মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
চলমান আন্দোলন সহিংস হয়ে ওঠায় যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। এ অবস্থায় দেশের অভ্যন্তরীণ পর্যটন যেমন স্থবির হয়ে পড়েছে, তেমনি বন্ধ হয়েছে বিভিন্ন প্যাকেজে সাধারণ পর্যটকদের বিদেশভ্রমণ। অন্যদিকে বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে বেশ কিছু দেশ। ফলে বাতিল হতে শুরু করেছে বিদেশি পর্যটকদের অগ্রিম বুকিং।
ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ কিছু দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করছে। এতে বিদেশি পর্যটকেরা তাঁদের ভ্রমণ বাতিল করতে শুরু করেছেন। বেশির ভাগ ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানের আগামী দুই মাস পর্যন্ত বিদেশি পর্যটকের বুকিং বাতিল হয়েছে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সাবেক পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম (বুলু) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আগামী জানুয়ারিতে ৮ জন ও মার্চে ১৪ জন ইতালির নাগরিকের বাংলাদেশ ভ্রমণের সবকিছু চূড়ান্ত ছিল। ১৩ রাত ১৪ দিনের ওই প্যাকেজের জন্য অগ্রিম অর্থও পরিশোধ করেছিল ওই দুটি গ্রুপ, যারা এরই মধ্যে তাদের ভ্রমণ বাতিল করে অর্থ ফেরত নিয়েছে।’ তিনি বলেন, পুরো খাত এখন বিপদগ্রস্ত। পর্যটনের সঙ্গে সরাসরি ১১৯টি খাত জড়িত, যারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত।
আগামী সেপ্টেম্বর থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হবে। সে সময় সব স্বাভাবিক হলেও বিদেশি পর্যটক পেতে আরও সময় প্রয়োজন হবে। কারণ, তাদের বুকিংগুলো অনেক আগে থেকেই করা হয়।
বিভিন্ন দেশের ভিসা প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত এজেন্সিগুলো বলছে, গত মাস থেকে বন্ধ হয়ে গেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভ্রমণ ভিসা। চলতি মাসে মালয়েশিয়াও কোনো ভিসা ইস্যু না করার বিষয়ে জানিয়েছে।
সরাসরি ঘোষণা না থাকলেও বাংলাদেশিরা ভ্রমণে যান, এমন দেশগুলোও ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা নেওয়া বন্ধ করে রেখেছে। কর্মী হিসেবে যেতে সৌদি দূতাবাসেও পাসপোর্ট জমা দেওয়া যাচ্ছে না।
ট্রাভেল এজেন্টদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব) সভাপতি আবদুস সালাম আরেফ জানান, মানুষ যখন স্বস্তির মধ্যে থাকে, তখনই বেড়াতে যায়। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি নেই। সবার মধ্যে একটাই শঙ্কা কাজ করছে। গত মাসে বেড়াতে গিয়ে হাজার হাজার পর্যটক আটকা পড়েছিলেন। তাই অভ্যন্তরীণ পর্যটন গন্তব্যগুলোতে বেড়ানোর জন্য এখন আর কেউ ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না।
খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত পর্যটনের মূল মৌসুম বলা হলেও বর্তমানে সারা বছরই পর্যটকেরা ভ্রমণ করেন। পাশাপাশি করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর বার্ষিক সভা, প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানগুলোও আয়োজন হয়ে থাকে পর্যটন অধ্যুষিত এলাকাগুলোর হোটেল ও রিসোর্টগুলোতে।
দেশে পর্যটন খাতে প্রায় ৪০ লাখ মানুষ সরাসরি কর্মরত। যাঁরা এই মুহূর্তে বেকার সময় কাটাচ্ছেন। গত মাস থেকে চলা অস্থিরতায় ব্যবসা নেই কক্সবাজারের সাড়ে পাঁচ শতাধিক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্ট, তিন হাজারের বেশি দোকান ও পাঁচ শতাধিক রেস্তোরাঁয়। হোটেল-মোটেলগুলোর দৈনিক ধারণক্ষমতা দুই লাখের বেশি; যার প্রায় সবই বর্তমানে খালি। বন্ধ রয়েছে সৈকতের আশপাশের ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোও। একই অবস্থা সিলেট, সাজেক, রাঙামাটি, কুয়াকাটাসহ দেশের সব পর্যটনকেন্দ্রগুলোর। মানুষ বেড়াতে না যাওয়ায় অধিকাংশ হোটেল খালি। বিভিন্ন ধরনের অফার দিয়েও যেসব হোটেলে পর্যটক আছেন, তা-ও সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ।
ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের পরিচালক মোহাম্মাদ ইউনুস জানান, ছুটির দিন ছাড়া বছরের এই সময়টিতে কক্সবাজারে পর্যটক কম যান। অন্যদিকে আবহাওয়াগত কারণে বর্তমানে টাঙ্গুয়ার হাওর ও শ্রীমঙ্গল ভ্রমণের সময়। তবে এসব গন্তব্যেরও সব বুকিংই এবার বাতিল হয়েছে। তিনি বলেন, সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে মূলত জুলাই ও আগস্টে সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন।যাঁদের ঘিরে প্রায় তিন শতাধিক হাউস বোট পরিচালিত হয়। যার সব এখন খালি। বাতিল হয়েছে অগ্রিম বুকিংও।
এদিকে কমতে শুরু করেছে তারকা মানের হোটেলগুলোর বিদেশি অতিথির সংখ্যা। বাংলাদেশ ভ্রমণে বিভিন্ন দেশ সতর্কতা জারি করায় চলে যাচ্ছেন ভ্রমণ ও ব্যবসায়িক কাজে অবস্থান করা বিদেশিরা। ফলে অধিকাংশ তারকা হোটেলের অর্ধেকের বেশি কক্ষ এরই মধ্যে খালি পড়ে আছে। আবার যাঁদের আসার কথা ছিল, তাঁরাও ভ্রমণ বাতিল করছেন। এতে বাতিল হচ্ছে তারকা হোটেলের অগ্রিম বুকিংও।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি মহসিন হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশের ৫৫টি তারকা মানের হোটেল আমাদের সদস্য। এসব হোটেলের ব্যবসা চলে বিদেশিদের ওপর নির্ভর করে। যাঁরা মূলত বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রয়োজনে বাংলাদেশে আসেন। পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকেরাও অভিজাত হোটেলের গ্রাহক। তবে গত ১৫ দিনে ক্রমান্বয়ে খালি হতে শুরু করেছে তারকা হোটেলগুলো। এতে আয় না হলেও কর্মীদের বেতন ও বিভিন্ন ইউটিলিটি বাবদ নিয়মিত ব্যয়গুলো চালু থাকায় লোকসানে পড়ছে হোটেলগুলো।
চলমান আন্দোলন সহিংস হয়ে ওঠায় যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। এ অবস্থায় দেশের অভ্যন্তরীণ পর্যটন যেমন স্থবির হয়ে পড়েছে, তেমনি বন্ধ হয়েছে বিভিন্ন প্যাকেজে সাধারণ পর্যটকদের বিদেশভ্রমণ। অন্যদিকে বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে বেশ কিছু দেশ। ফলে বাতিল হতে শুরু করেছে বিদেশি পর্যটকদের অগ্রিম বুকিং।
ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশ কিছু দেশ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করছে। এতে বিদেশি পর্যটকেরা তাঁদের ভ্রমণ বাতিল করতে শুরু করেছেন। বেশির ভাগ ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠানের আগামী দুই মাস পর্যন্ত বিদেশি পর্যটকের বুকিং বাতিল হয়েছে।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সাবেক পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম (বুলু) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আগামী জানুয়ারিতে ৮ জন ও মার্চে ১৪ জন ইতালির নাগরিকের বাংলাদেশ ভ্রমণের সবকিছু চূড়ান্ত ছিল। ১৩ রাত ১৪ দিনের ওই প্যাকেজের জন্য অগ্রিম অর্থও পরিশোধ করেছিল ওই দুটি গ্রুপ, যারা এরই মধ্যে তাদের ভ্রমণ বাতিল করে অর্থ ফেরত নিয়েছে।’ তিনি বলেন, পুরো খাত এখন বিপদগ্রস্ত। পর্যটনের সঙ্গে সরাসরি ১১৯টি খাত জড়িত, যারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত।
আগামী সেপ্টেম্বর থেকে পর্যটন মৌসুম শুরু হবে। সে সময় সব স্বাভাবিক হলেও বিদেশি পর্যটক পেতে আরও সময় প্রয়োজন হবে। কারণ, তাদের বুকিংগুলো অনেক আগে থেকেই করা হয়।
বিভিন্ন দেশের ভিসা প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত এজেন্সিগুলো বলছে, গত মাস থেকে বন্ধ হয়ে গেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভ্রমণ ভিসা। চলতি মাসে মালয়েশিয়াও কোনো ভিসা ইস্যু না করার বিষয়ে জানিয়েছে।
সরাসরি ঘোষণা না থাকলেও বাংলাদেশিরা ভ্রমণে যান, এমন দেশগুলোও ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা নেওয়া বন্ধ করে রেখেছে। কর্মী হিসেবে যেতে সৌদি দূতাবাসেও পাসপোর্ট জমা দেওয়া যাচ্ছে না।
ট্রাভেল এজেন্টদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব) সভাপতি আবদুস সালাম আরেফ জানান, মানুষ যখন স্বস্তির মধ্যে থাকে, তখনই বেড়াতে যায়। বর্তমানে সেই পরিস্থিতি নেই। সবার মধ্যে একটাই শঙ্কা কাজ করছে। গত মাসে বেড়াতে গিয়ে হাজার হাজার পর্যটক আটকা পড়েছিলেন। তাই অভ্যন্তরীণ পর্যটন গন্তব্যগুলোতে বেড়ানোর জন্য এখন আর কেউ ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না।
খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত পর্যটনের মূল মৌসুম বলা হলেও বর্তমানে সারা বছরই পর্যটকেরা ভ্রমণ করেন। পাশাপাশি করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর বার্ষিক সভা, প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানগুলোও আয়োজন হয়ে থাকে পর্যটন অধ্যুষিত এলাকাগুলোর হোটেল ও রিসোর্টগুলোতে।
দেশে পর্যটন খাতে প্রায় ৪০ লাখ মানুষ সরাসরি কর্মরত। যাঁরা এই মুহূর্তে বেকার সময় কাটাচ্ছেন। গত মাস থেকে চলা অস্থিরতায় ব্যবসা নেই কক্সবাজারের সাড়ে পাঁচ শতাধিক হোটেল, মোটেল ও রিসোর্ট, তিন হাজারের বেশি দোকান ও পাঁচ শতাধিক রেস্তোরাঁয়। হোটেল-মোটেলগুলোর দৈনিক ধারণক্ষমতা দুই লাখের বেশি; যার প্রায় সবই বর্তমানে খালি। বন্ধ রয়েছে সৈকতের আশপাশের ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোও। একই অবস্থা সিলেট, সাজেক, রাঙামাটি, কুয়াকাটাসহ দেশের সব পর্যটনকেন্দ্রগুলোর। মানুষ বেড়াতে না যাওয়ায় অধিকাংশ হোটেল খালি। বিভিন্ন ধরনের অফার দিয়েও যেসব হোটেলে পর্যটক আছেন, তা-ও সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ।
ট্যুর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের পরিচালক মোহাম্মাদ ইউনুস জানান, ছুটির দিন ছাড়া বছরের এই সময়টিতে কক্সবাজারে পর্যটক কম যান। অন্যদিকে আবহাওয়াগত কারণে বর্তমানে টাঙ্গুয়ার হাওর ও শ্রীমঙ্গল ভ্রমণের সময়। তবে এসব গন্তব্যেরও সব বুকিংই এবার বাতিল হয়েছে। তিনি বলেন, সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে মূলত জুলাই ও আগস্টে সবচেয়ে বেশি পর্যটক আসেন।যাঁদের ঘিরে প্রায় তিন শতাধিক হাউস বোট পরিচালিত হয়। যার সব এখন খালি। বাতিল হয়েছে অগ্রিম বুকিংও।
এদিকে কমতে শুরু করেছে তারকা মানের হোটেলগুলোর বিদেশি অতিথির সংখ্যা। বাংলাদেশ ভ্রমণে বিভিন্ন দেশ সতর্কতা জারি করায় চলে যাচ্ছেন ভ্রমণ ও ব্যবসায়িক কাজে অবস্থান করা বিদেশিরা। ফলে অধিকাংশ তারকা হোটেলের অর্ধেকের বেশি কক্ষ এরই মধ্যে খালি পড়ে আছে। আবার যাঁদের আসার কথা ছিল, তাঁরাও ভ্রমণ বাতিল করছেন। এতে বাতিল হচ্ছে তারকা হোটেলের অগ্রিম বুকিংও।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি মহসিন হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সারা দেশের ৫৫টি তারকা মানের হোটেল আমাদের সদস্য। এসব হোটেলের ব্যবসা চলে বিদেশিদের ওপর নির্ভর করে। যাঁরা মূলত বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রয়োজনে বাংলাদেশে আসেন। পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকেরাও অভিজাত হোটেলের গ্রাহক। তবে গত ১৫ দিনে ক্রমান্বয়ে খালি হতে শুরু করেছে তারকা হোটেলগুলো। এতে আয় না হলেও কর্মীদের বেতন ও বিভিন্ন ইউটিলিটি বাবদ নিয়মিত ব্যয়গুলো চালু থাকায় লোকসানে পড়ছে হোটেলগুলো।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১৩ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে