আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম?
আসিফ সালেহ: মহামারিতে অনানুষ্ঠানিক খাতের ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অথচ এ খাত থেকেই ৮০ শতাংশ শ্রমশক্তি আয় করে। তারাই ক্ষুদ্রঋণের প্রধান গ্রহীতা। তাই ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের গতি স্বাভাবিকভাবেই শ্লথ হয়েছে। গতি ফেরাতে সমন্বিতভাবে কাজ করছি আমরা। গত বছর ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ক্ষুদ্রঋণ দিয়েছে ব্র্যাক। আমাদের ৮০ লাখ সেবাগ্রহীতার প্রায় ৮৭ শতাংশ নারী। তাঁরা ঋণের সিংহভাগই আয়বর্ধনমূলক উদ্যোগে খরচ করেন। ঋণের কিস্তিতে টাকার পরিমাণ কমানো, সময় বাড়ানোসহ নানাভাবে শর্ত শিথিল করা হয়েছে। প্রয়োজনে পুনঃ অর্থায়নও করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্রঋণের পাশাপাশি অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণ ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচির প্রধান কার্যক্রম হলেও সঞ্চয়, মেয়াদি সঞ্চয় বা ডিপিএস, ক্ষুদ্রঋণের বিপরীতে ক্ষুদ্রবিমা, সঞ্চয়ের বিপরীতে সহজ ঋণ প্রদানের মতো সেবাও দিয়ে থাকি। মহামারির সময় বহু সেবাগ্রহীতাকে দ্রুততম সময়ে সঞ্চয় ফেরত দিয়েছি আমরা। অনেকে আবার সঞ্চয় না ভেঙে এর বিপরীতে ঋণও নিয়েছেন। অন্যদিকে ব্র্যাক মাইক্রো ফাইন্যান্স কর্মসূচি থেকে আসা উদ্বৃত্তের একটি অংশ ব্যয় করা হয় অতিদরিদ্রদের সমন্বিত আর্থসামাজিক উন্নয়নে। মহামারিতে ব্র্যাকের এই কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ে কি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে ব্র্যাক?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণকে সেবাগ্রহীতার পরিশোধের সক্ষমতা ও সুযোগের পরিপ্রেক্ষিত হিসেবে বিবেচনা করে ব্র্যাক। ঋণ পরিশোধে তারা যাতে সক্ষমতা অর্জন করতে পারে, সে জন্য উপযুক্ত পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করি। এ কারণেই ব্র্যাক আন্তর্জাতিক সংস্থা সেন্টার ফর ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থেকে সম্মানজনক ‘স্মার্ট’ সনদ পেয়েছে। এ ছাড়া মহামারি শুরু হওয়ার পর অপারেশনাল ক্ষেত্রে ডিজিটাল পদক্ষেপ অবলম্বন করেছি আমরা। এর ফলে চরম আর্থিক সমস্যায় পড়া পরিবারগুলোর কাছে খাদ্যসহায়তার জন্য মোবাইল মানি পদ্ধতিতে টাকা পাঠাতে সক্ষম হয়েছি। ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে গতি ফেরাতেও ডিজিটাল পদ্ধতির সাহায্য নিচ্ছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: আয় হারানো মানুষের জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
আসিফ সালেহ: মহামারির শুরু থেকেই জরুরি আর্থিক সহায়তাসহ একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ব্র্যাক। এ সময়ে দুই লাখের বেশি চরম দরিদ্র পরিবারকে নিজস্ব তহবিল থেকে সাড়ে ১৮ কোটি টাকা এবং জনগণ, দাতা সংস্থা ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান পাওয়া আরও প্রায় তিন শ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। সম্প্রতি ‘ডাকছে আবার দেশ’ শীর্ষক ব্র্যাকের একটি উদ্যোগে দেশের ৫টি বেসরকারি ব্যাংক সাড়া দিয়েছে। ভবিষ্যতে অন্যরাও এগিয়ে আসবে আশা করি। ব্র্যাকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আড়ংয়ের সঙ্গে যুক্ত ৬৫ হাজার কারুশিল্পীর পরিবারের সুরক্ষায় এর শোরুমগুলো খোলা এবং অনলাইনে পণ্য পাঠানোর সুযোগ উন্মুক্ত করা হয়। জীবন-জীবিকার সংকট কাটাতে ব্র্যাক পাঁচ বছরের কর্মকৌশলের প্রথম দুই বছরকে পুনরুদ্ধারের সময় হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
আজকের পত্রিকা: কাজের সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি সংস্থাগুলো আর কী করতে পারে?
আসিফ সালেহ: সীমিত সামর্থ্য নিয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। ক্ষুদ্রঋণসহ অন্যান্য আর্থিক সেবা প্রদান, দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন প্রভৃতি কাজ করছে তারা। এ বিষয়ে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী হয়ে কাজ করতে পারে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ঘোষিত প্রণোদনা বাস্তবায়নে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে কাজে লাগানো যায়। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা হয়েছে। তবে এখনো কার্যকর কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।
আজকের পত্রিকা: স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়নে ব্র্যাক এ সময় কী পদক্ষেপ নিয়েছে?
আসিফ সালেহ: করোনা সংক্রমণ শুরুর সময় থেকেই ব্র্যাক সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। ব্র্যাকের ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ও ৫০ হাজার কর্মী এক সঙ্গে করোনা প্রতিরোধে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলায় জনসচেতনতা সৃষ্টিতে যুক্ত হয়। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে অপর বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে সামাজিক দুর্গ কর্মসূচিটি চলমান রয়েছে। সরকারের সহযোগী হিসেবে করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহে বুথ স্থাপন এবং টিকাদানকেন্দ্র পরিচালনায়ও সম্পৃক্ত হয়েছি আমরা। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা, নবজাতক ও গর্ভবতীর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা, নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন বিষয়ে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিতে চলেছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম?
আসিফ সালেহ: মহামারিতে অনানুষ্ঠানিক খাতের ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অথচ এ খাত থেকেই ৮০ শতাংশ শ্রমশক্তি আয় করে। তারাই ক্ষুদ্রঋণের প্রধান গ্রহীতা। তাই ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের গতি স্বাভাবিকভাবেই শ্লথ হয়েছে। গতি ফেরাতে সমন্বিতভাবে কাজ করছি আমরা। গত বছর ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ক্ষুদ্রঋণ দিয়েছে ব্র্যাক। আমাদের ৮০ লাখ সেবাগ্রহীতার প্রায় ৮৭ শতাংশ নারী। তাঁরা ঋণের সিংহভাগই আয়বর্ধনমূলক উদ্যোগে খরচ করেন। ঋণের কিস্তিতে টাকার পরিমাণ কমানো, সময় বাড়ানোসহ নানাভাবে শর্ত শিথিল করা হয়েছে। প্রয়োজনে পুনঃ অর্থায়নও করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্রঋণের পাশাপাশি অন্য কর্মসূচিগুলো কেমন চলছে?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণ ব্র্যাকের মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচির প্রধান কার্যক্রম হলেও সঞ্চয়, মেয়াদি সঞ্চয় বা ডিপিএস, ক্ষুদ্রঋণের বিপরীতে ক্ষুদ্রবিমা, সঞ্চয়ের বিপরীতে সহজ ঋণ প্রদানের মতো সেবাও দিয়ে থাকি। মহামারির সময় বহু সেবাগ্রহীতাকে দ্রুততম সময়ে সঞ্চয় ফেরত দিয়েছি আমরা। অনেকে আবার সঞ্চয় না ভেঙে এর বিপরীতে ঋণও নিয়েছেন। অন্যদিকে ব্র্যাক মাইক্রো ফাইন্যান্স কর্মসূচি থেকে আসা উদ্বৃত্তের একটি অংশ ব্যয় করা হয় অতিদরিদ্রদের সমন্বিত আর্থসামাজিক উন্নয়নে। মহামারিতে ব্র্যাকের এই কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে ক্ষুদ্রঋণ আদায়ে কি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে ব্র্যাক?
আসিফ সালেহ: ক্ষুদ্রঋণকে সেবাগ্রহীতার পরিশোধের সক্ষমতা ও সুযোগের পরিপ্রেক্ষিত হিসেবে বিবেচনা করে ব্র্যাক। ঋণ পরিশোধে তারা যাতে সক্ষমতা অর্জন করতে পারে, সে জন্য উপযুক্ত পরিবেশ দেওয়ার চেষ্টা করি। এ কারণেই ব্র্যাক আন্তর্জাতিক সংস্থা সেন্টার ফর ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থেকে সম্মানজনক ‘স্মার্ট’ সনদ পেয়েছে। এ ছাড়া মহামারি শুরু হওয়ার পর অপারেশনাল ক্ষেত্রে ডিজিটাল পদক্ষেপ অবলম্বন করেছি আমরা। এর ফলে চরম আর্থিক সমস্যায় পড়া পরিবারগুলোর কাছে খাদ্যসহায়তার জন্য মোবাইল মানি পদ্ধতিতে টাকা পাঠাতে সক্ষম হয়েছি। ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে গতি ফেরাতেও ডিজিটাল পদ্ধতির সাহায্য নিচ্ছি আমরা।
আজকের পত্রিকা: আয় হারানো মানুষের জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
আসিফ সালেহ: মহামারির শুরু থেকেই জরুরি আর্থিক সহায়তাসহ একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ব্র্যাক। এ সময়ে দুই লাখের বেশি চরম দরিদ্র পরিবারকে নিজস্ব তহবিল থেকে সাড়ে ১৮ কোটি টাকা এবং জনগণ, দাতা সংস্থা ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান পাওয়া আরও প্রায় তিন শ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। সম্প্রতি ‘ডাকছে আবার দেশ’ শীর্ষক ব্র্যাকের একটি উদ্যোগে দেশের ৫টি বেসরকারি ব্যাংক সাড়া দিয়েছে। ভবিষ্যতে অন্যরাও এগিয়ে আসবে আশা করি। ব্র্যাকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আড়ংয়ের সঙ্গে যুক্ত ৬৫ হাজার কারুশিল্পীর পরিবারের সুরক্ষায় এর শোরুমগুলো খোলা এবং অনলাইনে পণ্য পাঠানোর সুযোগ উন্মুক্ত করা হয়। জীবন-জীবিকার সংকট কাটাতে ব্র্যাক পাঁচ বছরের কর্মকৌশলের প্রথম দুই বছরকে পুনরুদ্ধারের সময় হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
আজকের পত্রিকা: কাজের সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি সংস্থাগুলো আর কী করতে পারে?
আসিফ সালেহ: সীমিত সামর্থ্য নিয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। ক্ষুদ্রঋণসহ অন্যান্য আর্থিক সেবা প্রদান, দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন প্রভৃতি কাজ করছে তারা। এ বিষয়ে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী হয়ে কাজ করতে পারে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো। এ জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে ঘোষিত প্রণোদনা বাস্তবায়নে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে কাজে লাগানো যায়। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে আলোচনা হয়েছে। তবে এখনো কার্যকর কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।
আজকের পত্রিকা: স্বাস্থ্য ও সামাজিক উন্নয়নে ব্র্যাক এ সময় কী পদক্ষেপ নিয়েছে?
আসিফ সালেহ: করোনা সংক্রমণ শুরুর সময় থেকেই ব্র্যাক সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। ব্র্যাকের ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ও ৫০ হাজার কর্মী এক সঙ্গে করোনা প্রতিরোধে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলায় জনসচেতনতা সৃষ্টিতে যুক্ত হয়। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে অপর বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে সামাজিক দুর্গ কর্মসূচিটি চলমান রয়েছে। সরকারের সহযোগী হিসেবে করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহে বুথ স্থাপন এবং টিকাদানকেন্দ্র পরিচালনায়ও সম্পৃক্ত হয়েছি আমরা। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা, নবজাতক ও গর্ভবতীর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও চিকিৎসা, নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন বিষয়ে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিতে চলেছি আমরা।
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে