কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
দফায় দফায় চালের দাম বাড়ার পর দুই সপ্তাহ আগে চালের দাম কেজিতে ২ টাকা কমে। ভারত থেকে চাল আমদানিতে বিশেষ সুবিধা দেওয়ায় এটা সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। কয়েক দিন ধরে কুষ্টিয়ার খুচরা ও পাইকারি বাজারে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে ১-২ টাকা বাড়তে শুরু করেছে।
পূজার ছুটিতে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ থাকায় দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ইতিপূর্বে লাফিয়ে লাফিয়ে দাম বাড়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ আগে কুষ্টিয়ার বাজারে চালের দাম কমতে শুরু করে। ভারত থেকে চাল আমদানির ফলে সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে কুষ্টিয়ার বাজারে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে ১-২ টাকা কমে। প্রায় টানা ছয় মাস বাড়ার পর সামান্য হলেও চালের দাম কমার বিষয়টি ক্রেতাদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিয়েছিল। এ অবস্থায় চালের দাম আবারও বাড়তে থাকায় খেটে খাওয়া মানুষের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে সব ধরনের চাল কেজিতে প্রায় দুই টাকা বেড়েছে। গত সপ্তাহে যে মিনিকেট চাল কেজিতে ৫৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে, বর্তমানে তা দুই টাকা বেড়ে ৫৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৫০ টাকার কাজললতা ৫২ টাকায়, ৬৬ টাকার বাসমতি ৬৮ টাকায় এবং ৪০ টাকার মোটা চাল ৪২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ফলে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে চালের দাম আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। অন্যদিকে ধানের বাজারের যে অবস্থা, তাতে সামনের দিকে চালের দাম আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন মিলমালিকেরা। নতুন ধান বাজারে না আসা পর্যন্ত চালের দাম কমার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চালের মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগরে বস্তাপ্রতি (৫০ কেজি) সব ধরনের চালের দাম ৫০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে । চালের দামের পাশাপাশি বাজারে ধানের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহে কুষ্টিয়ার বাজারে মিনিকেট নামে পরিচিত সরু ধান ছিল ১ হাজার ৩০০ টাকা মণ। এখন তা ১ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন জানান, পূজার কারণে গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বাজারে চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। তা কুষ্টিয়াসহ সারা দেশের বাজারে প্রভাব ফেলেছে। তা ছাড়া বর্তমানে প্রান্তিক কৃষকদের হাতে ধান নেই বলে জানান তিনি।
দফায় দফায় চালের দাম বাড়ার পর দুই সপ্তাহ আগে চালের দাম কেজিতে ২ টাকা কমে। ভারত থেকে চাল আমদানিতে বিশেষ সুবিধা দেওয়ায় এটা সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। কয়েক দিন ধরে কুষ্টিয়ার খুচরা ও পাইকারি বাজারে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে ১-২ টাকা বাড়তে শুরু করেছে।
পূজার ছুটিতে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ থাকায় দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ইতিপূর্বে লাফিয়ে লাফিয়ে দাম বাড়ার পর প্রায় দুই সপ্তাহ আগে কুষ্টিয়ার বাজারে চালের দাম কমতে শুরু করে। ভারত থেকে চাল আমদানির ফলে সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে কুষ্টিয়ার বাজারে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে ১-২ টাকা কমে। প্রায় টানা ছয় মাস বাড়ার পর সামান্য হলেও চালের দাম কমার বিষয়টি ক্রেতাদের কিছুটা হলেও স্বস্তি দিয়েছিল। এ অবস্থায় চালের দাম আবারও বাড়তে থাকায় খেটে খাওয়া মানুষের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে সব ধরনের চাল কেজিতে প্রায় দুই টাকা বেড়েছে। গত সপ্তাহে যে মিনিকেট চাল কেজিতে ৫৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে, বর্তমানে তা দুই টাকা বেড়ে ৫৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৫০ টাকার কাজললতা ৫২ টাকায়, ৬৬ টাকার বাসমতি ৬৮ টাকায় এবং ৪০ টাকার মোটা চাল ৪২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ফলে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে চালের দাম আগের অবস্থায় ফিরে গেছে। অন্যদিকে ধানের বাজারের যে অবস্থা, তাতে সামনের দিকে চালের দাম আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন মিলমালিকেরা। নতুন ধান বাজারে না আসা পর্যন্ত চালের দাম কমার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চালের মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগরে বস্তাপ্রতি (৫০ কেজি) সব ধরনের চালের দাম ৫০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে । চালের দামের পাশাপাশি বাজারে ধানের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। গত সপ্তাহে কুষ্টিয়ার বাজারে মিনিকেট নামে পরিচিত সরু ধান ছিল ১ হাজার ৩০০ টাকা মণ। এখন তা ১ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন জানান, পূজার কারণে গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বাজারে চাল আমদানি বন্ধ রয়েছে। তা কুষ্টিয়াসহ সারা দেশের বাজারে প্রভাব ফেলেছে। তা ছাড়া বর্তমানে প্রান্তিক কৃষকদের হাতে ধান নেই বলে জানান তিনি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গায়ানা, আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের মতো দেশগুলোর নেতৃত্বে ওপেক বহির্ভূত দেশগুলোতে তেলের উৎপাদন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আইইএ–এর পূর্বাভাস অনুসারে, অ–ওপেক দেশগুলো সম্মিলিতভাবে প্রতিদিন ১৫ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদন বৃদ্ধির পথে রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরমজান মাসে দেশে ইফতার-সংস্কৃতির অপরিহার্য অংশ খেজুর। ধর্মীয় রীতির প্রতি সম্মান জানিয়ে অধিকাংশ রোজাদার খেজুর দিয়ে ইফতার করেন। এটি শুধু ধর্মীয় গুরুত্বই বহন করে না; বরং পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ, যা সারা দিন সিয়াম শেষে খেলে শরীরে জোগায় তাৎক্ষণিক শক্তি। সাহ্রিতেও অনেকে দু-চারটি খেজুর খেয়ে দিনের প্রস্তুতি নেন।
৩ ঘণ্টা আগেট্যালি এমএসএমই সম্মাননা পেয়েছেন ২৫ উদ্যোক্তা। বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এমএসএমই) ইকোসিস্টেমে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেদরপতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার আরও বেশি বিনিয়োগযোগ্য বা উপযোগী হয়েছে উঠেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এ কারণে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিইরেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
৫ ঘণ্টা আগে