নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
ভারত রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় আবার অস্থির হয়ে উঠছে দেশে পেঁয়াজের বাজার। এর পরিপ্রেক্ষিতে আরও ৯টি দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। এসব দেশ থেকে প্রায় ১৪ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করা যাবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র।
আজ বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, চীন থেকে ২ হাজার ৪০০ টন, মিসর থেকে ৩ হাজার ৯১০, পাকিস্তান থেকে ১১ হাজার ৮২০, কাতার থেকে ১ হাজার ১০০, তুরস্ক থেকে ২ হাজার ১১০, মিয়ানমার থেকে ২০০, থাইল্যান্ড থেকে ৩৩, নেদারল্যান্ডস থেকে ৪ টন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ৩ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির পর এখন পর্যন্ত দেশে এসেছে ৩ লাখ ৭৯ হাজার টন। যেখানে মোট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ১৩ লাখ ৭৩ হাজার টন।
সম্প্রতি ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক ধার্য করে। এতে বাজারে রাতারাতি দাম বেড়ে গেছে দেশি ও আমদানিকৃত পেঁয়াজের। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে নতুন করে নয়টি দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণায়ের তথ্যমতে, দেশে বছরে পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে ৩৫-৩৬ লাখ টন। উৎপাদন হয় ৩০ থেকে ৩২ লাখ টন। গত বছর দেশে পেঁয়াজ উৎপাদন বেড়েছে ২ লাখ ৭৯ হাজার টন। তবে গরম আর সংরক্ষণের অভাবে উৎপাদিত পেঁয়াজের ২০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাহিদা মেটাতে প্রায় পুরো বছর আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয়। আর এসব পেঁয়াজের সিংহভাগ আসে ভারত থেকে। এর আগে গত ২০২১-২২ অর্থবছরে সাড়ে ৫ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
ভারত রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় আবার অস্থির হয়ে উঠছে দেশে পেঁয়াজের বাজার। এর পরিপ্রেক্ষিতে আরও ৯টি দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। এসব দেশ থেকে প্রায় ১৪ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করা যাবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র।
আজ বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, চীন থেকে ২ হাজার ৪০০ টন, মিসর থেকে ৩ হাজার ৯১০, পাকিস্তান থেকে ১১ হাজার ৮২০, কাতার থেকে ১ হাজার ১০০, তুরস্ক থেকে ২ হাজার ১১০, মিয়ানমার থেকে ২০০, থাইল্যান্ড থেকে ৩৩, নেদারল্যান্ডস থেকে ৪ টন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত ৩ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির পর এখন পর্যন্ত দেশে এসেছে ৩ লাখ ৭৯ হাজার টন। যেখানে মোট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ১৩ লাখ ৭৩ হাজার টন।
সম্প্রতি ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক ধার্য করে। এতে বাজারে রাতারাতি দাম বেড়ে গেছে দেশি ও আমদানিকৃত পেঁয়াজের। সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে নতুন করে নয়টি দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণায়ের তথ্যমতে, দেশে বছরে পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে ৩৫-৩৬ লাখ টন। উৎপাদন হয় ৩০ থেকে ৩২ লাখ টন। গত বছর দেশে পেঁয়াজ উৎপাদন বেড়েছে ২ লাখ ৭৯ হাজার টন। তবে গরম আর সংরক্ষণের অভাবে উৎপাদিত পেঁয়াজের ২০ শতাংশ নষ্ট হয়ে যায়। তাই চাহিদা মেটাতে প্রায় পুরো বছর আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয়। আর এসব পেঁয়াজের সিংহভাগ আসে ভারত থেকে। এর আগে গত ২০২১-২২ অর্থবছরে সাড়ে ৫ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৭ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১১ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে