আজকের পত্রিকা: ডিজিটাল ব্যাংক নিয়ে আপনিই দেশে প্রথম কথা বলেছেন। অবশেষে ডিজিটাল ব্যাংক বাস্তবতা পেতে যাচ্ছে। আপনার প্রতিক্রিয়া কী?
তানভীর এ মিশুক: আমরা একটা রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু অন্য সব খাত আগালেও দুঃখজনকভাবে আর্থিক খাত পিছিয়ে ছিল। অথচ আর্থিক লেনদেন স্মার্ট করা ছাড়া দেশ এগোবে না। আমি কেবল সময়ের দাবি নিয়ে কথা বলেছি। আমি কৃতজ্ঞ যে, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের নীতিনির্ধারকেরা সময়ের আওয়াজটা শুনেছেন। এ জন্য বাড়তি ভালো লাগা আছে আমার।
আজকের পত্রিকা: ডিজিটাল ব্যাংক কীভাবে সামনের দিনে গুরুত্বপূর্ণ হবে?
তানভীর এ মিশুক: ডিজিটালের পরিক্রমা পেরিয়ে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগোচ্ছি। অথচ আমাদের লেনদেনগুলো স্মার্ট নয়। আমাদের টাকার গতি কম, চলে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে। সে কারণেই ডিজিটাল ব্যাংকের কোনো বিকল্প নেই। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি না বাড়ালে কোনোভাবেই আমরা স্মার্ট সমাজ তৈরি করতে পারব না। যাঁরা প্রথাগত ব্যাংকিংয়ে অংশ নেননি, সেই অংশকে আমরা ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনতে চাই এবং আমাদের পরিকল্পনা সেভাবেই সাজানো।
আজকের পত্রিকা: প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই ব্যাংকের ভূমিকা কী হবে?
তানভীর এ মিশুক: প্রথমে আমরা শহরে শুরু করলেও আমাদের গুরুত্বের জায়গা হলো প্রত্যন্ত গ্রাম। যেখানে এখনো মানুষ বালিশের নিচে টাকা রেখে ঘুমায়। এখনো হাতে হাতে টাকার লেনদেন হয়। ফলে সামষ্টিক আর্থনীতি ততটা গতিশীল নয়। টাকার লেনদেন দ্রুত করতে পারলে একই টাকা দিয়ে একই সময়ে অনেক কাজ করা যায়—এটা অর্থনীতির সাধারণ সূত্র। আবার গ্রামের ওই মানুষগুলোকে আপনি জোর করে ব্যাংকেও ঢোকাতে পারবেন না। ফলে তাঁর ঘরে নিয়ে যেতে হবে ব্যাংককে।
আজকের পত্রিকা: কীভাবে ব্যাংককে মানুষের হাতের নাগালে নিয়ে যাওয়া সম্ভব?
তানভীর এ মিশুক: সহজ সমাধান হলো প্রযুক্তি। দেশে ১৮ থেকে ১৯ কোটি মোবাইল সংযোগ আছে। এই ফোনেই যদি ব্যাংকের লেনদেন, ঋণ আবেদন থেকে ব্যাংকিংয়ের সব কাজ করা যায়, গ্রাহক কেন আর নগদ টাকা নিয়ে ঘুরবেন। মানুষ নিজের প্রয়োজনেই ডিজিটাল ব্যাংকের সেবা নেবেন।
আজকের পত্রিকা: লেনদেনকে ক্যাশলেস করতে ডিজিটাল ব্যাংকের ভূমিকা কেমন হবে?
তানভীর এ মিশুক: লেনদেন ক্যাশলেস করতে ডিজিটাল ব্যাংকই হবে প্রধান নিয়ামক। ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিটি লেনদেন করবে ছাপা টাকা ছাড়াই। ফলে ২০২৭ সালের মধ্যে মোট লেনদেনের ৭৫ শতাংশ ক্যাশলেস করতে সরকারের যে লক্ষ্য, সেটি একমাত্র ডিজিটাল ব্যাংকই অর্জন করতে পারবে।
আজকের পত্রিকা: মোবাইল ব্যাংকিং তো আছেই, তারপরও কি ডিজিটাল ব্যাংকের প্রয়োজন ছিল?
তানভীর এ মিশুক: প্রচলিত মোবাইল লেনদেনকে আমি ছোট করছি না। আমরা নগদ থেকেও এ সেবাই দিচ্ছি। তবে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি, প্রযুক্তি এবং নীতিগত সীমাবদ্ধতার কারণে এমএফএসের পক্ষে অনেক লেনদেন করা অসম্ভব। অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও এমএফএসের পক্ষে যতটা করা সম্ভব ছিল, তার সবটাই করা হয়েছে। এখানে নগদই নেতৃত্ব দিয়েছে; কিন্তু এটিই যথেষ্ট নয়। এমএফএস লেনদেনের যেমন সীমা আছে, প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতাও আছে। সেটা দিয়ে আপনি একজন ব্যবসায়ীর প্রয়োজন মেটাতে পারবেন না। ঋণ দেওয়া বা বড় অঙ্কের লেনদেনও করতে পারবেন না। এটা করতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। এমএফএসকে আমি বলি ‘হাত-পা কাটা’ আর্থিক সেবা, যা দিয়ে আসলে সামান্য কাজই করা যায়। আমি হলফ করে বলতে পারি, এমএফএস সামনের দিনে মারা পড়বে।
আজকের পত্রিকা: ব্যাংকের ঋণ পাওয়া তো খুব কঠিন। ডিজিটাল ব্যাংকে জামানতহীন বা ঋণ পাওয়া কতটা সহজ হবে?
তানভীর এ মিশুক: ডিজিটাল ব্যাংকের অন্যতম শক্তির জায়গা হবে সঞ্চয় এবং ঋণ বিতরণ। এ দুটি কাজের প্রক্রিয়াকে সহজ করতে না পারলে সেবা এগোবে না, অর্থনীতিও বড় হবে না। আমরা এমনভাবে এগোচ্ছি, যেখানে মানুষের জন্য ডিজিটাল ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়াটা হবে স্রেফ মোবাইলের কয়েকটা বাটন চাপার পরিশ্রম। ঋণের দরকার হলে মোবাইলেই আবেদন করতে হবে এবং আবেদন যাচাই করবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। গ্রাহকের আগের লেনদেনের ধরন, আয়—এসব বিবেচনা করে মেশিনই ঠিক করবে, তিনি কতটা ঋণ পাওয়ার যোগ্য। ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই আবেদনের মীমাংসা হয়ে যাবে। আর এ মানুষগুলোর তো আসলে দেখানোর মতো জামানত নেই বলেই তাঁরা ব্যাংকে যেতে পারেন না এবং প্রয়োজন হলেও ঋণ পান না। বাধ্য হয়েই তাঁরা মহাজনের কাছ থেকে ৩০-৪০ শতাংশ সুদে ঋণ নেন। এই দাদন চক্র থেকে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে বের করতে না পারলে অর্থনৈতিক কাঠামো কখনোই শক্তিশালী হবে না। আমি মনে করি না, এই ঋণ দেওয়া ঝুঁকির কিছু হবে।
আজকের পত্রিকা: কিন্তু সিঙ্গেল ডিজিট সুদে কীভাবে ঋণ দেওয়া সম্ভব?
তানভীর এ মিশুক: অবশ্যই সম্ভব। সনাতনী ব্যাংকগুলোর পরিচালন ব্যয় অনেক বেশি। আর আমাদের পরিচালন ব্যয় হবে শূন্যের কাছাকাছি। একেকটা ব্যাংক বছরে শতকোটি টাকা খরচ করে অবকাঠামো এবং বিশাল লোকবলের পেছনে। ডিজিটাল ব্যাংকের একটা প্রধান অফিস ছাড়া আর কোনো অফিসই থাকবে না। নেই লোকবলের বিশাল খরচ। ফলে এই বিশাল সাশ্রয় করে ডিজিটাল ব্যাংকই পারবে ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে রাখতে।
আজকের পত্রিকা: ডিজিটাল ব্যাংক নিয়ে আপনিই দেশে প্রথম কথা বলেছেন। অবশেষে ডিজিটাল ব্যাংক বাস্তবতা পেতে যাচ্ছে। আপনার প্রতিক্রিয়া কী?
তানভীর এ মিশুক: আমরা একটা রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু অন্য সব খাত আগালেও দুঃখজনকভাবে আর্থিক খাত পিছিয়ে ছিল। অথচ আর্থিক লেনদেন স্মার্ট করা ছাড়া দেশ এগোবে না। আমি কেবল সময়ের দাবি নিয়ে কথা বলেছি। আমি কৃতজ্ঞ যে, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের নীতিনির্ধারকেরা সময়ের আওয়াজটা শুনেছেন। এ জন্য বাড়তি ভালো লাগা আছে আমার।
আজকের পত্রিকা: ডিজিটাল ব্যাংক কীভাবে সামনের দিনে গুরুত্বপূর্ণ হবে?
তানভীর এ মিশুক: ডিজিটালের পরিক্রমা পেরিয়ে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগোচ্ছি। অথচ আমাদের লেনদেনগুলো স্মার্ট নয়। আমাদের টাকার গতি কম, চলে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে। সে কারণেই ডিজিটাল ব্যাংকের কোনো বিকল্প নেই। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি না বাড়ালে কোনোভাবেই আমরা স্মার্ট সমাজ তৈরি করতে পারব না। যাঁরা প্রথাগত ব্যাংকিংয়ে অংশ নেননি, সেই অংশকে আমরা ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনতে চাই এবং আমাদের পরিকল্পনা সেভাবেই সাজানো।
আজকের পত্রিকা: প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই ব্যাংকের ভূমিকা কী হবে?
তানভীর এ মিশুক: প্রথমে আমরা শহরে শুরু করলেও আমাদের গুরুত্বের জায়গা হলো প্রত্যন্ত গ্রাম। যেখানে এখনো মানুষ বালিশের নিচে টাকা রেখে ঘুমায়। এখনো হাতে হাতে টাকার লেনদেন হয়। ফলে সামষ্টিক আর্থনীতি ততটা গতিশীল নয়। টাকার লেনদেন দ্রুত করতে পারলে একই টাকা দিয়ে একই সময়ে অনেক কাজ করা যায়—এটা অর্থনীতির সাধারণ সূত্র। আবার গ্রামের ওই মানুষগুলোকে আপনি জোর করে ব্যাংকেও ঢোকাতে পারবেন না। ফলে তাঁর ঘরে নিয়ে যেতে হবে ব্যাংককে।
আজকের পত্রিকা: কীভাবে ব্যাংককে মানুষের হাতের নাগালে নিয়ে যাওয়া সম্ভব?
তানভীর এ মিশুক: সহজ সমাধান হলো প্রযুক্তি। দেশে ১৮ থেকে ১৯ কোটি মোবাইল সংযোগ আছে। এই ফোনেই যদি ব্যাংকের লেনদেন, ঋণ আবেদন থেকে ব্যাংকিংয়ের সব কাজ করা যায়, গ্রাহক কেন আর নগদ টাকা নিয়ে ঘুরবেন। মানুষ নিজের প্রয়োজনেই ডিজিটাল ব্যাংকের সেবা নেবেন।
আজকের পত্রিকা: লেনদেনকে ক্যাশলেস করতে ডিজিটাল ব্যাংকের ভূমিকা কেমন হবে?
তানভীর এ মিশুক: লেনদেন ক্যাশলেস করতে ডিজিটাল ব্যাংকই হবে প্রধান নিয়ামক। ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিটি লেনদেন করবে ছাপা টাকা ছাড়াই। ফলে ২০২৭ সালের মধ্যে মোট লেনদেনের ৭৫ শতাংশ ক্যাশলেস করতে সরকারের যে লক্ষ্য, সেটি একমাত্র ডিজিটাল ব্যাংকই অর্জন করতে পারবে।
আজকের পত্রিকা: মোবাইল ব্যাংকিং তো আছেই, তারপরও কি ডিজিটাল ব্যাংকের প্রয়োজন ছিল?
তানভীর এ মিশুক: প্রচলিত মোবাইল লেনদেনকে আমি ছোট করছি না। আমরা নগদ থেকেও এ সেবাই দিচ্ছি। তবে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি, প্রযুক্তি এবং নীতিগত সীমাবদ্ধতার কারণে এমএফএসের পক্ষে অনেক লেনদেন করা অসম্ভব। অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যেও এমএফএসের পক্ষে যতটা করা সম্ভব ছিল, তার সবটাই করা হয়েছে। এখানে নগদই নেতৃত্ব দিয়েছে; কিন্তু এটিই যথেষ্ট নয়। এমএফএস লেনদেনের যেমন সীমা আছে, প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতাও আছে। সেটা দিয়ে আপনি একজন ব্যবসায়ীর প্রয়োজন মেটাতে পারবেন না। ঋণ দেওয়া বা বড় অঙ্কের লেনদেনও করতে পারবেন না। এটা করতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। এমএফএসকে আমি বলি ‘হাত-পা কাটা’ আর্থিক সেবা, যা দিয়ে আসলে সামান্য কাজই করা যায়। আমি হলফ করে বলতে পারি, এমএফএস সামনের দিনে মারা পড়বে।
আজকের পত্রিকা: ব্যাংকের ঋণ পাওয়া তো খুব কঠিন। ডিজিটাল ব্যাংকে জামানতহীন বা ঋণ পাওয়া কতটা সহজ হবে?
তানভীর এ মিশুক: ডিজিটাল ব্যাংকের অন্যতম শক্তির জায়গা হবে সঞ্চয় এবং ঋণ বিতরণ। এ দুটি কাজের প্রক্রিয়াকে সহজ করতে না পারলে সেবা এগোবে না, অর্থনীতিও বড় হবে না। আমরা এমনভাবে এগোচ্ছি, যেখানে মানুষের জন্য ডিজিটাল ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়াটা হবে স্রেফ মোবাইলের কয়েকটা বাটন চাপার পরিশ্রম। ঋণের দরকার হলে মোবাইলেই আবেদন করতে হবে এবং আবেদন যাচাই করবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। গ্রাহকের আগের লেনদেনের ধরন, আয়—এসব বিবেচনা করে মেশিনই ঠিক করবে, তিনি কতটা ঋণ পাওয়ার যোগ্য। ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই আবেদনের মীমাংসা হয়ে যাবে। আর এ মানুষগুলোর তো আসলে দেখানোর মতো জামানত নেই বলেই তাঁরা ব্যাংকে যেতে পারেন না এবং প্রয়োজন হলেও ঋণ পান না। বাধ্য হয়েই তাঁরা মহাজনের কাছ থেকে ৩০-৪০ শতাংশ সুদে ঋণ নেন। এই দাদন চক্র থেকে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকে বের করতে না পারলে অর্থনৈতিক কাঠামো কখনোই শক্তিশালী হবে না। আমি মনে করি না, এই ঋণ দেওয়া ঝুঁকির কিছু হবে।
আজকের পত্রিকা: কিন্তু সিঙ্গেল ডিজিট সুদে কীভাবে ঋণ দেওয়া সম্ভব?
তানভীর এ মিশুক: অবশ্যই সম্ভব। সনাতনী ব্যাংকগুলোর পরিচালন ব্যয় অনেক বেশি। আর আমাদের পরিচালন ব্যয় হবে শূন্যের কাছাকাছি। একেকটা ব্যাংক বছরে শতকোটি টাকা খরচ করে অবকাঠামো এবং বিশাল লোকবলের পেছনে। ডিজিটাল ব্যাংকের একটা প্রধান অফিস ছাড়া আর কোনো অফিসই থাকবে না। নেই লোকবলের বিশাল খরচ। ফলে এই বিশাল সাশ্রয় করে ডিজিটাল ব্যাংকই পারবে ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে রাখতে।
দক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
১৫ মিনিট আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
২০ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগে