নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিমার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা বাড়ানোর লক্ষ্যে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য চালু করা হয়েছে করপোরেট বিমা। দেশের সব তফসিলি ব্যাংক চুক্তির শর্তের মাধ্যমে বিমা কোম্পানির করপোরেট এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে। তবে যেসব ব্যাংকের নিট খেলাপির পরিমাণ ৫ শতাংশের বেশি, সেগুলো ব্যাংকাস্যুরেন্সের অযোগ্য বিবেচিত হবে।
একই সঙ্গে ব্যাংকাস্যুরেন্সের জন্য আগ্রহী ব্যাংকগুলোকে ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে তিন বছর মুনাফা করতে হবে। আর ব্যবসা পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এবং আরডিআরএর কাছে করপোরেট এজেন্টের সনদ নিতে হবে; বিশেষ করে ব্যাংক কোনো গ্রাহককে বিমাপণ্য কিনতে বাধ্য করতে পারবে না। একই সঙ্গে গ্রাহককে বিমাপণ্য ক্রয়ে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে অতিরিক্ত প্রণোদনা, নগদ ফি কিংবা সুদ দিতে পারবে না। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ব্যাংকাস্যুরেন্স সনদ পেতে ব্যাংকের মূলধনের ঝুঁকির বোঝা এবং সম্পদের অনুপাত (সিআরএআর) সাড়ে ১২ শতাংশের নিচে নামা যাবে না। আর মূলধনের ঝুঁকির পর্যাপ্ততার আলোকে কোনো ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং গ্রেড-২ এর কম হলে কোনো ব্যাংক করপোরেট গ্রাহক হতে পারবে না। কোনো ব্যাংকে বিমা ব্যবসার জন্য আগ্রহী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্তৃক দক্ষ ও উপযুক্ত জনবলের প্রত্যয়ন থাকতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে ৬১টি তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে ৩৪টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫ শতাংশের বেশি। এসব ব্যাংক কেবল একটি ক্যাটাগরিতে বিমার করপোরেট গ্রাহক হতে বাদ পড়বে; বিশেষ করে রাষ্ট্রায়ত্ত ৬টি এবং বিশেষায়িত ২টি ব্যাংকের খেলাপির কারণে গ্রাহক হতে পারবে না। অন্যদিকে ২৭টি ব্যাংকের খেলাপি ৫ শতাংশের কম হওয়ায় গ্রাহক হতে পারবে। শর্ত অনুযায়ী শরিয়াহভিত্তিক মোট ১০ ব্যাংকের মধ্যে ৭টি এবং বিদেশি ৯টি ব্যাংকের মধ্যে ৭টি ব্যাংকাস্যুরেন্স হওয়ার যোগ্য হিসেবে বিবেচিত। এ ছাড়া ধারাবাহিকভাবে তিন বছর মুনাফা করেছে এমন ব্যাংকের সংখ্যাও কম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, প্রতি ৩ বছর পর ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তি পর্যালোচনা করতে হবে। বিদ্যমান চুক্তির নবায়ন বা সংশোধন করা হলে ব্যাংকসমূহ তা লিখিতভাবে নবায়ন বা সংশোধনের ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে। ব্যাংক কোনোভাবেই বিমা গ্রাহককে অস্পষ্ট তথ্য দিতে পারবে না। ব্যাংকাস্যুরেন্স ম্যানেজার বা দায়িত্বরত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি ব্যাংকের গ্রাহকের কাছে বিমাপণ্য বিক্রয় করতে পারবে না। ব্যাংক বিমাকারীর বীমাসংক্রান্ত কোনো ঝুঁকি গ্রহণ করবে না এবং বিমাকারী হিসেবে কাজ করবে, তার স্পষ্টভাবে ঘোষণা দিতে হবে। ব্যাংকের গ্রাহকেরা নিজেদের হিসাব সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের মাধ্যমে বিমার প্রিমিয়ামের যাবতীয় সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
বিমার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা বাড়ানোর লক্ষ্যে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য চালু করা হয়েছে করপোরেট বিমা। দেশের সব তফসিলি ব্যাংক চুক্তির শর্তের মাধ্যমে বিমা কোম্পানির করপোরেট এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে। তবে যেসব ব্যাংকের নিট খেলাপির পরিমাণ ৫ শতাংশের বেশি, সেগুলো ব্যাংকাস্যুরেন্সের অযোগ্য বিবেচিত হবে।
একই সঙ্গে ব্যাংকাস্যুরেন্সের জন্য আগ্রহী ব্যাংকগুলোকে ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে তিন বছর মুনাফা করতে হবে। আর ব্যবসা পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এবং আরডিআরএর কাছে করপোরেট এজেন্টের সনদ নিতে হবে; বিশেষ করে ব্যাংক কোনো গ্রাহককে বিমাপণ্য কিনতে বাধ্য করতে পারবে না। একই সঙ্গে গ্রাহককে বিমাপণ্য ক্রয়ে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে অতিরিক্ত প্রণোদনা, নগদ ফি কিংবা সুদ দিতে পারবে না। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ব্যাংকাস্যুরেন্স সনদ পেতে ব্যাংকের মূলধনের ঝুঁকির বোঝা এবং সম্পদের অনুপাত (সিআরএআর) সাড়ে ১২ শতাংশের নিচে নামা যাবে না। আর মূলধনের ঝুঁকির পর্যাপ্ততার আলোকে কোনো ব্যাংকের ক্রেডিট রেটিং গ্রেড-২ এর কম হলে কোনো ব্যাংক করপোরেট গ্রাহক হতে পারবে না। কোনো ব্যাংকে বিমা ব্যবসার জন্য আগ্রহী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্তৃক দক্ষ ও উপযুক্ত জনবলের প্রত্যয়ন থাকতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী দেশে ৬১টি তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে ৩৪টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫ শতাংশের বেশি। এসব ব্যাংক কেবল একটি ক্যাটাগরিতে বিমার করপোরেট গ্রাহক হতে বাদ পড়বে; বিশেষ করে রাষ্ট্রায়ত্ত ৬টি এবং বিশেষায়িত ২টি ব্যাংকের খেলাপির কারণে গ্রাহক হতে পারবে না। অন্যদিকে ২৭টি ব্যাংকের খেলাপি ৫ শতাংশের কম হওয়ায় গ্রাহক হতে পারবে। শর্ত অনুযায়ী শরিয়াহভিত্তিক মোট ১০ ব্যাংকের মধ্যে ৭টি এবং বিদেশি ৯টি ব্যাংকের মধ্যে ৭টি ব্যাংকাস্যুরেন্স হওয়ার যোগ্য হিসেবে বিবেচিত। এ ছাড়া ধারাবাহিকভাবে তিন বছর মুনাফা করেছে এমন ব্যাংকের সংখ্যাও কম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, প্রতি ৩ বছর পর ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তি পর্যালোচনা করতে হবে। বিদ্যমান চুক্তির নবায়ন বা সংশোধন করা হলে ব্যাংকসমূহ তা লিখিতভাবে নবায়ন বা সংশোধনের ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবহিত করতে হবে। ব্যাংক কোনোভাবেই বিমা গ্রাহককে অস্পষ্ট তথ্য দিতে পারবে না। ব্যাংকাস্যুরেন্স ম্যানেজার বা দায়িত্বরত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি ব্যাংকের গ্রাহকের কাছে বিমাপণ্য বিক্রয় করতে পারবে না। ব্যাংক বিমাকারীর বীমাসংক্রান্ত কোনো ঝুঁকি গ্রহণ করবে না এবং বিমাকারী হিসেবে কাজ করবে, তার স্পষ্টভাবে ঘোষণা দিতে হবে। ব্যাংকের গ্রাহকেরা নিজেদের হিসাব সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের মাধ্যমে বিমার প্রিমিয়ামের যাবতীয় সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
মূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৭ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৪ ঘণ্টা আগে