নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরে জেন্ডার বাজেটে প্রস্তাবিত বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। আগামী অর্থবছরের পরিচালন বাজেটে এক লাখ ৬৫ হাজার ৪৮ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন বাজেটে ১ লাখ ৬ হাজার ৭৭১ কোটি টাকাসহ সর্বমোট জেন্ডার বাজেটে ২ লাখ ৭১ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা মোট বাজেটের ৩৪ দশমিক ১১ শতাংশ।
‘সমতার পথে অগ্রযাত্রা’ শিরোনামে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ এবং পুরুষের পাশাপাশি সব ক্ষেত্রে সমান সুযোগ দেওয়ার জন্য অব্যাহতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া নারীকে মূল কর্মশক্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা এবং পুরুষের তুলনায় নারীর আয়-বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে গুরুত্ব আরোপ করার বিষয়টিও চলমান রয়েছে।
২০২১-২২ অর্থবছরে জেন্ডার সংশ্লিষ্ট বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। যা ছিল সেই অর্থবছরের মোট বাজেটের প্রায় ৩৩ শতাংশ এবং জিডিপির প্রায় ৬ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে জেন্ডার সংশ্লিষ্ট বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ২৮ হাজার ৭৬০ কোটি টাকা। যা ছিল মোট বাজেটের প্রায় ৩৪ শতাংশ এবং জিডিপির ৫ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জেন্ডার সংশ্লিষ্ট বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯১ কোটি টাকা। যা ছিল মোট বাজেটের ৩৪ শতাংশ এবং জিডিপির ৫ শতাংশ।
এ বছর টাকার অঙ্কে জেন্ডার খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ এসেছে, যা মোট বাজেটের ৩৪ দশমিক ১১ শতাংশ। তবে জিডিপির হিসেবে গতবারের চেয়ে বরাদ্দের পরিমাণ কমেছে। এবারের প্রস্তাবিত জেন্ডার বাজেটের পরিমাণ জিডিপির ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দও এবার বেড়েছে। এই মন্ত্রণালয়ে ৫ হাজার ২২২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৪৬৭ কোটি টাকা বেশি।
নারী অধিকার কর্মীরা মনে করছেন, জেন্ডার খাতে এবং মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি করা মানেই নারী উন্নয়নে অর্থ ব্যয় করা নয়। বরাদ্দ করা অর্থ সঠিকভাবে ব্যয় করা হচ্ছে কি না তা পর্যালোচনা করা উচিত বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বৃদ্ধি জেন্ডার খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি মানেই যে সেটা নারীর উন্নয়নে ব্যয় হচ্ছে, তা নয়। কোন কোন খাতে কী পরি মান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং সেটা নারীর উন্নয়নে, নারীর ক্ষমতায়নে কতটুকু প্রয়োজন তা দেখা দরকার। এবং সেই বরাদ্দটা সঠিকভাবে ব্যয় হচ্ছে কি না সেটাও মনিটরিং করতে হবে। অন্যথায় বরাদ্দ বৃদ্ধি কোনো কাজেই আসবে না।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে জেন্ডার বাজেটে প্রস্তাবিত বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। আগামী অর্থবছরের পরিচালন বাজেটে এক লাখ ৬৫ হাজার ৪৮ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন বাজেটে ১ লাখ ৬ হাজার ৭৭১ কোটি টাকাসহ সর্বমোট জেন্ডার বাজেটে ২ লাখ ৭১ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা মোট বাজেটের ৩৪ দশমিক ১১ শতাংশ।
‘সমতার পথে অগ্রযাত্রা’ শিরোনামে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জেন্ডার বাজেট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ এবং পুরুষের পাশাপাশি সব ক্ষেত্রে সমান সুযোগ দেওয়ার জন্য অব্যাহতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। এ ছাড়া নারীকে মূল কর্মশক্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা এবং পুরুষের তুলনায় নারীর আয়-বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে গুরুত্ব আরোপ করার বিষয়টিও চলমান রয়েছে।
২০২১-২২ অর্থবছরে জেন্ডার সংশ্লিষ্ট বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। যা ছিল সেই অর্থবছরের মোট বাজেটের প্রায় ৩৩ শতাংশ এবং জিডিপির প্রায় ৬ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে জেন্ডার সংশ্লিষ্ট বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ২৮ হাজার ৭৬০ কোটি টাকা। যা ছিল মোট বাজেটের প্রায় ৩৪ শতাংশ এবং জিডিপির ৫ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জেন্ডার সংশ্লিষ্ট বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯১ কোটি টাকা। যা ছিল মোট বাজেটের ৩৪ শতাংশ এবং জিডিপির ৫ শতাংশ।
এ বছর টাকার অঙ্কে জেন্ডার খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ এসেছে, যা মোট বাজেটের ৩৪ দশমিক ১১ শতাংশ। তবে জিডিপির হিসেবে গতবারের চেয়ে বরাদ্দের পরিমাণ কমেছে। এবারের প্রস্তাবিত জেন্ডার বাজেটের পরিমাণ জিডিপির ৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দও এবার বেড়েছে। এই মন্ত্রণালয়ে ৫ হাজার ২২২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ৪৬৭ কোটি টাকা বেশি।
নারী অধিকার কর্মীরা মনে করছেন, জেন্ডার খাতে এবং মন্ত্রণালয়ের বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধি করা মানেই নারী উন্নয়নে অর্থ ব্যয় করা নয়। বরাদ্দ করা অর্থ সঠিকভাবে ব্যয় করা হচ্ছে কি না তা পর্যালোচনা করা উচিত বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বৃদ্ধি জেন্ডার খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি মানেই যে সেটা নারীর উন্নয়নে ব্যয় হচ্ছে, তা নয়। কোন কোন খাতে কী পরি মান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং সেটা নারীর উন্নয়নে, নারীর ক্ষমতায়নে কতটুকু প্রয়োজন তা দেখা দরকার। এবং সেই বরাদ্দটা সঠিকভাবে ব্যয় হচ্ছে কি না সেটাও মনিটরিং করতে হবে। অন্যথায় বরাদ্দ বৃদ্ধি কোনো কাজেই আসবে না।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে