নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশ থেকে নেওয়া বিপুল পরিমাণ ঋণ সুদাসলে পরিশোধের পালা এবার। সময় যত গড়াচ্ছে, ঋণের দায় পরিশোধের পরিমাণও তত বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সরকার সুদ ও আসল মিলিয়ে বৈদেশিক ঋণের ২০৩ কোটি ডলার দায় শোধ করেছে। চলতি অর্থবছরের পুরো সময় শেষে ঋণের দায় শোধের পরিমাণ বেড়ে ৩৫৬ কোটি ডলার হবে। আর আগামী অর্থবছরে ৪২১ কোটি এবং পরের অর্থবছরে ৪৭২ কোটি ডলার শোধ করতে হবে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ইআরডি জানিয়েছে, মূলত সুদ পরিশোধের কারণেই ঋণের দায় শোধের অঙ্ক বড় হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের আট মাসে সরকার সুদ পরিশোধ করেছে ৮০ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ।
গত অর্থবছরের ৮ মাসে ৪০ কোটি ৩০ লাখ ডলার সুদ পরিশোধ করা হয়েছিল। গত অর্থবছরে (জুলাই-জুন) বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগীদের পরিশোধ করেছে ২৬৭ কোটি ডলার। এর মধ্যে সুদ হিসেবে পরিশোধ করেছে ৯৩ কোটি ৫৬ লাখ, আর আসল পরিশোধ করেছে ১৭৩ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরের পুরো সময় শেষে ঋণের দায় শোধ বেড়ে হবে ৩৫৬ কোটি ডলার।
এদিকে সুদাসলে ঋণের দায় পরিশোধের পরিমাণ বাড়লেও সেই তুলনায় প্রতিশ্রুতি পাওয়া ঋণের অর্থছাড় বাড়েনি। ইআরডির তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে অর্থছাড় হয়েছে ৪৯৯ দশমিক ৭ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে অর্থছাড়ের পরিমাণ ছিল ৪৮৭ কোটি ডলার। এই সময়ে সবচেয়ে বেশি অর্থছাড় করেছে এডিবি, ১৩০ কোটি ডলার। অন্য দাতাদের মধ্যে জাপান ১০৪ কোটি ডলার, বিশ্বব্যাংক ৮৭ কোটি ৭৮ লাখ ডলার, রাশিয়া ৮০ কোটি ৫০ লাখ ডলার এবং চীন ৩৬ কোটি ১৭ লাখ ডলার ছাড় করেছে।
অর্থছাড় না বাড়লেও উন্নয়ন-সহযোগীদের কাছ থেকে ঋণ প্রতিশ্রুতি বেড়েছে। ইআরডি জানায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে উন্নয়ন-সহযোগীরা ৭২০ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৭৮ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছর বিভিন্ন উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থার কাছ থেকে ৯৯২ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্য রয়েছে সরকারের।
ইআরডির তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সবচেয়ে বেশি প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে এডিবির কাছ থেকে। এই সংস্থার কাছ থেকে পাওয়া গেছে ২৬২ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি। এ ছাড়া জাপানের কাছ থেকে ২০২ কোটি ডলার, বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ১৪১ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে।
বিদেশ থেকে নেওয়া বিপুল পরিমাণ ঋণ সুদাসলে পরিশোধের পালা এবার। সময় যত গড়াচ্ছে, ঋণের দায় পরিশোধের পরিমাণও তত বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সরকার সুদ ও আসল মিলিয়ে বৈদেশিক ঋণের ২০৩ কোটি ডলার দায় শোধ করেছে। চলতি অর্থবছরের পুরো সময় শেষে ঋণের দায় শোধের পরিমাণ বেড়ে ৩৫৬ কোটি ডলার হবে। আর আগামী অর্থবছরে ৪২১ কোটি এবং পরের অর্থবছরে ৪৭২ কোটি ডলার শোধ করতে হবে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ইআরডি জানিয়েছে, মূলত সুদ পরিশোধের কারণেই ঋণের দায় শোধের অঙ্ক বড় হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের আট মাসে সরকার সুদ পরিশোধ করেছে ৮০ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ।
গত অর্থবছরের ৮ মাসে ৪০ কোটি ৩০ লাখ ডলার সুদ পরিশোধ করা হয়েছিল। গত অর্থবছরে (জুলাই-জুন) বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগীদের পরিশোধ করেছে ২৬৭ কোটি ডলার। এর মধ্যে সুদ হিসেবে পরিশোধ করেছে ৯৩ কোটি ৫৬ লাখ, আর আসল পরিশোধ করেছে ১৭৩ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরের পুরো সময় শেষে ঋণের দায় শোধ বেড়ে হবে ৩৫৬ কোটি ডলার।
এদিকে সুদাসলে ঋণের দায় পরিশোধের পরিমাণ বাড়লেও সেই তুলনায় প্রতিশ্রুতি পাওয়া ঋণের অর্থছাড় বাড়েনি। ইআরডির তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে অর্থছাড় হয়েছে ৪৯৯ দশমিক ৭ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে অর্থছাড়ের পরিমাণ ছিল ৪৮৭ কোটি ডলার। এই সময়ে সবচেয়ে বেশি অর্থছাড় করেছে এডিবি, ১৩০ কোটি ডলার। অন্য দাতাদের মধ্যে জাপান ১০৪ কোটি ডলার, বিশ্বব্যাংক ৮৭ কোটি ৭৮ লাখ ডলার, রাশিয়া ৮০ কোটি ৫০ লাখ ডলার এবং চীন ৩৬ কোটি ১৭ লাখ ডলার ছাড় করেছে।
অর্থছাড় না বাড়লেও উন্নয়ন-সহযোগীদের কাছ থেকে ঋণ প্রতিশ্রুতি বেড়েছে। ইআরডি জানায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে উন্নয়ন-সহযোগীরা ৭২০ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১৭৮ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছর বিভিন্ন উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থার কাছ থেকে ৯৯২ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি আদায়ের লক্ষ্য রয়েছে সরকারের।
ইআরডির তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে সবচেয়ে বেশি প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে এডিবির কাছ থেকে। এই সংস্থার কাছ থেকে পাওয়া গেছে ২৬২ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি। এ ছাড়া জাপানের কাছ থেকে ২০২ কোটি ডলার, বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ১৪১ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১২ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৮ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৯ ঘণ্টা আগে