নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমোদন চেয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে এমন একটি চিঠি দিয়েছেন।
তবে এই মুহূর্তে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া ঠিক হবে না বলে মনে করছেন পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার মথুয়াপুর গ্রামের কৃষক মামুন শেখ। তিনি মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টিবাদলের কারণে গতকাল মঙ্গলবার বাজার একটু চড়া রয়েছে। তবে দুই-একদিনের মধ্যে দাম কমে আসবে।’
চিঠিতে ভোক্তা অধিকার উল্লেখ করেছে, বাজার তদারকির সময় দেখা গেছে পুরান ঢাকার শ্যামবাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৪০-৪৫ টাকা এবং খুচরা বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সময়ে পাবনা ও ফরিদপুরে বিভিন্ন মোকামে প্রতিমণ (৪০ কেজি) পেঁয়াজ এক হাজার ৫০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, এ বছর কৃষকদের প্রতিকেজি পেঁয়াজ উৎপাদন ব্যয় ছিল ২০-২২ টাকা। দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ উৎপাদন ও মজুত রয়েছে। এরপরও আসন্ন ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল ও অনিয়ন্ত্রিত করার অপচেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিগত বছরগুলোর অভিজ্ঞতার আলোকে বর্তমান সময় ভারত থেকে পেঁয়াজ অনতিবিলম্বে আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করা সমীচীন হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছে। এমন পরিস্থিতে পেঁয়াজের আমদানির অনুমোদন (আইপি) প্রদানের অনুরোধ করা হয়েছে চিঠিতে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গতকাল প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫৫ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩৫-৪৫ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২৫ শতাংশ।
কৃষক মামুন শেখ জানান, পেঁয়াজ আবাদ করে এবার তাঁদের লোকসান গুনতে হয়েছে। লোকসান কিছুটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা চলছে। এখন আমদানি হলে তাঁদের লোকসানের পাল্লা আরও ভারী হবে। ঈদের পর পেঁয়াজের বাজার ৯০০-১১০০ টাকায় নেমে আসবে। তাঁদের এলাকার কৃষক ও বেপারির কাছে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজের মজুত রয়েছে। তার ঘরেই দুই হাজার মণ পেঁয়াজ মজুত রয়েছে।
তবে পেঁয়াজ আমদানিকারক শ্যামবাজারের মেসার্স রাজবাড়ি ভান্ডারের মালিক আবদুল মালেক বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ মজুত থাকলেও সরবরাহ কম হচ্ছে বাজারগুলোতে। এক থেকে দেড় সপ্তাহ আগেও তাদের বাজারে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ২৮-৩০ টাকা। গতকাল তা ৪০-৪২ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতে পেঁয়াজ আমদানির জন্য অনুমোদন চেয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে এমন একটি চিঠি দিয়েছেন।
তবে এই মুহূর্তে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া ঠিক হবে না বলে মনে করছেন পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার মথুয়াপুর গ্রামের কৃষক মামুন শেখ। তিনি মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টিবাদলের কারণে গতকাল মঙ্গলবার বাজার একটু চড়া রয়েছে। তবে দুই-একদিনের মধ্যে দাম কমে আসবে।’
চিঠিতে ভোক্তা অধিকার উল্লেখ করেছে, বাজার তদারকির সময় দেখা গেছে পুরান ঢাকার শ্যামবাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৪০-৪৫ টাকা এবং খুচরা বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সময়ে পাবনা ও ফরিদপুরে বিভিন্ন মোকামে প্রতিমণ (৪০ কেজি) পেঁয়াজ এক হাজার ৫০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, এ বছর কৃষকদের প্রতিকেজি পেঁয়াজ উৎপাদন ব্যয় ছিল ২০-২২ টাকা। দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ উৎপাদন ও মজুত রয়েছে। এরপরও আসন্ন ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে পেঁয়াজের বাজার অস্থিতিশীল ও অনিয়ন্ত্রিত করার অপচেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিগত বছরগুলোর অভিজ্ঞতার আলোকে বর্তমান সময় ভারত থেকে পেঁয়াজ অনতিবিলম্বে আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করা সমীচীন হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছে। এমন পরিস্থিতে পেঁয়াজের আমদানির অনুমোদন (আইপি) প্রদানের অনুরোধ করা হয়েছে চিঠিতে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, গতকাল প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫৫ টাকা। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩৫-৪৫ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২৫ শতাংশ।
কৃষক মামুন শেখ জানান, পেঁয়াজ আবাদ করে এবার তাঁদের লোকসান গুনতে হয়েছে। লোকসান কিছুটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা চলছে। এখন আমদানি হলে তাঁদের লোকসানের পাল্লা আরও ভারী হবে। ঈদের পর পেঁয়াজের বাজার ৯০০-১১০০ টাকায় নেমে আসবে। তাঁদের এলাকার কৃষক ও বেপারির কাছে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজের মজুত রয়েছে। তার ঘরেই দুই হাজার মণ পেঁয়াজ মজুত রয়েছে।
তবে পেঁয়াজ আমদানিকারক শ্যামবাজারের মেসার্স রাজবাড়ি ভান্ডারের মালিক আবদুল মালেক বলেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ মজুত থাকলেও সরবরাহ কম হচ্ছে বাজারগুলোতে। এক থেকে দেড় সপ্তাহ আগেও তাদের বাজারে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজের দাম ছিল ২৮-৩০ টাকা। গতকাল তা ৪০-৪২ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৬ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৩ ঘণ্টা আগে