নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয পণ্য আমদানিতে ডলার সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে রমজান মাস বিবেচনায় খেজুর, ছোলা ও চিনির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খোলা স্বাভাবিক রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে আশ্বস্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক।
তিনি বলেন, দেশে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। তবু নিত্যপণ্য আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার সহায়তা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রমজানের জন্য পণ্যের এলসি খুলতেও সমস্যা নেই।
মেজবাউল হক জানান, চলতি অর্থবছরের সাত মাসেই রিজার্ভ থেকে পণ্য আমদানির জন্য ৯২০ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়েছে। যা গত অর্থবছরে ছিল ৭৬২ কোটি ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সদ্য বিদায়ী জানুয়ারিতে ৫ লাখ ৬৫ হাজার ৯৪১ টন চিনির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। এটি তার আগের বছরে ছিল ৫ লাখ ১১ হাজার ৪৯৩ টন। সেই হিসাবে জানুয়ারিতে ৫৪ হাজার ৪৪৮ টন বেশি চিনির ঋণপত্র খোলা হয়েছে।
আর ভোজ্য তেল আমদানির জন্য ৩ লাখ ৯০ হাজার ৮৫৩ মেট্রিক টনের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। তা ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ছিল ৩ লাখ ৫২ হাজার ৯৬০ মেট্রিক টন। একইভাবে গত মাসে ৪২ হাজার ৫৬৩ টন পেঁয়াজ আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। আগের বছরের একই মাসে ছিল ৩৬ হাজার ২২৬ টন।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২৯ হাজার ৪৮২ টন খেজুর আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা হয়েছে। তার আগের বছরের জানুয়ারিতে ছিল ১৬ হাজার ৪৯৮ মেট্রিক টন।
তবে ছোলার ক্ষেত্রে কিছুটা কম এলসি খোলা হয়েছে। গত জানুয়ারিতে ২ লাখ ২৪ হাজার ৫৬৭ টন ছোলা আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা হয়েছে। আগের বছরের জানুয়ারিতে ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার ৫৯৬ টন।
দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয পণ্য আমদানিতে ডলার সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে রমজান মাস বিবেচনায় খেজুর, ছোলা ও চিনির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খোলা স্বাভাবিক রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে আশ্বস্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক।
তিনি বলেন, দেশে ডলারের তীব্র সংকট চলছে। তবু নিত্যপণ্য আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে প্রতিনিয়ত ডলার সহায়তা দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রমজানের জন্য পণ্যের এলসি খুলতেও সমস্যা নেই।
মেজবাউল হক জানান, চলতি অর্থবছরের সাত মাসেই রিজার্ভ থেকে পণ্য আমদানির জন্য ৯২০ কোটি ডলার বিক্রি করা হয়েছে। যা গত অর্থবছরে ছিল ৭৬২ কোটি ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সদ্য বিদায়ী জানুয়ারিতে ৫ লাখ ৬৫ হাজার ৯৪১ টন চিনির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। এটি তার আগের বছরে ছিল ৫ লাখ ১১ হাজার ৪৯৩ টন। সেই হিসাবে জানুয়ারিতে ৫৪ হাজার ৪৪৮ টন বেশি চিনির ঋণপত্র খোলা হয়েছে।
আর ভোজ্য তেল আমদানির জন্য ৩ লাখ ৯০ হাজার ৮৫৩ মেট্রিক টনের ঋণপত্র খোলা হয়েছে। তা ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ছিল ৩ লাখ ৫২ হাজার ৯৬০ মেট্রিক টন। একইভাবে গত মাসে ৪২ হাজার ৫৬৩ টন পেঁয়াজ আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে। আগের বছরের একই মাসে ছিল ৩৬ হাজার ২২৬ টন।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ২৯ হাজার ৪৮২ টন খেজুর আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা হয়েছে। তার আগের বছরের জানুয়ারিতে ছিল ১৬ হাজার ৪৯৮ মেট্রিক টন।
তবে ছোলার ক্ষেত্রে কিছুটা কম এলসি খোলা হয়েছে। গত জানুয়ারিতে ২ লাখ ২৪ হাজার ৫৬৭ টন ছোলা আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা হয়েছে। আগের বছরের জানুয়ারিতে ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার ৫৯৬ টন।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১২ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৮ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১৯ ঘণ্টা আগে