নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যবসার নামে দেশের আটটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের ৩ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। অবিশ্বাস্য ও লোভনীয় মূল্যছাড়ের ঘোষণা দিয়ে প্রকাশ্যে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করলেও তদারক সংস্থাগুলো চুপ ছিল। এসব প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করে কয়েক লাখ গ্রাহক পথে বসার পরে ঘুম ভেঙেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। অভিযানে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। প্রশ্ন উঠেছে, অনেকটা ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রতারণার সময় কেন এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলো না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেন, ‘কিছু অভিযোগের তদন্ত করে আমরা এক বছর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দুদক, এনবিআর, ভোক্তা অধিকারকে চিঠি দিয়েছি। তখন নজরদারির পদ্ধতি ছিল না।’
তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, আনুষ্ঠানিক কোনো অভিযোগ না থাকলে কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার এখতিয়ার তাদের নেই। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো যাদের তদারকি করার কথা ছিল, তারা ঠিক সময় তা করলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। এখন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়ায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে।
গতকাল বুধবার ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ধামাকা ডটকমের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটির সিওওসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। র্যাব বলছে, কোনো ধরনের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই দুই বছর ধরে ব্যবসা করছিল প্রতিষ্ঠানটি।
কয়েকটি দেশি-বিদেশি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের লোভনীয় অফারকে ব্যবসায়িক কৌশল বানিয়ে কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই গড়ে ওঠা ধামাকা লেনদেন করেছে ৭৫০ কোটি টাকা।
কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ধামাকা শপিং ডটকমের গ্রাহক প্রায় তিন লাখ। এর মধ্যে ৫০ হাজার গ্রাহক প্রতারণা শিকার হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন অফারে মোবাইল, টিভি, ফ্রিজ, মোটরবাইক, গৃহস্থালি পণ্য ও ফার্নিচার বিক্রি করত।
গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে গ্রাহকের অর্থ লোপাটের ভয়াবহ চিত্র। অভিযোগ রয়েছে, ই-অরেঞ্জ ১ হাজার ১০০ কোটি, ইভ্যালি ৯৫০ কোটি, ধামাকা ৭৫০ কোটি, নিরাপদ ৭৮ কোটি, এসপিসি ২৬৮ কোটি, দালাল প্লাস ২০০ কোটি, কিউকুম ৪০০ কোটি এবং সিরাজগঞ্জ শপ গ্রাহকের ৪৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
ই-কমার্সের প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সাবেক আইজি শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেউ অভিযোগ না করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান চালানোর সুযোগ কম। ই-কমার্সের বিষয়গুলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং সেলের তদারক করা উচিত ছিল। তাদের মনিটরিংয়ে অসামঞ্জস্যতা ধরা পড়লে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থা নিতে পারত। এখন অবশ্যই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দায় নিতে হবে।
র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ভোক্তাদের অভিযোগ ও মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ইভ্যালি ও ধামাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুক্তভোগীরা কীভাবে টাকা ফেরত পাবেন—সে প্রশ্নে তিনি বলেন, সরকার এ নিয়ে তদন্ত কমিটি করছে।
নিয়মনীতির বাইরে যেসব প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছিল, সেগুলোর বিষয়ে শুরুতেই সরকারের কাছে তথ্য থাকা প্রয়োজন ছিল বলে মনে করেন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আমিন। তিনি বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ভোক্তা অধিকার বিষয়গুলো দেখতে পারত।
গ্রাহকদের অর্থ লুটের পরে হঠাৎ তৎপরতা আমাদের রি-অ্যাকটিভ লক্ষণ। ঘটনা ঘটার পর আমরা তৎপর হই, অ্যাকশনে যাই। ঘটনা ঘটার আগে অ্যাকশনে যেতে পারি না, এটা আমাদের দুর্বলতা।’
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছিলেন, কোনো প্রতিষ্ঠান যখন অবিশ্বাস্য অফার নিয়ে বাজারে আসে, তখনই দায়িত্বশীলদের সাবধান হওয়া উচিত ছিল।
জানা যায়, ২০১৮ সালে আইসিটি বিভাগ নিজ দায়িত্বে ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা তৈরি করে মন্ত্রিসভায় উত্থাপন করেছিল। তখন মন্ত্রিসভা এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ বলেন, ই-কমার্স খাতে একটা নিয়ন্ত্রক সংস্থার থাকা প্রয়োজন। ই-কমার্স থেকে শুরু করে বিদেশে টাকা পাচার, আর্থিক প্রতারণা এখন মূল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চলতি বছর আইসিটি বিভাগ ইন্টার অপারেবল ডিজিটাল ট্রানজেকশন প্ল্যাটফর্ম চালু করবে।
ইভ্যালিসহ ৪ প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত
ইভ্যালি ডটকম লিমিটেড, ধামাকা শপিং, সিরাজগঞ্জ শপ এবং গ্লিটার্স আরএসটি ওয়ার্ল্ডের সদস্যপদ স্থগিত করেছে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। ই-ক্যাবের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম শোভন বলেন, ভোক্তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে তারা ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছিলেন। এর মধ্যে অভিযোগের জবাব না দেওয়ায় ও জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় এদের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে।
ব্যবসার নামে দেশের আটটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের ৩ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। অবিশ্বাস্য ও লোভনীয় মূল্যছাড়ের ঘোষণা দিয়ে প্রকাশ্যে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করলেও তদারক সংস্থাগুলো চুপ ছিল। এসব প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করে কয়েক লাখ গ্রাহক পথে বসার পরে ঘুম ভেঙেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। অভিযানে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। প্রশ্ন উঠেছে, অনেকটা ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রতারণার সময় কেন এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলো না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকার কাছে দাবি করেন, ‘কিছু অভিযোগের তদন্ত করে আমরা এক বছর আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দুদক, এনবিআর, ভোক্তা অধিকারকে চিঠি দিয়েছি। তখন নজরদারির পদ্ধতি ছিল না।’
তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, আনুষ্ঠানিক কোনো অভিযোগ না থাকলে কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার এখতিয়ার তাদের নেই। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো যাদের তদারকি করার কথা ছিল, তারা ঠিক সময় তা করলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। এখন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়ায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে।
গতকাল বুধবার ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ধামাকা ডটকমের কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটির সিওওসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। র্যাব বলছে, কোনো ধরনের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই দুই বছর ধরে ব্যবসা করছিল প্রতিষ্ঠানটি।
কয়েকটি দেশি-বিদেশি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের লোভনীয় অফারকে ব্যবসায়িক কৌশল বানিয়ে কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই গড়ে ওঠা ধামাকা লেনদেন করেছে ৭৫০ কোটি টাকা।
কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ধামাকা শপিং ডটকমের গ্রাহক প্রায় তিন লাখ। এর মধ্যে ৫০ হাজার গ্রাহক প্রতারণা শিকার হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন অফারে মোবাইল, টিভি, ফ্রিজ, মোটরবাইক, গৃহস্থালি পণ্য ও ফার্নিচার বিক্রি করত।
গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে গ্রাহকের অর্থ লোপাটের ভয়াবহ চিত্র। অভিযোগ রয়েছে, ই-অরেঞ্জ ১ হাজার ১০০ কোটি, ইভ্যালি ৯৫০ কোটি, ধামাকা ৭৫০ কোটি, নিরাপদ ৭৮ কোটি, এসপিসি ২৬৮ কোটি, দালাল প্লাস ২০০ কোটি, কিউকুম ৪০০ কোটি এবং সিরাজগঞ্জ শপ গ্রাহকের ৪৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
ই-কমার্সের প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সাবেক আইজি শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেউ অভিযোগ না করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান চালানোর সুযোগ কম। ই-কমার্সের বিষয়গুলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মনিটরিং সেলের তদারক করা উচিত ছিল। তাদের মনিটরিংয়ে অসামঞ্জস্যতা ধরা পড়লে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যবস্থা নিতে পারত। এখন অবশ্যই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দায় নিতে হবে।
র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ভোক্তাদের অভিযোগ ও মামলার পরিপ্রেক্ষিতে ইভ্যালি ও ধামাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুক্তভোগীরা কীভাবে টাকা ফেরত পাবেন—সে প্রশ্নে তিনি বলেন, সরকার এ নিয়ে তদন্ত কমিটি করছে।
নিয়মনীতির বাইরে যেসব প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছিল, সেগুলোর বিষয়ে শুরুতেই সরকারের কাছে তথ্য থাকা প্রয়োজন ছিল বলে মনে করেন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আমিন। তিনি বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ভোক্তা অধিকার বিষয়গুলো দেখতে পারত।
গ্রাহকদের অর্থ লুটের পরে হঠাৎ তৎপরতা আমাদের রি-অ্যাকটিভ লক্ষণ। ঘটনা ঘটার পর আমরা তৎপর হই, অ্যাকশনে যাই। ঘটনা ঘটার আগে অ্যাকশনে যেতে পারি না, এটা আমাদের দুর্বলতা।’
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছিলেন, কোনো প্রতিষ্ঠান যখন অবিশ্বাস্য অফার নিয়ে বাজারে আসে, তখনই দায়িত্বশীলদের সাবধান হওয়া উচিত ছিল।
জানা যায়, ২০১৮ সালে আইসিটি বিভাগ নিজ দায়িত্বে ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা তৈরি করে মন্ত্রিসভায় উত্থাপন করেছিল। তখন মন্ত্রিসভা এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ বলেন, ই-কমার্স খাতে একটা নিয়ন্ত্রক সংস্থার থাকা প্রয়োজন। ই-কমার্স থেকে শুরু করে বিদেশে টাকা পাচার, আর্থিক প্রতারণা এখন মূল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চলতি বছর আইসিটি বিভাগ ইন্টার অপারেবল ডিজিটাল ট্রানজেকশন প্ল্যাটফর্ম চালু করবে।
ইভ্যালিসহ ৪ প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ স্থগিত
ইভ্যালি ডটকম লিমিটেড, ধামাকা শপিং, সিরাজগঞ্জ শপ এবং গ্লিটার্স আরএসটি ওয়ার্ল্ডের সদস্যপদ স্থগিত করেছে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। ই-ক্যাবের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম শোভন বলেন, ভোক্তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে তারা ১৬টি প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছিলেন। এর মধ্যে অভিযোগের জবাব না দেওয়ায় ও জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় এদের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
৯ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৫ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৬ ঘণ্টা আগে