নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এখন থেকে ব্যবসায়ীদের কাছে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) ও সেলস ডেটা কন্ট্রোলার (এসডিসি) মেশিন বিনা মূল্যে বিতরণ করবে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ব্যবসায়ীদের কাছে এসব মেশিন বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনবিআর। আজ বৃহস্পতিবার নতুন এক নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে এনবিআর।
এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মু’মেন জানান, যন্ত্র দুটি এককালীন মূল্যের পাশাপাশি কিস্তিতেও কিনতে পারবেন ব্যবসায়ীরা। এ ক্ষেত্রে তিন কিস্তিতে কেনার সুবিধা পাবেন ব্যবসায়ীরা। এ জন্য বাড়তি দামও দিতে হবে না তাদের। আর যন্ত্রে ত্রুটি দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিষয়টি দেখভাল করবেন।
এনবিআরের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যবসায়ীদের সরাসরি কিংবা কিস্তিতে এসব যন্ত্র কিনে ব্যবহার করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইএফডির দাম ধরা হয়েছে ২০ হাজার ৫৩৩ টাকা ও এসডিসির দাম ২৪ হাজার ৫৯৬ টাকা।
উল্লেখ্য, রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি এবং ভ্যাট আদায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতে ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট ইএফডির উদ্বোধন করেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩৯৩টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ইএফডি যন্ত্র বসিয়েছে এনবিআর।
ইএফডি ও এসডিসি হলো আধুনিক হিসাবযন্ত্র। এটি ইলেকট্রনিক ক্যাশ রেজিস্টারের (ইসিআর) উন্নত সংস্করণ। এ যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রকৃত লেনদেন বা বিক্রির তথ্য জানতে পারছে এনবিআর। এর মধ্যে কত অংশ ভ্যাট তা জানা যাবে। ফলে ভ্যাট ফাঁকি বন্ধ হবে এবং আদায় বাড়বে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের দৈনিক লেনদেনের তথ্য তদারকিতে এনবিআরের সার্ভারের সঙ্গে সফটওয়্যারের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকবে ইএফডি মেশিন। এ জন্য এরই মধ্যে সার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ভ্যাট আইন অনুযায়ী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর ইএফডি যন্ত্র ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এ ছাড়া ইএফডি চালান গ্রহণে ক্রেতাদের উৎসাহিত করতে প্রতি মাসে লটারির মাধ্যমে পুরস্কার দিয়ে আসছে এনবিআর। গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো ইএফডি চালানের লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এখন পর্যন্ত নবমবারের মতো লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। লটারিতে প্রথম পুরস্কার হিসেবে রয়েছে ১ লাখ টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা ও তৃতীয় পুরস্কার রয়েছে পাঁচটি—প্রতিটি ২৫ হাজার টাকা করে। এ ছাড়া লটারিতে আরও ৯৪ জন ভ্যাট দাতা পাচ্ছেন ১০ হাজার টাকা করে পুরস্কার।
এখন থেকে ব্যবসায়ীদের কাছে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) ও সেলস ডেটা কন্ট্রোলার (এসডিসি) মেশিন বিনা মূল্যে বিতরণ করবে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ব্যবসায়ীদের কাছে এসব মেশিন বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনবিআর। আজ বৃহস্পতিবার নতুন এক নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে এনবিআর।
এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মু’মেন জানান, যন্ত্র দুটি এককালীন মূল্যের পাশাপাশি কিস্তিতেও কিনতে পারবেন ব্যবসায়ীরা। এ ক্ষেত্রে তিন কিস্তিতে কেনার সুবিধা পাবেন ব্যবসায়ীরা। এ জন্য বাড়তি দামও দিতে হবে না তাদের। আর যন্ত্রে ত্রুটি দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিষয়টি দেখভাল করবেন।
এনবিআরের নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যবসায়ীদের সরাসরি কিংবা কিস্তিতে এসব যন্ত্র কিনে ব্যবহার করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইএফডির দাম ধরা হয়েছে ২০ হাজার ৫৩৩ টাকা ও এসডিসির দাম ২৪ হাজার ৫৯৬ টাকা।
উল্লেখ্য, রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি এবং ভ্যাট আদায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতে ২০১৯ সালের ২৫ আগস্ট ইএফডির উদ্বোধন করেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৩৯৩টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ইএফডি যন্ত্র বসিয়েছে এনবিআর।
ইএফডি ও এসডিসি হলো আধুনিক হিসাবযন্ত্র। এটি ইলেকট্রনিক ক্যাশ রেজিস্টারের (ইসিআর) উন্নত সংস্করণ। এ যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রকৃত লেনদেন বা বিক্রির তথ্য জানতে পারছে এনবিআর। এর মধ্যে কত অংশ ভ্যাট তা জানা যাবে। ফলে ভ্যাট ফাঁকি বন্ধ হবে এবং আদায় বাড়বে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের দৈনিক লেনদেনের তথ্য তদারকিতে এনবিআরের সার্ভারের সঙ্গে সফটওয়্যারের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকবে ইএফডি মেশিন। এ জন্য এরই মধ্যে সার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ভ্যাট আইন অনুযায়ী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর ইএফডি যন্ত্র ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এ ছাড়া ইএফডি চালান গ্রহণে ক্রেতাদের উৎসাহিত করতে প্রতি মাসে লটারির মাধ্যমে পুরস্কার দিয়ে আসছে এনবিআর। গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো ইএফডি চালানের লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এখন পর্যন্ত নবমবারের মতো লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। লটারিতে প্রথম পুরস্কার হিসেবে রয়েছে ১ লাখ টাকা, দ্বিতীয় পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা ও তৃতীয় পুরস্কার রয়েছে পাঁচটি—প্রতিটি ২৫ হাজার টাকা করে। এ ছাড়া লটারিতে আরও ৯৪ জন ভ্যাট দাতা পাচ্ছেন ১০ হাজার টাকা করে পুরস্কার।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৬ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৯ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১২ ঘণ্টা আগে