অনলাইন ডেস্ক
চীনে বিনিয়োগে উৎসাহ ও আস্থা হারাচ্ছে মার্কিন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। মাত্র ৫২ শতাংশ মার্কিন কোম্পানি দেশটিকে বিনিয়োগ করার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছে। ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধীর গতিসহ নানা কারণেই এমনটা ঘটছে। আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন সাংহাইয়ের এক বার্ষিক জরিপ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন সাংহাই ১৯৯৯ সাল থেকে এ ধরনের জরিপ চালিয়ে আসছে। দীর্ঘ ২৪ বছরে এই প্রথম এমন চিত্র পাওয়া গেল যে, প্রায় অর্ধেক মার্কিন প্রতিষ্ঠান চীনে বিনিয়োগের ওপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে। জরিপে উঠে এসেছে, মাত্র ৫২ শতাংশ মার্কিন কোম্পানি এখনো চীনে বিনিয়োগ করার বিষয়ে আস্থা রাখে, যা ১৯৯৯ সালের পর সবচেয়ে কম।
জরিপটি চালানো হয় ৩২৫টি মার্কিন প্রতিষ্ঠানের ওপর, যারা চীনে বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা চীন থেকে যেসব বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করেছিলেন, তা থেকে সরে এসে এখন অন্য কোথাও করার পরিকল্পনা করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চীনবিরোধী এমন মনোভাবের পেছনে বেশ কিছু বড় কারণ রয়েছে বলে উঠে এসেছে জরিপটিতে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—চীনের তুলনামূলক ধীরগতির প্রবৃদ্ধি, চীনের মুদ্রা ইউয়ান বা রেনমিনবির দুর্বল অবস্থা, দেশটির আবাসন খাতের বাজে পরিস্থিতি ইত্যাদি। এ ছাড়া, মার্কিন বিনিয়োগকারীরা চীনের অ্যান্টি-স্পাই আইনের সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে পারছে না এবং চীনা প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় বাজারে কম সুবিধা পাচ্ছে মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো। সব মিলিয়ে চীন এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের জন্য আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারছে না।
এই পরিস্থিতিতে গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্দো চীন সফর করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি ক্রমাগত মার্কিন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে শুনছি যে, চীন ক্রমেই বিনিয়োগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আগে অনেক পুরোনো সংকট নিরসনে আমরা কাজ করেছি। কিন্তু এখন আমাদের সামনে যে সমস্যাগুলো হাজির হয়েছে, তা একেবারেই নতুন। সব মিলিয়ে চীনকে বিনিয়োগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে।’
কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীরাই নন, চীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন অন্যান্য বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীরাও। ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন মাস পর্যন্ত চীনের পুঁজিবাজার থেকে ১৮৮ ট্রিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিয়েছে বলে দেখা গেছে ব্লুমবার্গের তথ্য থেকে।
চীনে বিনিয়োগে উৎসাহ ও আস্থা হারাচ্ছে মার্কিন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। মাত্র ৫২ শতাংশ মার্কিন কোম্পানি দেশটিকে বিনিয়োগ করার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছে। ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধীর গতিসহ নানা কারণেই এমনটা ঘটছে। আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন সাংহাইয়ের এক বার্ষিক জরিপ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন সাংহাই ১৯৯৯ সাল থেকে এ ধরনের জরিপ চালিয়ে আসছে। দীর্ঘ ২৪ বছরে এই প্রথম এমন চিত্র পাওয়া গেল যে, প্রায় অর্ধেক মার্কিন প্রতিষ্ঠান চীনে বিনিয়োগের ওপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে। জরিপে উঠে এসেছে, মাত্র ৫২ শতাংশ মার্কিন কোম্পানি এখনো চীনে বিনিয়োগ করার বিষয়ে আস্থা রাখে, যা ১৯৯৯ সালের পর সবচেয়ে কম।
জরিপটি চালানো হয় ৩২৫টি মার্কিন প্রতিষ্ঠানের ওপর, যারা চীনে বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে ৪০ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা চীন থেকে যেসব বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করেছিলেন, তা থেকে সরে এসে এখন অন্য কোথাও করার পরিকল্পনা করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চীনবিরোধী এমন মনোভাবের পেছনে বেশ কিছু বড় কারণ রয়েছে বলে উঠে এসেছে জরিপটিতে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—চীনের তুলনামূলক ধীরগতির প্রবৃদ্ধি, চীনের মুদ্রা ইউয়ান বা রেনমিনবির দুর্বল অবস্থা, দেশটির আবাসন খাতের বাজে পরিস্থিতি ইত্যাদি। এ ছাড়া, মার্কিন বিনিয়োগকারীরা চীনের অ্যান্টি-স্পাই আইনের সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে পারছে না এবং চীনা প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় বাজারে কম সুবিধা পাচ্ছে মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো। সব মিলিয়ে চীন এখন আর যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীদের জন্য আস্থার জায়গা তৈরি করতে পারছে না।
এই পরিস্থিতিতে গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্দো চীন সফর করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি ক্রমাগত মার্কিন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে শুনছি যে, চীন ক্রমেই বিনিয়োগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আগে অনেক পুরোনো সংকট নিরসনে আমরা কাজ করেছি। কিন্তু এখন আমাদের সামনে যে সমস্যাগুলো হাজির হয়েছে, তা একেবারেই নতুন। সব মিলিয়ে চীনকে বিনিয়োগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে।’
কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীরাই নন, চীন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন অন্যান্য বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীরাও। ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের জুন মাস পর্যন্ত চীনের পুঁজিবাজার থেকে ১৮৮ ট্রিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিয়েছে বলে দেখা গেছে ব্লুমবার্গের তথ্য থেকে।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৩ মিনিট আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে