নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এতে দেশীয় টেক্সটাইল খাত বাজার হারাচ্ছে, সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এসব বিষয় তুলে ধরেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন। রাজধানীর পান্থপথে বিটিএমএ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্পিনিং মিলগুলো তাদের উৎপাদন অব্যাহত রেখে শ্রমিকদের নিয়মিতভাবে বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ ইউটিলিটি বিল দিতে উৎপাদন খরচ অপেক্ষা ১৮ থেকে ২০ শতাংশ কম দামে সুতা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে গড়ে প্রতিটি মিলকে গ্যাস ব্যবহার না করেও বছরে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অস্থিতিশীল দামে তুলা আমদানি, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না থাকায় সৃষ্ট প্রোডাকশন লস, গ্যাস ব্যবহার না করে অতিরিক্ত গ্যাস বিল ও অতিরিক্ত নিরাপত্তা জামানত দেওয়ায় স্পিনিং মিলগুলোর এ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।
বিটিএমএ সভাপতি বলেন, ‘সর্বশেষ শিল্প ও ক্যাপটিভ গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম এক লাফে ৮৬ শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার জন্য এলএনজি আমদানির বাড়তি খরচ মেটাতে এই মূল্যবৃদ্ধি। কিন্তু দুঃখজনক হলো, ট্যারিফ বৃদ্ধির আগে এবং পরের গ্যাস সরবরাহ অবস্থা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে তা আরও অসহনীয় পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।’
২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাস ট্যারিফ ৬১৭ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ১৮ পয়সায় এবং শিল্প সংযোগের জন্য প্রতি ইউনিট ৫ টাকা ৮৬ পয়সায় গ্যাস দেওয়া হতো। এখন তা বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে।
গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এতে দেশীয় টেক্সটাইল খাত বাজার হারাচ্ছে, সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এসব বিষয় তুলে ধরেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন। রাজধানীর পান্থপথে বিটিএমএ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্পিনিং মিলগুলো তাদের উৎপাদন অব্যাহত রেখে শ্রমিকদের নিয়মিতভাবে বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ ইউটিলিটি বিল দিতে উৎপাদন খরচ অপেক্ষা ১৮ থেকে ২০ শতাংশ কম দামে সুতা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে গড়ে প্রতিটি মিলকে গ্যাস ব্যবহার না করেও বছরে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অস্থিতিশীল দামে তুলা আমদানি, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না থাকায় সৃষ্ট প্রোডাকশন লস, গ্যাস ব্যবহার না করে অতিরিক্ত গ্যাস বিল ও অতিরিক্ত নিরাপত্তা জামানত দেওয়ায় স্পিনিং মিলগুলোর এ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।
বিটিএমএ সভাপতি বলেন, ‘সর্বশেষ শিল্প ও ক্যাপটিভ গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম এক লাফে ৮৬ শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার জন্য এলএনজি আমদানির বাড়তি খরচ মেটাতে এই মূল্যবৃদ্ধি। কিন্তু দুঃখজনক হলো, ট্যারিফ বৃদ্ধির আগে এবং পরের গ্যাস সরবরাহ অবস্থা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে তা আরও অসহনীয় পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।’
২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাস ট্যারিফ ৬১৭ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ১৮ পয়সায় এবং শিল্প সংযোগের জন্য প্রতি ইউনিট ৫ টাকা ৮৬ পয়সায় গ্যাস দেওয়া হতো। এখন তা বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগে