নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৯৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এই লক্ষ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অর্থ বিভাগের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হলেও এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অসম্ভব রাজস্ব আদায়ের ফিরিস্তি আইএমএফের কাছে তুলে ধরেছে এনবিআর।
গতকাল অর্থ বিভাগের সঙ্গে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্র জানায়, রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা পূরণে অতিরিক্ত ২৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। এর মধ্যে আয়কর খাতে ৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা, ভ্যাট থেকে ৩ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা ও ১১ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা কাস্টমস খাতে।
শুল্ক বিভাগের পরিকল্পনার কেন্দ্রে রয়েছে পেট্রোবাংলার কাছে বকেয়া ৮ হাজার ৮০২ কোটি টাকা আদায়। এ ছাড়া আমদানি পর্যায়ে শুল্কহার পরিবর্তন ও অন্যান্য পদক্ষেপের মাধ্যমে বাকি টাকা আদায় করতে চায় তারা। আয়কর বিভাগ ভূমি রেজিস্ট্রেশন, ভ্রমণ কর, টোব্যাকো কর, পরিবেশ সারচার্জ, করের পরিধি বৃদ্ধি, কার্বোনেটেড বেভারেজ ও বকেয়া কর আদায়ের মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা আদায় করবে। ভ্যাট বিভাগ সিগারেটের করহার বৃদ্ধি, মোবাইল ফোন, পলিপ্রোপাইলেন স্ট্যাপল ফাইবার, বল পয়েন্ট কলম, সফটওয়্যার, এলপিজির অব্যাহতি উঠিয়ে ও ইএফডি মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে অতিরিক্ত লক্ষ্য পূরণ করবে।
যদিও বকেয়া টাকা আদায়ে এনবিআরের অদূরদর্শিতা, ভূমি রেজিস্ট্রেশনে কর আদায় কমে যাওয়া, বিভিন্ন পর্যায়ে অব্যাহতি তুলে টাকা আদায়ের সঠিক কৌশল প্রণয়নে ব্যর্থতার ফলে এই লক্ষ্য পূরণ হওয়া নিয়ে আইএমএফ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
চলতি অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৯৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এই লক্ষ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অর্থ বিভাগের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম হলেও এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অসম্ভব রাজস্ব আদায়ের ফিরিস্তি আইএমএফের কাছে তুলে ধরেছে এনবিআর।
গতকাল অর্থ বিভাগের সঙ্গে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্র জানায়, রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা পূরণে অতিরিক্ত ২৪ হাজার ৬০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে। এর মধ্যে আয়কর খাতে ৯ হাজার ১০০ কোটি টাকা, ভ্যাট থেকে ৩ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা ও ১১ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা কাস্টমস খাতে।
শুল্ক বিভাগের পরিকল্পনার কেন্দ্রে রয়েছে পেট্রোবাংলার কাছে বকেয়া ৮ হাজার ৮০২ কোটি টাকা আদায়। এ ছাড়া আমদানি পর্যায়ে শুল্কহার পরিবর্তন ও অন্যান্য পদক্ষেপের মাধ্যমে বাকি টাকা আদায় করতে চায় তারা। আয়কর বিভাগ ভূমি রেজিস্ট্রেশন, ভ্রমণ কর, টোব্যাকো কর, পরিবেশ সারচার্জ, করের পরিধি বৃদ্ধি, কার্বোনেটেড বেভারেজ ও বকেয়া কর আদায়ের মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা আদায় করবে। ভ্যাট বিভাগ সিগারেটের করহার বৃদ্ধি, মোবাইল ফোন, পলিপ্রোপাইলেন স্ট্যাপল ফাইবার, বল পয়েন্ট কলম, সফটওয়্যার, এলপিজির অব্যাহতি উঠিয়ে ও ইএফডি মেশিন স্থাপনের মাধ্যমে অতিরিক্ত লক্ষ্য পূরণ করবে।
যদিও বকেয়া টাকা আদায়ে এনবিআরের অদূরদর্শিতা, ভূমি রেজিস্ট্রেশনে কর আদায় কমে যাওয়া, বিভিন্ন পর্যায়ে অব্যাহতি তুলে টাকা আদায়ের সঠিক কৌশল প্রণয়নে ব্যর্থতার ফলে এই লক্ষ্য পূরণ হওয়া নিয়ে আইএমএফ উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১১ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৭ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৮ ঘণ্টা আগে