নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে প্রতি কেজি চিনির দাম ২৫ টাকা করে বাড়াতে যাচ্ছেন আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী মিলমালিকেরা। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে মিলমালিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
চলতি মাসের ৬ তারিখে মিলমালিকেরা দাম বাড়ানোর বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে প্রস্তাব পাঠিয়েছিল।
মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, মূল্য বাড়ানোর বিষয়ে তাঁরা ৬ জুন একটি চিঠি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনকে দিয়েছিলেন। কিন্তু মন্ত্রণালয় থেকে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। তাঁরা ১৫ দিন অপেক্ষা করার পর দাম বাড়াচ্ছেন।
ওই কর্মকর্তা দাবি করেন, প্রতি কেজি চিনি আমদানিতে তাঁদের ভ্যাট-ট্যাক্স গুনতে হচ্ছে ৪০-৪২ টাকা। এ কারণে দাম বাড়ানো ছাড়া উপায় নেই। তবে মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দিয়ে আলোচনার জন্য ডাকা হলে তাঁরা সাড়া দেবেন বলে জানান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি আজ অফিসে ছিলেন না। মিলমালিকেরা চাইলেই দাম বাড়াতে পারে? উল্টো এমন প্রশ্ন করেন এই প্রতিবেদককে। বিষয়টি অফিসে গিয়ে দেখবেন বলে জানান তিনি।
গত ১১ মে এক বিজ্ঞপ্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হবে ১২০ টাকায়। আর পরিশোধিত প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হবে ১২৫ টাকায়। যদিও বাজারে নির্ধারিত দামে কোথাও চিনি বিক্রি হচ্ছে না। প্যাকেটের দাম নির্ধারিত থাকায় বাজার থেকে প্যাকেট অনেক আগেই উধাও হয়ে গেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে কেজিপ্রতি প্যাকেটজাত চিনির দাম ১৫০ টাকা ও খোলা চিনি ১৪০ টাকা করার প্রস্তাব করেন মিলমালিকেরা। নতুন করে প্যাকেটজাত চিনিতে কেজিপ্রতি ২৫ টাকা ও খোলা চিনিতে ২০ টাকা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চিনিকল মালিকেরা।
আজ সোমবার ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে দেওয়া চিঠিতে মিলমালিকেরা জানিয়েছেন, সমিতির সদস্যভুক্ত পরিশোধন কোম্পানিগুলোকে আর্থিক ক্ষতি থেকে রক্ষায় চিনির প্রস্তাবিত দাম ২২ জুন বৃহস্পতিবার থেকে বাস্তবায়ন করা হবে।
আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে প্রতি কেজি চিনির দাম ২৫ টাকা করে বাড়াতে যাচ্ছেন আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী মিলমালিকেরা। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে মিলমালিকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
চলতি মাসের ৬ তারিখে মিলমালিকেরা দাম বাড়ানোর বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে প্রস্তাব পাঠিয়েছিল।
মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, মূল্য বাড়ানোর বিষয়ে তাঁরা ৬ জুন একটি চিঠি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ট্যারিফ কমিশনকে দিয়েছিলেন। কিন্তু মন্ত্রণালয় থেকে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। তাঁরা ১৫ দিন অপেক্ষা করার পর দাম বাড়াচ্ছেন।
ওই কর্মকর্তা দাবি করেন, প্রতি কেজি চিনি আমদানিতে তাঁদের ভ্যাট-ট্যাক্স গুনতে হচ্ছে ৪০-৪২ টাকা। এ কারণে দাম বাড়ানো ছাড়া উপায় নেই। তবে মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দিয়ে আলোচনার জন্য ডাকা হলে তাঁরা সাড়া দেবেন বলে জানান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি আজ অফিসে ছিলেন না। মিলমালিকেরা চাইলেই দাম বাড়াতে পারে? উল্টো এমন প্রশ্ন করেন এই প্রতিবেদককে। বিষয়টি অফিসে গিয়ে দেখবেন বলে জানান তিনি।
গত ১১ মে এক বিজ্ঞপ্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানায়, খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হবে ১২০ টাকায়। আর পরিশোধিত প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হবে ১২৫ টাকায়। যদিও বাজারে নির্ধারিত দামে কোথাও চিনি বিক্রি হচ্ছে না। প্যাকেটের দাম নির্ধারিত থাকায় বাজার থেকে প্যাকেট অনেক আগেই উধাও হয়ে গেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে কেজিপ্রতি প্যাকেটজাত চিনির দাম ১৫০ টাকা ও খোলা চিনি ১৪০ টাকা করার প্রস্তাব করেন মিলমালিকেরা। নতুন করে প্যাকেটজাত চিনিতে কেজিপ্রতি ২৫ টাকা ও খোলা চিনিতে ২০ টাকা দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চিনিকল মালিকেরা।
আজ সোমবার ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে দেওয়া চিঠিতে মিলমালিকেরা জানিয়েছেন, সমিতির সদস্যভুক্ত পরিশোধন কোম্পানিগুলোকে আর্থিক ক্ষতি থেকে রক্ষায় চিনির প্রস্তাবিত দাম ২২ জুন বৃহস্পতিবার থেকে বাস্তবায়ন করা হবে।
সম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
২ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৯ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে