নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
লকডাউনের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি করা পণ্য খালাস প্রায় ৭০ শতাংশ কমে গেছে। ২৩ জুলাই এই বন্দরে পণ্য খালাস হয়েছে মাত্র ৫৮২ টিইইউস। অথচ স্বাভাবিক সময়ে এখানে গড়ে প্রতিদিন ৩ হাজার ৫০০ টিইইউস খালাস হয়। খালাসের হার কমে যাওয়ায় বন্দর ইয়ার্ডে পণ্যের স্তূপ জমতে শুরু করেছে।
জানা গেছে, এক দিনের ব্যবধানেই প্রায় ২ হাজার টিইইউস কনটেইনার বেশি জমেছে বন্দরে। এতে কনটেইনার জট তৈরি হবে এমন আশঙ্কায় গতকাল মালিকপক্ষকে পণ্য খালাস করতে জরুরি চিঠি পাঠিয়েছে কর্তৃপক্ষ। চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত এই চিঠিটি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ ফ্রেট ফরোয়ার্ডস অ্যাসোসিয়েশন, বিকেএমইএ, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, ঈদুল আজহা এবং কঠোর লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর জাতীয় অর্থনীতির কথা চিন্তা করে ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বন্দর থেকে পণ্য খালাস হচ্ছে না। ব্যবসায়ী কিংবা বন্দর ব্যবহারকারীদের কোনো উদ্যোগও দেখা যাচ্ছে না। এতে বন্দরে কনটেইনার বাড়তে শুরু করেছে।
এসব দিক বিবেচনা করে যত দ্রুত সম্ভব কনটেইনার ও পণ্য খালাস করার আহ্বান জানান বন্দর সচিব। অন্যথায় কনটেইনার বা পণ্যের ওপর জরিমানা আদায় করা হবে বলেও সতর্ক করা হয়।
বন্দরের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২২ জুলাই ঈদের দিন মাত্র ১২৮ টিইইউস এবং পরদিন ২৩ জুলাই মাত্র ৫৮২ টিইইউস কনটেইনার খালাস হয়েছে। এদিকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত বন্দরে কনটেইনার জমা পড়েছে ৪২ হাজার ৩৮৬ টিইইউস। যা আগের দিনের তুলনায় ২ হাজার টিইইউস বেশি।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ধারণক্ষমতা ৪৯ হাজার টিইইউস হলেও অপারেশনাল কাজে ৩০ শতাংশ জায়গা খালি রাখতে হয়। মূলত ঈদের বন্ধ ও লকডাউনের কারণে শিল্পকারখানা বন্ধ থাকায় পণ্য খালাসে ভাটা পড়েছে।
বাংলাদেশ ফ্রেট ফরোয়ার্ডস অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক খায়রুল আলম সুজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিল্পকারখানা বন্ধ থাকায়, বন্দরে পণ্য খালাস অনেক কমে গেছে। এভাবে চললে বন্দরে কনটেইনার জট তৈরি হওয়ারও আশঙ্কা আছে।
বিজিএমইএর সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, ‘কারখানা বন্ধ থাকলে আমরা কাঁচামাল কোথায় নেব? কী করব নিয়ে? এখন জরিমানা গুনতে হবে। এ দায়ভার কে নিবে? বিদেশি ক্রেতারা তো নিবে না। আমরা করোনার ধাক্কা সামলে অর্ডার পাচ্ছিলাম। যথাসময়ে এসব অর্ডার বিদেশি ক্রেতাদের হাতে দিতে না পারলে প্রতিযোগিতায় হেরে যাব। অন্য দেশগুলো অর্ডার পাবে।’
লকডাউনের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি করা পণ্য খালাস প্রায় ৭০ শতাংশ কমে গেছে। ২৩ জুলাই এই বন্দরে পণ্য খালাস হয়েছে মাত্র ৫৮২ টিইইউস। অথচ স্বাভাবিক সময়ে এখানে গড়ে প্রতিদিন ৩ হাজার ৫০০ টিইইউস খালাস হয়। খালাসের হার কমে যাওয়ায় বন্দর ইয়ার্ডে পণ্যের স্তূপ জমতে শুরু করেছে।
জানা গেছে, এক দিনের ব্যবধানেই প্রায় ২ হাজার টিইইউস কনটেইনার বেশি জমেছে বন্দরে। এতে কনটেইনার জট তৈরি হবে এমন আশঙ্কায় গতকাল মালিকপক্ষকে পণ্য খালাস করতে জরুরি চিঠি পাঠিয়েছে কর্তৃপক্ষ। চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত এই চিঠিটি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ, বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ ফ্রেট ফরোয়ার্ডস অ্যাসোসিয়েশন, বিকেএমইএ, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, ঈদুল আজহা এবং কঠোর লকডাউনেও চট্টগ্রাম বন্দর জাতীয় অর্থনীতির কথা চিন্তা করে ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বন্দর থেকে পণ্য খালাস হচ্ছে না। ব্যবসায়ী কিংবা বন্দর ব্যবহারকারীদের কোনো উদ্যোগও দেখা যাচ্ছে না। এতে বন্দরে কনটেইনার বাড়তে শুরু করেছে।
এসব দিক বিবেচনা করে যত দ্রুত সম্ভব কনটেইনার ও পণ্য খালাস করার আহ্বান জানান বন্দর সচিব। অন্যথায় কনটেইনার বা পণ্যের ওপর জরিমানা আদায় করা হবে বলেও সতর্ক করা হয়।
বন্দরের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২২ জুলাই ঈদের দিন মাত্র ১২৮ টিইইউস এবং পরদিন ২৩ জুলাই মাত্র ৫৮২ টিইইউস কনটেইনার খালাস হয়েছে। এদিকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত বন্দরে কনটেইনার জমা পড়েছে ৪২ হাজার ৩৮৬ টিইইউস। যা আগের দিনের তুলনায় ২ হাজার টিইইউস বেশি।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ধারণক্ষমতা ৪৯ হাজার টিইইউস হলেও অপারেশনাল কাজে ৩০ শতাংশ জায়গা খালি রাখতে হয়। মূলত ঈদের বন্ধ ও লকডাউনের কারণে শিল্পকারখানা বন্ধ থাকায় পণ্য খালাসে ভাটা পড়েছে।
বাংলাদেশ ফ্রেট ফরোয়ার্ডস অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক খায়রুল আলম সুজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিল্পকারখানা বন্ধ থাকায়, বন্দরে পণ্য খালাস অনেক কমে গেছে। এভাবে চললে বন্দরে কনটেইনার জট তৈরি হওয়ারও আশঙ্কা আছে।
বিজিএমইএর সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, ‘কারখানা বন্ধ থাকলে আমরা কাঁচামাল কোথায় নেব? কী করব নিয়ে? এখন জরিমানা গুনতে হবে। এ দায়ভার কে নিবে? বিদেশি ক্রেতারা তো নিবে না। আমরা করোনার ধাক্কা সামলে অর্ডার পাচ্ছিলাম। যথাসময়ে এসব অর্ডার বিদেশি ক্রেতাদের হাতে দিতে না পারলে প্রতিযোগিতায় হেরে যাব। অন্য দেশগুলো অর্ডার পাবে।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২৮ মিনিট আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
২ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৯ ঘণ্টা আগে