার মধ্যে বেচাকেনা হতো। নগদ ডলারের দাম কয়েক মাস ধরে এ রকম ধারাতেই ছিল। তবে ছাত্র আন্দোলনের পর গতকাল রোববার তা বেড়ে ১২২ টাকায় ওঠে, যা আজ সোমবার ১২৫ টাকায় পৌঁছায়। অথচ খোলাবাজারে নির্ধারিত দর সর্বোচ্চ ১২১ টাকা।
মতিঝিলের খোলাবাজারের ডলার বিক্রেতা মো. শাহজাহান বলেন, হাতে হাতে যে ডলার আসছে, তার দাম চড়া হয়ে আজ ১২৪–১২৫ টাকার উঠেছে। কারণ, ডলারের জোগান কমে গেছে।
এদিকে ব্যাংকগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তারা আগের দামেই ডলার বিক্রি করছে। বেসরকারি সিটি ও ব্র্যাক ব্যাংক এবং রাষ্ট্রমালিকানাধীন জনতা ব্যাংকে প্রতি ডলার সর্বোচ্চ ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে ব্যাংকগুলো পরিচিত গ্রাহক ছাড়া অন্যদের কাছে তেমন ডলার বিক্রি করছে না।
এ বিষয়ে মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জামান বলেন, ডলারের জোগান কমেছে। কিছু অবৈধ দোকানে বেশি দরে ডলার লেনদেন হয়। তাদের কারণে আমাদের ব্যবসা ভালো চলছে না। অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ।
দেশে খোলাবাজারে নগদ ডলারের দামে হঠাৎ অস্থিরতা শুরু হয়েছে। প্রতি ডলারের দাম বেড়ে ১২৪–১২৫ টাকায় উঠেছে। দুই সপ্তাহ আগেও ডলারের দাম ১২২–১২৩ টাকা ছিল। আবার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশ থেকে মানুষ আসা কমে যাওয়ায় ডলারের সরবরাহও কমেছে। এতেই ডলারের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে দাম বেড়ে গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
রাজধানীর মতিঝিলে, পল্টন, ফকিরাপুল এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, খোলাবাজারে দুই সপ্তাহ আগে প্রতি ডলার ১২২–১২৩ টাকার মধ্যে বেচাকেনা হতো। নগদ ডলারের দাম কয়েক মাস ধরে এ রকম ধারাতেই ছিল। তবে ছাত্র আন্দোলনের পর গতকাল রোববার তা বেড়ে ১২২ টাকায় ওঠে, যা আজ সোমবার ১২৫ টাকায় পৌঁছায়। অথচ খোলাবাজারে নির্ধারিত দর সর্বোচ্চ ১২১ টাকা।
মতিঝিলের খোলাবাজারের ডলার বিক্রেতা মো. শাহজাহান বলেন, হাতে হাতে যে ডলার আসছে, তার দাম চড়া হয়ে আজ ১২৪–১২৫ টাকার উঠেছে। কারণ, ডলারের জোগান কমে গেছে।
এদিকে ব্যাংকগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তারা আগের দামেই ডলার বিক্রি করছে। বেসরকারি সিটি ও ব্র্যাক ব্যাংক এবং রাষ্ট্রমালিকানাধীন জনতা ব্যাংকে প্রতি ডলার সর্বোচ্চ ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে ব্যাংকগুলো পরিচিত গ্রাহক ছাড়া অন্যদের কাছে তেমন ডলার বিক্রি করছে না।
এ বিষয়ে মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জামান বলেন, ডলারের জোগান কমেছে। কিছু অবৈধ দোকানে বেশি দরে ডলার লেনদেন হয়। তাদের কারণে আমাদের ব্যবসা ভালো চলছে না। অবৈধ ব্যবসা বন্ধ করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে