টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর শাখা সোনালী ব্যাংকের গ্রাহকদের জমানো লাখ লাখ টাকা গায়েব হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গ্রাহকদের মোবাইলে যাওয়া খুদে বার্তা (এমএমএস) সম্বল করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে দৌড়াচ্ছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। আজ মঙ্গলবার গ্রাহকেরা ব্যাংকের শরণাপন্ন হয়েও সমাধান পাননি।
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংক ভূঞাপুর শাখা থেকে ঋণ নেওয়া গ্রাহকদের নিজস্ব হিসাব নম্বর থেকে অটোমেটিক সফটওয়্যার সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতি মাসে নির্ধারিত হারে টাকা কেটে নেওয়া হয়। সেই অ্যাকাউন্টগুলোতেই এবার সমস্যা দেখা দিয়েছে। সিস্টেমের সমস্যার কারণে কারও কারও হিসাবে রাখা সব টাকা একবারে কেটে নেওয়া হয়েছে। যাদের হিসাব নম্বর থেকে টাকা কাটা হয়েছে, সেই হিসাবগুলোতে ব্যাংক থেকে খুদে বার্তাও পাঠানো হয়েছে।
ভূঞাপুর শাখা সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক হাসান বিন রশিদ বলেন, ‘মঙ্গলবার সকালে মোবাইলে একটি এসএমএস পাই। সেখানে দেখি আমার অ্যাকাউন্টে জমা করা ১ লাখ ৮১ হাজার টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। পরে ব্যাংকে এসে যোগাযোগ করেছি; কিন্তু কোনো সমাধান পাইনি।’
গ্রাহক শামীমা আক্তার বলেন, ‘অ্যাকাউন্টের সব টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকে ঋণ ছিল; কিন্তু সেটা প্রতি মাসে কেটে নেওয়ার কথা। একসঙ্গে অ্যাকাউন্টের সব টাকা কীভাবে, কেন কেটে নিল তার সদুত্তর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ দেয়নি।’
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ওমর ফারুক বলেন, ‘স্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে ১ লাখ ৫১ হাজার টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে; কিন্তু কেন কেটে নিয়েছে তা জানি না।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভূঞাপুর শাখা সোনালী ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ প্রিন্সিপাল অফিসার (ম্যানেজার) খন্দকার রাইসুল আমিন কোনো মন্তব্য করেননি। সোনালী ব্যাংক প্রিন্সিপাল অফিস ঘাটাইলের ডিজিএম আব্দুল্লাহ ফয়সাল বলেন, ‘গ্রাহকের জমা করা টাকা সিস্টেমের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট থেকে অটো কেটে নেওয়া হয়েছে। সিস্টেমের সমস্যার কারণে এটা হয়েছে বলে হেড অফিস থেকে জানানো হয়েছে। এ ঘটনায় আমরা বিব্রত অবস্থায় আছি। তবে গ্রাহকদের টাকা আবার ফেরত দেওয়া হবে।’
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর শাখা সোনালী ব্যাংকের গ্রাহকদের জমানো লাখ লাখ টাকা গায়েব হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গ্রাহকদের মোবাইলে যাওয়া খুদে বার্তা (এমএমএস) সম্বল করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে দৌড়াচ্ছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। আজ মঙ্গলবার গ্রাহকেরা ব্যাংকের শরণাপন্ন হয়েও সমাধান পাননি।
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংক ভূঞাপুর শাখা থেকে ঋণ নেওয়া গ্রাহকদের নিজস্ব হিসাব নম্বর থেকে অটোমেটিক সফটওয়্যার সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতি মাসে নির্ধারিত হারে টাকা কেটে নেওয়া হয়। সেই অ্যাকাউন্টগুলোতেই এবার সমস্যা দেখা দিয়েছে। সিস্টেমের সমস্যার কারণে কারও কারও হিসাবে রাখা সব টাকা একবারে কেটে নেওয়া হয়েছে। যাদের হিসাব নম্বর থেকে টাকা কাটা হয়েছে, সেই হিসাবগুলোতে ব্যাংক থেকে খুদে বার্তাও পাঠানো হয়েছে।
ভূঞাপুর শাখা সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক হাসান বিন রশিদ বলেন, ‘মঙ্গলবার সকালে মোবাইলে একটি এসএমএস পাই। সেখানে দেখি আমার অ্যাকাউন্টে জমা করা ১ লাখ ৮১ হাজার টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। পরে ব্যাংকে এসে যোগাযোগ করেছি; কিন্তু কোনো সমাধান পাইনি।’
গ্রাহক শামীমা আক্তার বলেন, ‘অ্যাকাউন্টের সব টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকে ঋণ ছিল; কিন্তু সেটা প্রতি মাসে কেটে নেওয়ার কথা। একসঙ্গে অ্যাকাউন্টের সব টাকা কীভাবে, কেন কেটে নিল তার সদুত্তর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ দেয়নি।’
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ওমর ফারুক বলেন, ‘স্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে ১ লাখ ৫১ হাজার টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে; কিন্তু কেন কেটে নিয়েছে তা জানি না।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ভূঞাপুর শাখা সোনালী ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ প্রিন্সিপাল অফিসার (ম্যানেজার) খন্দকার রাইসুল আমিন কোনো মন্তব্য করেননি। সোনালী ব্যাংক প্রিন্সিপাল অফিস ঘাটাইলের ডিজিএম আব্দুল্লাহ ফয়সাল বলেন, ‘গ্রাহকের জমা করা টাকা সিস্টেমের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট থেকে অটো কেটে নেওয়া হয়েছে। সিস্টেমের সমস্যার কারণে এটা হয়েছে বলে হেড অফিস থেকে জানানো হয়েছে। এ ঘটনায় আমরা বিব্রত অবস্থায় আছি। তবে গ্রাহকদের টাকা আবার ফেরত দেওয়া হবে।’
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
২২ মিনিট আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
২৯ মিনিট আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে