নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারীর শুরুতে বাংলাদেশ থেকে অভিবাসন বড় ধাক্কা খেলেও আবার চাঙা হয়ে উঠতে শুরু করেছে। চলতি বছর বাংলাদেশি শ্রমিক অভিবাসীর সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সকল রেকর্ড। শ্রম অভিবাসন বাড়লেও সেই তুলনায় প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স তো বাড়েইনি, উল্টো কমেছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে রিফিউজি এন্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিট (রামরু) আয়োজিত ‘আন্তর্জাতিক শ্রম অভিবাসনের গতি-প্রকৃতি, সাফল্য ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান তাসনিম সিদ্দিকী। তিনি জানান, বিএমইটি তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে মোট ৬ লাখ ১৭ হাজার ২০৯ জন কাজের উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেছেন। ২০২২ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ ২৯ হাজার ৫৪ জন বাংলাদেশি অভিবাসন করেন। ডিসেম্বর পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকলে এ বছরে অভিবাসন প্রবাহ ৮১.৮৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, ‘২০২২ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক অভিবাসী গেছেন সৌদি আরবে। নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৫০৭ জন কাজে যোগদান করেন, যা মোট অভিবাসনের ৫৬ শতাংশ। সৌদি আরবে যাওয়া অভিবাসীদের মধ্যে ৬৬ হাজার ৩৩ জন নারী রয়েছেন, যা মোট নারী অভিবাসনের ৬৬ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অভিবাসন ঘটেছে ওমানে।’
তাসনিম সিদ্দিকী জানান, আন্তর্জাতিক অভিবাসনের উল্লেখযোগ্য উৎস এলাকাগুলোর মধ্যে—কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী, চাঁদপুর, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, সিলেট, ঢাকা ও নরসিংদী রয়েছে। চলতি বছর সর্বাধিক সংখ্যক আন্তর্জাতিক অভিবাসন কুমিল্লা থেকে ঘটেছে।
তবে এসব কর্মীর বেশির ভাগই অদক্ষ কর্মী জানিয়ে তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, ‘এ বছরও অদক্ষ কর্মীর পরিমাণ বেড়েছে। চলতি বছরের ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অদক্ষ কর্মীর অভিবাসনের হার ৭৮.৬৪ শতাংশ। যা গত বছর ছিল ৭৫.২৪ শতাংশ।’
অভিবাসন বাড়লেও সে হারে রেমিট্যান্স বাড়ছে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘২০২২ সালে নভেম্বর পর্যন্ত মোট ১০ লাখ ২৯ হাজার ৫৪ জন কর্মী আন্তর্জাতিক অভিবাসন করেন। অথচ এই বছর রেমিট্যান্স প্রবাহের প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক। এ বছরের নভেম্বর পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছে ১৯.৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই ধারা অব্যাহত থাকলে, গত বছরের তুলনায় রেমিট্যান্স কমবে ৩ দশমিক ১৭ শতাংশ।’
রেমিট্যান্স কমার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসনের প্রথম বছরেই অভিবাসন কর্মী রেমিট্যান্স প্রেরণ করতে পারে না। অন্যদিকে বহুসংখ্যক কর্মী অভিবাসন করলেও কাজ করতে না পেরে বা বিভিন্নভাবে প্রতারণার শিকার হয়ে দেশে ফিরে এসেছেন। এর পরিমাণ প্রায় ৩১ শতাংশ। এছাড়া এ বছর অভিবাসীদের ব্যাংকের ওপর আস্থা কমে গেছে, যা বৈধপথে রেমিট্যান্স প্রবাহকে প্রভাবিত করেছে।’
এই সংকট মোকাবিলায় ছয়টি সুপারিশ জানিয়েছে সংগঠনটি। এগুলো হলো—অভিবাসীদের ব্যাংকের ওপর আস্থা ফিরিয়ে আনতে পদক্ষেপ গ্রহণ, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর (টিটিসি) পরিচালনায় সরকার-এনজিওদের একযোগে কাজ করা, নিরাপদ অভিবাসন সুনিশ্চিত করতে অভিবাসন সম্পর্কিত মোবাইল অ্যাপগুলোর প্রয়োগে তরুণ শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করা, অভিবাসীদের সন্দেহজনক অস্বাভাবিক মৃত্যুর কিছু কিছু কেস পুনরায় ময়নাতদন্তের পদক্ষেপ গ্রহণ করা, বায়রাতে যে অভিযোগ সেল গঠন করা হয়েছে তা অতি দ্রুত সক্রিয় করে অভিবাসীদের আইনি সহায়তা নিশ্চিত করা এবং মানবপাচার সংক্রান্ত মামলাগুলো প্রসিকিউশনের হার বৃদ্ধি করা।
অভিবাসীরা বিভিন্ন দেশে গিয়ে বেশির ভাগ সময় চরমভাবে নিগৃহীত হচ্ছে জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তাঁরা তাঁদের প্রাপ্য অধিকার পাচ্ছে না। এটা দুর্ভাগ্যজনক এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। এ বছর ৮১ শতাংশ অভিবাসন বেড়েছে গত বছরের তুলনায়। সেই তুলনায় কি উনারা রেমিট্যান্স পাঠাতে পারছেন? অভিবাসন বৃদ্ধির হারের সঙ্গে রেমিট্যান্সের হার তুলনামূলক যথার্থ? আমার মনে হয় তা নয়। তাহলে এখানে সমস্যাটা কোথায়? এখানে নিশ্চয়ই আমাদের নেগোসিয়েশনের একটা সমস্যা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিবাসী শ্রমিক খাতটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম একটি বড় খাত। তাঁদের অনেক বেশি পরিচর্যা করতে হবে, সুযোগ দিতে হবে, তাঁদের সমস্যাগুলো সমাধান করতে হবে। সিন্ডিকেশনকে কঠোরভাবে নিরুৎসাহিত করতে হবে। এমনিতেই অভিবাসী শ্রমিকেরা অনেক সমস্যায় আছে। এর মধ্যে ডলার এবং টাকার মূল্যমানের একটা বিশাল পার্থক্য নিয়ে যদি তাঁকেই সমাধান দিতে হয় তাহলে কীভাবে হবে? তাঁদের প্রতি প্রণোদনা বাড়াতে হবে। আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম বড় এই খাতটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারি না। এইটা একটা খাত যেখানে আমাদের অনেক কিছু পাওয়ার আছে। তাঁদের সুবিধা বৃদ্ধি করলেই একমাত্র হুন্ডিসহ অন্যান্য অবৈধ পথে অর্থ আসা বন্ধ হতে পারে।’
করোনা মহামারীর শুরুতে বাংলাদেশ থেকে অভিবাসন বড় ধাক্কা খেলেও আবার চাঙা হয়ে উঠতে শুরু করেছে। চলতি বছর বাংলাদেশি শ্রমিক অভিবাসীর সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সকল রেকর্ড। শ্রম অভিবাসন বাড়লেও সেই তুলনায় প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স তো বাড়েইনি, উল্টো কমেছে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে রিফিউজি এন্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিট (রামরু) আয়োজিত ‘আন্তর্জাতিক শ্রম অভিবাসনের গতি-প্রকৃতি, সাফল্য ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান তাসনিম সিদ্দিকী। তিনি জানান, বিএমইটি তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে মোট ৬ লাখ ১৭ হাজার ২০৯ জন কাজের উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেছেন। ২০২২ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ ২৯ হাজার ৫৪ জন বাংলাদেশি অভিবাসন করেন। ডিসেম্বর পর্যন্ত এই ধারা অব্যাহত থাকলে এ বছরে অভিবাসন প্রবাহ ৮১.৮৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, ‘২০২২ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক অভিবাসী গেছেন সৌদি আরবে। নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৫০৭ জন কাজে যোগদান করেন, যা মোট অভিবাসনের ৫৬ শতাংশ। সৌদি আরবে যাওয়া অভিবাসীদের মধ্যে ৬৬ হাজার ৩৩ জন নারী রয়েছেন, যা মোট নারী অভিবাসনের ৬৬ শতাংশ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অভিবাসন ঘটেছে ওমানে।’
তাসনিম সিদ্দিকী জানান, আন্তর্জাতিক অভিবাসনের উল্লেখযোগ্য উৎস এলাকাগুলোর মধ্যে—কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নোয়াখালী, চাঁদপুর, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, সিলেট, ঢাকা ও নরসিংদী রয়েছে। চলতি বছর সর্বাধিক সংখ্যক আন্তর্জাতিক অভিবাসন কুমিল্লা থেকে ঘটেছে।
তবে এসব কর্মীর বেশির ভাগই অদক্ষ কর্মী জানিয়ে তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, ‘এ বছরও অদক্ষ কর্মীর পরিমাণ বেড়েছে। চলতি বছরের ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অদক্ষ কর্মীর অভিবাসনের হার ৭৮.৬৪ শতাংশ। যা গত বছর ছিল ৭৫.২৪ শতাংশ।’
অভিবাসন বাড়লেও সে হারে রেমিট্যান্স বাড়ছে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘২০২২ সালে নভেম্বর পর্যন্ত মোট ১০ লাখ ২৯ হাজার ৫৪ জন কর্মী আন্তর্জাতিক অভিবাসন করেন। অথচ এই বছর রেমিট্যান্স প্রবাহের প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক। এ বছরের নভেম্বর পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছে ১৯.৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই ধারা অব্যাহত থাকলে, গত বছরের তুলনায় রেমিট্যান্স কমবে ৩ দশমিক ১৭ শতাংশ।’
রেমিট্যান্স কমার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসনের প্রথম বছরেই অভিবাসন কর্মী রেমিট্যান্স প্রেরণ করতে পারে না। অন্যদিকে বহুসংখ্যক কর্মী অভিবাসন করলেও কাজ করতে না পেরে বা বিভিন্নভাবে প্রতারণার শিকার হয়ে দেশে ফিরে এসেছেন। এর পরিমাণ প্রায় ৩১ শতাংশ। এছাড়া এ বছর অভিবাসীদের ব্যাংকের ওপর আস্থা কমে গেছে, যা বৈধপথে রেমিট্যান্স প্রবাহকে প্রভাবিত করেছে।’
এই সংকট মোকাবিলায় ছয়টি সুপারিশ জানিয়েছে সংগঠনটি। এগুলো হলো—অভিবাসীদের ব্যাংকের ওপর আস্থা ফিরিয়ে আনতে পদক্ষেপ গ্রহণ, কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর (টিটিসি) পরিচালনায় সরকার-এনজিওদের একযোগে কাজ করা, নিরাপদ অভিবাসন সুনিশ্চিত করতে অভিবাসন সম্পর্কিত মোবাইল অ্যাপগুলোর প্রয়োগে তরুণ শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করা, অভিবাসীদের সন্দেহজনক অস্বাভাবিক মৃত্যুর কিছু কিছু কেস পুনরায় ময়নাতদন্তের পদক্ষেপ গ্রহণ করা, বায়রাতে যে অভিযোগ সেল গঠন করা হয়েছে তা অতি দ্রুত সক্রিয় করে অভিবাসীদের আইনি সহায়তা নিশ্চিত করা এবং মানবপাচার সংক্রান্ত মামলাগুলো প্রসিকিউশনের হার বৃদ্ধি করা।
অভিবাসীরা বিভিন্ন দেশে গিয়ে বেশির ভাগ সময় চরমভাবে নিগৃহীত হচ্ছে জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তাঁরা তাঁদের প্রাপ্য অধিকার পাচ্ছে না। এটা দুর্ভাগ্যজনক এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। এ বছর ৮১ শতাংশ অভিবাসন বেড়েছে গত বছরের তুলনায়। সেই তুলনায় কি উনারা রেমিট্যান্স পাঠাতে পারছেন? অভিবাসন বৃদ্ধির হারের সঙ্গে রেমিট্যান্সের হার তুলনামূলক যথার্থ? আমার মনে হয় তা নয়। তাহলে এখানে সমস্যাটা কোথায়? এখানে নিশ্চয়ই আমাদের নেগোসিয়েশনের একটা সমস্যা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিবাসী শ্রমিক খাতটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম একটি বড় খাত। তাঁদের অনেক বেশি পরিচর্যা করতে হবে, সুযোগ দিতে হবে, তাঁদের সমস্যাগুলো সমাধান করতে হবে। সিন্ডিকেশনকে কঠোরভাবে নিরুৎসাহিত করতে হবে। এমনিতেই অভিবাসী শ্রমিকেরা অনেক সমস্যায় আছে। এর মধ্যে ডলার এবং টাকার মূল্যমানের একটা বিশাল পার্থক্য নিয়ে যদি তাঁকেই সমাধান দিতে হয় তাহলে কীভাবে হবে? তাঁদের প্রতি প্রণোদনা বাড়াতে হবে। আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম বড় এই খাতটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারি না। এইটা একটা খাত যেখানে আমাদের অনেক কিছু পাওয়ার আছে। তাঁদের সুবিধা বৃদ্ধি করলেই একমাত্র হুন্ডিসহ অন্যান্য অবৈধ পথে অর্থ আসা বন্ধ হতে পারে।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৮ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৪ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৫ ঘণ্টা আগে