রোকন উদ্দীন, ঢাকা
দেশে প্রায় সময় ভোজ্যতেলের দাম ও সরবরাহের ঘাটতি নিয়ে হইচই পড়ে। প্রতিবছরের রমজানে এই শোরগোল আরও বাড়ে। চাহিদার তুলনায় স্থানীয় উৎপাদন কম হওয়ার বিপরীতে অতিমাত্রার আমদানিনির্ভরতার কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। তথ্যমতে, চাহিদার ৯০ শতাংশ ভোজ্যতেল আমদানি হয়। এতে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ৪৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। ২০২০-২১ অর্থবছর থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত গত চার বছরের আমদানি ব্যয়ের খতিয়ান এমনটিই জানান দিচ্ছে। যদিও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বিভিন্ন তথ্য বলছে, এই খাতে বছরে ব্যয় প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা।
সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যয় তথ্যের বিভ্রান্তি থাকলেও সবার কাছে একটি বিষয় স্পষ্ট, সেটি হচ্ছে প্রতিবছর ভোজ্যতেলের আমদানিজনিত বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করার প্রয়োজন হচ্ছে; যা দেশেই উৎপাদন বাড়ানো গেলে সেই বৃদ্ধির হার অনুযায়ী ওই পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশেই রাখা সম্ভব হতো। এটি দেশের রিজার্ভ পরিস্থিতিকে সমৃদ্ধ এবং দীর্ঘ সময় ধরে চলমান ডলারের সংকট অনেকটাই কাটানো যেত। দেরিতে হলেও সেই বাস্তবতার বোধোদয় ঘটেছে সরকারে। এ জন্য ভোজ্যতেলের স্থানীয় উৎপাদন বাড়িয়ে ডলার সাশ্রয়ের পরিকল্পনায় রয়েছে সরকার। সে লক্ষ্যে দেশেই সরিষা, তিল, বাদাম, সয়াবিন, সূর্যমুখীসহ সব ধরনের তেলজাতীয় ফসলের আবাদ বাড়ানোর মাধ্যমে আমদানি চাহিদার অন্তত ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনতে চায়। যার কার্যক্রম শুরু হয় সেই ২০২২ সাল থেকে। লক্ষ্য অর্জনের এই দৌড়ে মাঠপর্যায়ে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মাত্র দুই বছরেই পৌঁছে গেছে ২৫ শতাংশের দ্বারপ্রান্তে। অন্যদিকে আমদানি হিসাব বলছে, এতে দেশের ২৭ শতাংশ ভোজ্যতেল আমদানি কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও কৃষি বিভাগ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য-উপাত্ত পৃথকভাবে পর্যালোচনা করে এসব তথ্য জানা গেছে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ভোজ্যতেলের চাহিদার ৪০ শতাংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করতে ২০২২ সাল থেকে ৩ বছর মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে কৃষি মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন অধিদপ্তরগুলো। এর অংশ হিসেবে প্রথম ১ বছর ২০২৩ সালে দেশে ২ লাখ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ বাড়ানো হয়েছে। এতে উৎপাদন বেড়েছে আগের তুলনায় ৩ লাখ ৩৫ হাজার টন। তেলের হিসাবে বিবেচনা করলে ১ লাখ ২১ হাজার টন তেল বেশি উৎপাদিত হয়েছে। আর প্রতি লিটার তেলের মূল্য ২৫০ টাকা হিসাব করলে ১ বছরে উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার; যা কমিয়েছে আমদানি ব্যয়ের চাপ।
তেলজাতীয় ফসল উৎপাদন প্রকল্পের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন বছর আগেও দেশে সরিষা উৎপাদিত হতো প্রায় ৬ লাখ টন। কিন্তু এখন দেশে গড়ে প্রতিবছর ১৭ লাখ টন সরিষা উৎপাদন হচ্ছে; যা থেকে প্রায় ৬ লাখ টন তেল উৎপাদিত হয়; দেশে যার চাহিদা ২৫ শতাংশ। কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের উৎপাদন মৌসুম শেষে সরিষা, তিল, বাদাম, সয়াবিন, সূর্যমুখীসহ তেলজাতীয় ফসলের আবাদ তিন গুণ বেড়ে ৮ লাখ ৬০ হেক্টর জমি থেকে ২৩ লাখ ৬০ হাজার হেক্টরে উন্নীত করা হবে। এতে তেলের উৎপাদনও অনুরূপ হারে বাড়বে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে দেশে প্রতিবছর ২৪ লাখ টনের বেশি ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে; যার প্রায় ৯০ শতাংশের বেশি আমদানি করে মেটাতে হয়। বেসরকারি আমদানিকারকদের পাশাপাশি টিসিবির মাধ্যমে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া থেকে এই তেল আমদানি করে সরকার। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বৈদেশিক বাণিজ্য পরিসংখ্যান বিভাগের পর্যালোচনা বলছে, শিল্প খাতে ব্যবহারের জন্য আমদানি করা তেলের পরিমাণ যোগ করলে তা প্রায় ৪০ লাখ টনে দাঁড়ায়।
বিবিএসের তথ্যমতে, রান্না ও শিল্প খাতে ব্যবহারের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে সয়াবিন ও পাম তেল আমদানি হয়েছিল ৪০ লাখ টন, এতে ব্যয় হয়েছিল ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি মার্কিন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৭ লাখ টন আমদানির বিপরীতে ব্যয় হয়েছিল ৪৭ হাজার কোটি টাকা। ২২-২৩ অর্থবছরে ৩৯ লাখ টন ভোজ্যতেল আমদানিতে খরচ পড়ে ৫৭ হাজার কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মে পর্যন্ত ৩৯ লাখ টন ভোজ্যতেল আমদানিতে ব্যয় হয় ৪৫ হাজার কোটি টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ক্রপস শাখার পরিচালক ড. কাজী আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরিষাসহ অন্যান্য তেলবীজের উৎপাদন বাড়ায় শুধু দেশে আমদানি চাহিদাই কমতে শুরু করেনি, সেই সঙ্গে সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রাও।
আশার কথা হলো, দেশে সরিষার আবাদ বাড়ছে। কৃষি বিভাগ বলছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা তেলবীজ চাষ করে ভালো মুনাফা পাওয়ায় এ খাতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মানিকদাহ গ্রামের সরিষাচাষি রাখেশ বাইন বলেন, ‘আগে আমাদের জমিতে মুগ, মসুর ও খেসারি, কলাই চাষ করতাম। এখন গত বছর থেকে সরিষা আবাদ করেছি। এই সরিষা থেকে পরিবারের প্রয়োজনমতো তেল বের করে চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিক্রীত অর্থ দিয়ে বছরের লম্বা একটা সময় চলে যাচ্ছে।’
দেশে প্রায় সময় ভোজ্যতেলের দাম ও সরবরাহের ঘাটতি নিয়ে হইচই পড়ে। প্রতিবছরের রমজানে এই শোরগোল আরও বাড়ে। চাহিদার তুলনায় স্থানীয় উৎপাদন কম হওয়ার বিপরীতে অতিমাত্রার আমদানিনির্ভরতার কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। তথ্যমতে, চাহিদার ৯০ শতাংশ ভোজ্যতেল আমদানি হয়। এতে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ৪৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। ২০২০-২১ অর্থবছর থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত গত চার বছরের আমদানি ব্যয়ের খতিয়ান এমনটিই জানান দিচ্ছে। যদিও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বিভিন্ন তথ্য বলছে, এই খাতে বছরে ব্যয় প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা।
সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ব্যয় তথ্যের বিভ্রান্তি থাকলেও সবার কাছে একটি বিষয় স্পষ্ট, সেটি হচ্ছে প্রতিবছর ভোজ্যতেলের আমদানিজনিত বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করার প্রয়োজন হচ্ছে; যা দেশেই উৎপাদন বাড়ানো গেলে সেই বৃদ্ধির হার অনুযায়ী ওই পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশেই রাখা সম্ভব হতো। এটি দেশের রিজার্ভ পরিস্থিতিকে সমৃদ্ধ এবং দীর্ঘ সময় ধরে চলমান ডলারের সংকট অনেকটাই কাটানো যেত। দেরিতে হলেও সেই বাস্তবতার বোধোদয় ঘটেছে সরকারে। এ জন্য ভোজ্যতেলের স্থানীয় উৎপাদন বাড়িয়ে ডলার সাশ্রয়ের পরিকল্পনায় রয়েছে সরকার। সে লক্ষ্যে দেশেই সরিষা, তিল, বাদাম, সয়াবিন, সূর্যমুখীসহ সব ধরনের তেলজাতীয় ফসলের আবাদ বাড়ানোর মাধ্যমে আমদানি চাহিদার অন্তত ৪০ শতাংশ কমিয়ে আনতে চায়। যার কার্যক্রম শুরু হয় সেই ২০২২ সাল থেকে। লক্ষ্য অর্জনের এই দৌড়ে মাঠপর্যায়ে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মাত্র দুই বছরেই পৌঁছে গেছে ২৫ শতাংশের দ্বারপ্রান্তে। অন্যদিকে আমদানি হিসাব বলছে, এতে দেশের ২৭ শতাংশ ভোজ্যতেল আমদানি কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও কৃষি বিভাগ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য-উপাত্ত পৃথকভাবে পর্যালোচনা করে এসব তথ্য জানা গেছে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ভোজ্যতেলের চাহিদার ৪০ শতাংশ স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করতে ২০২২ সাল থেকে ৩ বছর মেয়াদি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে কৃষি মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন অধিদপ্তরগুলো। এর অংশ হিসেবে প্রথম ১ বছর ২০২৩ সালে দেশে ২ লাখ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ বাড়ানো হয়েছে। এতে উৎপাদন বেড়েছে আগের তুলনায় ৩ লাখ ৩৫ হাজার টন। তেলের হিসাবে বিবেচনা করলে ১ লাখ ২১ হাজার টন তেল বেশি উৎপাদিত হয়েছে। আর প্রতি লিটার তেলের মূল্য ২৫০ টাকা হিসাব করলে ১ বছরে উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার; যা কমিয়েছে আমদানি ব্যয়ের চাপ।
তেলজাতীয় ফসল উৎপাদন প্রকল্পের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিন বছর আগেও দেশে সরিষা উৎপাদিত হতো প্রায় ৬ লাখ টন। কিন্তু এখন দেশে গড়ে প্রতিবছর ১৭ লাখ টন সরিষা উৎপাদন হচ্ছে; যা থেকে প্রায় ৬ লাখ টন তেল উৎপাদিত হয়; দেশে যার চাহিদা ২৫ শতাংশ। কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের উৎপাদন মৌসুম শেষে সরিষা, তিল, বাদাম, সয়াবিন, সূর্যমুখীসহ তেলজাতীয় ফসলের আবাদ তিন গুণ বেড়ে ৮ লাখ ৬০ হেক্টর জমি থেকে ২৩ লাখ ৬০ হাজার হেক্টরে উন্নীত করা হবে। এতে তেলের উৎপাদনও অনুরূপ হারে বাড়বে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে দেশে প্রতিবছর ২৪ লাখ টনের বেশি ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে; যার প্রায় ৯০ শতাংশের বেশি আমদানি করে মেটাতে হয়। বেসরকারি আমদানিকারকদের পাশাপাশি টিসিবির মাধ্যমে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া থেকে এই তেল আমদানি করে সরকার। যদিও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বৈদেশিক বাণিজ্য পরিসংখ্যান বিভাগের পর্যালোচনা বলছে, শিল্প খাতে ব্যবহারের জন্য আমদানি করা তেলের পরিমাণ যোগ করলে তা প্রায় ৪০ লাখ টনে দাঁড়ায়।
বিবিএসের তথ্যমতে, রান্না ও শিল্প খাতে ব্যবহারের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে সয়াবিন ও পাম তেল আমদানি হয়েছিল ৪০ লাখ টন, এতে ব্যয় হয়েছিল ৩৪ হাজার কোটি টাকার বেশি মার্কিন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৭ লাখ টন আমদানির বিপরীতে ব্যয় হয়েছিল ৪৭ হাজার কোটি টাকা। ২২-২৩ অর্থবছরে ৩৯ লাখ টন ভোজ্যতেল আমদানিতে খরচ পড়ে ৫৭ হাজার কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মে পর্যন্ত ৩৯ লাখ টন ভোজ্যতেল আমদানিতে ব্যয় হয় ৪৫ হাজার কোটি টাকা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ক্রপস শাখার পরিচালক ড. কাজী আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরিষাসহ অন্যান্য তেলবীজের উৎপাদন বাড়ায় শুধু দেশে আমদানি চাহিদাই কমতে শুরু করেনি, সেই সঙ্গে সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রাও।
আশার কথা হলো, দেশে সরিষার আবাদ বাড়ছে। কৃষি বিভাগ বলছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা তেলবীজ চাষ করে ভালো মুনাফা পাওয়ায় এ খাতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মানিকদাহ গ্রামের সরিষাচাষি রাখেশ বাইন বলেন, ‘আগে আমাদের জমিতে মুগ, মসুর ও খেসারি, কলাই চাষ করতাম। এখন গত বছর থেকে সরিষা আবাদ করেছি। এই সরিষা থেকে পরিবারের প্রয়োজনমতো তেল বের করে চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিক্রীত অর্থ দিয়ে বছরের লম্বা একটা সময় চলে যাচ্ছে।’
দক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
৭ মিনিট আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগে