নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেছেন, কর দেওয়ার প্রক্রিয়া যত সহজ হবে, জনগণ ততই কর দিতে উৎসাহ পাবেন। কর ফাঁকির প্রবণতাও কমে আসবে। তিনি বলেন, কর প্রক্রিয়া অটোমেশনের জন্য এনবিআর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
আজ রবিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ট্যাক্স গাইড ২০২১-২২ এর মোড়ক উন্মোচনকালে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমান, ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এন কে এ মবিন, সহসভাপতি মনোয়ারা হোসেন এবং এনবিআর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, কর হার কমানো, সেবার মান উন্নয়ন, কর প্রক্রিয়া অটোমেশন এবং কর প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য এনবিআর কার্যক্রম চালাচ্ছে। এসব কার্যক্রমের সুফল দেশের ব্যবসায়ীরাসহ সাধারণ জনগণ ভোগ করবে।
তিনি বলেন, আগামী ২০ বছরের প্রয়োজনের নিরিখে এনবিআরে দক্ষ জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে একটি কাঠামো প্রণয়নের জন্য কাজ করছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আরও বলেন, জাতীয় বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে ডিসিসিআই প্রতিবছরই তাদের সুচিন্তিত প্রস্তাবনা পেশ করে। এ ছাড়া দেশের সার্বিক রাজস্ব ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট অংশীজন এবং এনবিআরের প্রতিনিধির সমন্বয়ে ‘টেকনিক্যাল, ‘গবেষণা’ এবং ‘বিজনেস প্রসেস’ প্রভৃতি খাত ভিত্তিক ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করে মতামত নেওয়া হয়।
এ সময় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, সাধারণ জনগণের পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের কর দিতে উৎসাহিত করতে বিদ্যমান কর নীতিমালা সহজ করা প্রয়োজন। তিনি বলেন, দেশে একটি করবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে এনবিআরের সঙ্গে ঢাকা চেম্বার একযোগে কাজ করছে। শতবর্ষ পুরনো ‘আয়কর আইন’ সংশোধন ও যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে এনবিআর কাজ করছে। আশা করছি সকলের মতামতের ভিত্তিতে আইনটি চূড়ান্ত হবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের মোট জিডিপির প্রায় ৮০ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে আসে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এ খাতের ভূমিকা সুদৃঢ় করার জন্য ব্যবসা সহায়ক নীতিমালার বিকল্প নেই। দেশীয় বিনিয়োগের সম্প্রসারণের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে দ্রুত কর কাঠামো যুগোপযোগী করার বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, ডিসিসিআই প্রতিবছর ব্যবসায়ী সম্প্রদায় ও ব্যক্তি পর্যায়ে কর প্রদানকে উৎসাহিত করতে জাতীয় বাজেট প্রণয়নের পরপরই ট্যাক্স গাইড প্রকাশ করে থাকে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম বলেছেন, কর দেওয়ার প্রক্রিয়া যত সহজ হবে, জনগণ ততই কর দিতে উৎসাহ পাবেন। কর ফাঁকির প্রবণতাও কমে আসবে। তিনি বলেন, কর প্রক্রিয়া অটোমেশনের জন্য এনবিআর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
আজ রবিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে ট্যাক্স গাইড ২০২১-২২ এর মোড়ক উন্মোচনকালে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমান, ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি এন কে এ মবিন, সহসভাপতি মনোয়ারা হোসেন এবং এনবিআর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, কর হার কমানো, সেবার মান উন্নয়ন, কর প্রক্রিয়া অটোমেশন এবং কর প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য এনবিআর কার্যক্রম চালাচ্ছে। এসব কার্যক্রমের সুফল দেশের ব্যবসায়ীরাসহ সাধারণ জনগণ ভোগ করবে।
তিনি বলেন, আগামী ২০ বছরের প্রয়োজনের নিরিখে এনবিআরে দক্ষ জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে একটি কাঠামো প্রণয়নের জন্য কাজ করছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আরও বলেন, জাতীয় বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে ডিসিসিআই প্রতিবছরই তাদের সুচিন্তিত প্রস্তাবনা পেশ করে। এ ছাড়া দেশের সার্বিক রাজস্ব ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট অংশীজন এবং এনবিআরের প্রতিনিধির সমন্বয়ে ‘টেকনিক্যাল, ‘গবেষণা’ এবং ‘বিজনেস প্রসেস’ প্রভৃতি খাত ভিত্তিক ওয়ার্কিং কমিটি গঠন করে মতামত নেওয়া হয়।
এ সময় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, সাধারণ জনগণের পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের কর দিতে উৎসাহিত করতে বিদ্যমান কর নীতিমালা সহজ করা প্রয়োজন। তিনি বলেন, দেশে একটি করবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে এনবিআরের সঙ্গে ঢাকা চেম্বার একযোগে কাজ করছে। শতবর্ষ পুরনো ‘আয়কর আইন’ সংশোধন ও যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে এনবিআর কাজ করছে। আশা করছি সকলের মতামতের ভিত্তিতে আইনটি চূড়ান্ত হবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের মোট জিডিপির প্রায় ৮০ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে আসে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এ খাতের ভূমিকা সুদৃঢ় করার জন্য ব্যবসা সহায়ক নীতিমালার বিকল্প নেই। দেশীয় বিনিয়োগের সম্প্রসারণের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে দ্রুত কর কাঠামো যুগোপযোগী করার বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, ডিসিসিআই প্রতিবছর ব্যবসায়ী সম্প্রদায় ও ব্যক্তি পর্যায়ে কর প্রদানকে উৎসাহিত করতে জাতীয় বাজেট প্রণয়নের পরপরই ট্যাক্স গাইড প্রকাশ করে থাকে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৩ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৭ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে