আয়নাল হোসেন, ঢাকা ও ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
ভারতের খুচরা বাজারে বর্তমানে প্রতি কেজি চিনির দাম কমবেশি ৪০ রুপি, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৬ টাকা। একই চিনি বাংলাদেশে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৩৫ টাকা। দুই দেশে দামের এমন পার্থক্যের কারণে সীমান্ত দিয়ে প্রচুর ভারতীয় চিনি ঢুকছে বাংলাদেশে। সেই চিনি রাতারাতি মোড়ক বদলে দ্বিগুণের বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।
৪ মে নারায়ণগঞ্জের তারাব পৌরসভা থেকে ৬২৪ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ করেছেন জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। উদ্ধার করা এসব চিনির ১৪৪ বস্তা ছিল মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ ব্র্যান্ডের মোড়কে। বাকি ৪৮০ বস্তা ছিল ভারতীয় ব্র্যান্ডের মোড়কে। এরপর ১৩ মে রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী থেকে উদ্ধার করা হয় আরও ১ হাজার ২৯২ বস্তা ভারতীয় চিনি। এভাবে দু-এক দিন পরপর সিলেট, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হচ্ছে ভারতীয় চোরাই চিনি।
চোরাকারবারিদের আনা ভারতীয় চিনি দেশীয় ব্র্যান্ডের মোড়কে বাজার দখলে নেওয়ায় ব্যবসা হারাচ্ছেন ভোগ্যপণ্যের প্রকৃত ব্যবসায়ীরা। চিনির আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। শুধু তা-ই নয়, চিনির আমদানিও কমিয়ে দিয়েছে তারা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি সময়ে দেশে অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছিল ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৮৬৫ টন। অথচ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে আমদানি হয় ২ লাখ ৩৫ হাজার ৭৯৯ টন। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরের উল্লিখিত ৩ মাসে ১ লাখ ৫২ হাজার ৬৫ টন কম আমদানি হয়।
ব্যবসায়ীরা আমদানি কমিয়ে দেওয়ায় আরও সুযোগ পেয়েছে চোরাকারবারিরা। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পথে আনা চিনিতে বাজারের ঘাটতি মেটাচ্ছে তারা। জানা গেছে, চোরাই পথে চিনির বড় একটি অংশ আসছে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরসহ সিলেটের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে। এ বিষয়ে সিলেটে বাংলাদেশ পুলিশ রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান বলেন, ‘চোরাচালান বন্ধে কাজ করে যাচ্ছি। চিনি চোরাকারবারিদের তালিকা করে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। কয়েকজনকে ধরাও হয়েছে।’
সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান বলেন, ‘চোরাকারবারিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছি। গত কয়েক দিনে অন্তত ৫০ হাজার টন চিনি ধরেছি।’
ভারতীয় চিনিতে বাজার সয়লাব হওয়ার পেছনে দেশের চিনির মিলমালিকদের অস্বাভাবিক মুনাফা করার প্রবণতা পরোক্ষভাবে দায়ী বলে মনে করেন ব্যবসায়ীদের কেউ কেউ। তাঁরা বলছেন, করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো দফায় দফায় দাম নির্ধারণ করেও সেই দামে চিনি বিক্রি করেনি। এই অবস্থায় সীমান্তে শিথিলতার সুযোগে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চিনি নিয়ে আসছে চোরাকারবারিরা।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে বিক্রি হওয়া ৬০ শতাংশ চিনিই ভারতের। এই চোরাকারবারিতে ক্ষমতাসীন দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য জড়িত। প্রকৃত ব্যবসায়ীরা এখন অলস সময় কাটাচ্ছেন।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের চিনি ব্যবসায়ী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘ভারতীয় চোরাই চিনির কারণে আমাদের ব্যবসা ৮০ শতাংশ কমে গেছে।’ এ বাজারের খুচরা চিনি ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, বাজারে বিক্রি হওয়া চিনি সিটি, মেঘনা ও ঈগলু কোম্পানির ব্যাগে বিক্রি হচ্ছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা কামাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে দেওয়া এক চিঠিতে চোরাই পথে ভারতীয় চিনির আসা বন্ধের আবেদন জানিয়েছেন। চিঠিতে সারা দেশে তৎপর ৩৬ জন চোরাকারবারির তালিকাও দিয়েছেন তিনি। তালিকায় যাঁদের চিনির চোরাকারবারি বলে দাবি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন ভৈরবের হাজি চান মিয়া, রশিদ সরকার, বেলকুচির বাংলাদেশ বেকারি, উল্লাপাড়ার শহিদুল্লাহ; সিরাজগঞ্জের পদ্মারমুড়ের শেখ এন্টারপ্রাইজ, ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজ, গৌরীপুরের আব্দুর রশিদ অ্যান্ড সন্স, রামগঞ্জের আবুল বাশার স্টোর, মাধবপুরের বেনু রায়; শেরপুরের চান মিয়া, বিলু চৌধুরী; নেত্রকোনার দিলীপ ঘোষ, জয়পুরহাটের ফারুক ট্রেডার্স, ভরত প্রসাদ; ঠাকুরগাঁওয়ের রাধা মাধব অয়েল মিল; চাঁপাইনবাবগঞ্জের সামাদ অ্যান্ড সন্স, ভাই ভাই ট্রেডার্স; কুমিল্লার মোহনার সেলিম স্টোর; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জাহাঙ্গীর স্টোর, বিজয় পাল; চট্টগ্রামের পাহাড়তলীর ফারুক ব্রাদার্স, নবী স্টোর, ইউনুছ; চট্টগ্রামের রাশেদ (ব্রোকার); ফেনীর ইসমাঈল ব্রাদার্স; বগুড়ার আনন্দকুন্ড, ভাই ভাই ট্রেডার্স, কাহালুর আরিফ স্টোর, বেলকুচির ভজন কুমার পাল; রংপুরের বণিক ব্রাদার্স; ময়মনসিংহের বিমল পাল; মৌলভীবাজারের মদনমোহন ভান্ডার; সিলেটের বিনীত রায়, আরতি এন্টারপ্রাইজ, হক ব্রাদার্স ও সাদ্দাম।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ও দেশবন্ধু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আবেদনের পরও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। আরও অবনতি হয়েছে।
তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টরা চিনি চোরাচালান বন্ধে কাজ করছেন। তাঁদের আবেদনের পরে অনেক জায়গায় ভারতীয় চিনি ধরা হচ্ছে। বর্ডারেও অনেক ধরা হয়েছে। পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। আমরা কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।’
ভারতের খুচরা বাজারে বর্তমানে প্রতি কেজি চিনির দাম কমবেশি ৪০ রুপি, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৬ টাকা। একই চিনি বাংলাদেশে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৩৫ টাকা। দুই দেশে দামের এমন পার্থক্যের কারণে সীমান্ত দিয়ে প্রচুর ভারতীয় চিনি ঢুকছে বাংলাদেশে। সেই চিনি রাতারাতি মোড়ক বদলে দ্বিগুণের বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে।
৪ মে নারায়ণগঞ্জের তারাব পৌরসভা থেকে ৬২৪ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ করেছেন জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। উদ্ধার করা এসব চিনির ১৪৪ বস্তা ছিল মেঘনা গ্রুপের ফ্রেশ ব্র্যান্ডের মোড়কে। বাকি ৪৮০ বস্তা ছিল ভারতীয় ব্র্যান্ডের মোড়কে। এরপর ১৩ মে রাতে শেরপুরের নালিতাবাড়ী থেকে উদ্ধার করা হয় আরও ১ হাজার ২৯২ বস্তা ভারতীয় চিনি। এভাবে দু-এক দিন পরপর সিলেট, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হচ্ছে ভারতীয় চোরাই চিনি।
চোরাকারবারিদের আনা ভারতীয় চিনি দেশীয় ব্র্যান্ডের মোড়কে বাজার দখলে নেওয়ায় ব্যবসা হারাচ্ছেন ভোগ্যপণ্যের প্রকৃত ব্যবসায়ীরা। চিনির আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। শুধু তা-ই নয়, চিনির আমদানিও কমিয়ে দিয়েছে তারা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের ডিসেম্বর-ফেব্রুয়ারি সময়ে দেশে অপরিশোধিত চিনি আমদানি হয়েছিল ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৮৬৫ টন। অথচ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে আমদানি হয় ২ লাখ ৩৫ হাজার ৭৯৯ টন। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরের উল্লিখিত ৩ মাসে ১ লাখ ৫২ হাজার ৬৫ টন কম আমদানি হয়।
ব্যবসায়ীরা আমদানি কমিয়ে দেওয়ায় আরও সুযোগ পেয়েছে চোরাকারবারিরা। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পথে আনা চিনিতে বাজারের ঘাটতি মেটাচ্ছে তারা। জানা গেছে, চোরাই পথে চিনির বড় একটি অংশ আসছে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরসহ সিলেটের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে। এ বিষয়ে সিলেটে বাংলাদেশ পুলিশ রেঞ্জের ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান বলেন, ‘চোরাচালান বন্ধে কাজ করে যাচ্ছি। চিনি চোরাকারবারিদের তালিকা করে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। কয়েকজনকে ধরাও হয়েছে।’
সিলেট মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান বলেন, ‘চোরাকারবারিদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছি। গত কয়েক দিনে অন্তত ৫০ হাজার টন চিনি ধরেছি।’
ভারতীয় চিনিতে বাজার সয়লাব হওয়ার পেছনে দেশের চিনির মিলমালিকদের অস্বাভাবিক মুনাফা করার প্রবণতা পরোক্ষভাবে দায়ী বলে মনে করেন ব্যবসায়ীদের কেউ কেউ। তাঁরা বলছেন, করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো দফায় দফায় দাম নির্ধারণ করেও সেই দামে চিনি বিক্রি করেনি। এই অবস্থায় সীমান্তে শিথিলতার সুযোগে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় চিনি নিয়ে আসছে চোরাকারবারিরা।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে বিক্রি হওয়া ৬০ শতাংশ চিনিই ভারতের। এই চোরাকারবারিতে ক্ষমতাসীন দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্য জড়িত। প্রকৃত ব্যবসায়ীরা এখন অলস সময় কাটাচ্ছেন।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের চিনি ব্যবসায়ী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘ভারতীয় চোরাই চিনির কারণে আমাদের ব্যবসা ৮০ শতাংশ কমে গেছে।’ এ বাজারের খুচরা চিনি ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, বাজারে বিক্রি হওয়া চিনি সিটি, মেঘনা ও ঈগলু কোম্পানির ব্যাগে বিক্রি হচ্ছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা কামাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে দেওয়া এক চিঠিতে চোরাই পথে ভারতীয় চিনির আসা বন্ধের আবেদন জানিয়েছেন। চিঠিতে সারা দেশে তৎপর ৩৬ জন চোরাকারবারির তালিকাও দিয়েছেন তিনি। তালিকায় যাঁদের চিনির চোরাকারবারি বলে দাবি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন ভৈরবের হাজি চান মিয়া, রশিদ সরকার, বেলকুচির বাংলাদেশ বেকারি, উল্লাপাড়ার শহিদুল্লাহ; সিরাজগঞ্জের পদ্মারমুড়ের শেখ এন্টারপ্রাইজ, ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজ, গৌরীপুরের আব্দুর রশিদ অ্যান্ড সন্স, রামগঞ্জের আবুল বাশার স্টোর, মাধবপুরের বেনু রায়; শেরপুরের চান মিয়া, বিলু চৌধুরী; নেত্রকোনার দিলীপ ঘোষ, জয়পুরহাটের ফারুক ট্রেডার্স, ভরত প্রসাদ; ঠাকুরগাঁওয়ের রাধা মাধব অয়েল মিল; চাঁপাইনবাবগঞ্জের সামাদ অ্যান্ড সন্স, ভাই ভাই ট্রেডার্স; কুমিল্লার মোহনার সেলিম স্টোর; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জাহাঙ্গীর স্টোর, বিজয় পাল; চট্টগ্রামের পাহাড়তলীর ফারুক ব্রাদার্স, নবী স্টোর, ইউনুছ; চট্টগ্রামের রাশেদ (ব্রোকার); ফেনীর ইসমাঈল ব্রাদার্স; বগুড়ার আনন্দকুন্ড, ভাই ভাই ট্রেডার্স, কাহালুর আরিফ স্টোর, বেলকুচির ভজন কুমার পাল; রংপুরের বণিক ব্রাদার্স; ময়মনসিংহের বিমল পাল; মৌলভীবাজারের মদনমোহন ভান্ডার; সিলেটের বিনীত রায়, আরতি এন্টারপ্রাইজ, হক ব্রাদার্স ও সাদ্দাম।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ও দেশবন্ধু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আবেদনের পরও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। আরও অবনতি হয়েছে।
তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টরা চিনি চোরাচালান বন্ধে কাজ করছেন। তাঁদের আবেদনের পরে অনেক জায়গায় ভারতীয় চিনি ধরা হচ্ছে। বর্ডারেও অনেক ধরা হয়েছে। পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে। আমরা কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।’
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উ
৪২ মিনিট আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে