নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) কমছে। আবার দেশের কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে ভারতসহ বিদেশে। ২০২৩ সালে দেশীয় কোম্পানিগুলো বিদেশে মোট যে বিনিয়োগ করেছে, তার ৭০ শতাংশেরও বেশি ভারতে।
বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বহির্মুখী বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট—এফডিআই) বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বহির্মুখী এফডিআই বাড়লেও দেশের অভ্যন্তরীণ এফডিআই কমেছে। ২০২৩ সালে মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৩ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালের তুলনায় ৮৫৭ দশমিক ৫৩ মিলিয়ন ডলার বা ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ কম।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বহির্মুখী এফডিআই উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২টিরও বেশি দেশে রয়েছে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ।
খাতভিত্তিক বিনিয়োগ বিবেচনায় বিদেশে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগ বিনিয়োগ গেছে আর্থিক মধ্যস্থতাকারী এবং খনি ও খননসংক্রান্ত বাণিজ্যে।
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ পেয়েছে ভারত। ২০২৩ সালে দেশটিতে বাংলাদেশের নিট সরাসরি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২১ দশমিক শূন্য ৫ মিলিয়ন ডলার, যা দেশের মোট বহির্মুখী বিদেশি বিনিয়োগের ৭০ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এরপর সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো বিনিয়োগ করেছে ৮ দশমিক ৯১ মিলিয়ন ডলার, যা মোট পরিমাণের ২৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। এরপরে রয়েছে নেপাল; সেখানে বিনিয়োগ হয়েছে ৩ দশমিক ৫২ মিলিয়ন ডলার, যা মোট বিনিয়োগের ১১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
তবে যুক্তরাজ্যে নিট বহির্মুখী এফডিআই প্রবাহ কমেছে ৪ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলার, আর হংকংয়ে কমেছে ৫ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন ডলার।
এর বাইরে অন্যান্য দেশে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ মোট বিনিয়োগে ২১ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে নিট এফডিআইয়ের বহিঃপ্রবাহ ছিল ২৯ দশমিক ৮৮ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৪৩ দশমিক ২ শতাংশ কম। ২০২৩ সালে নিট এফডিআই ইক্যুইটি ক্যাপিটালের বহিঃপ্রবাহ ছিল ১০ দশমিক ৬৬ মিলিয়ন ডলার; এটিও আগের বছরের তুলনায় ১ দশমিক শূন্য ৮ মিলিয়ন ডলার কমেছে।
দেশের অভ্যন্তরীণ ‘এফডিআই’ও কমেছে। ২০২৩ সালে মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৩ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালের তুলনায় ৮৫৭ দশমিক ৫৩ মিলিয়ন ডলার বা ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ কম।
এ ছাড়া, ২০২৩ সালে নিট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৩ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালের তুলনায় ৪৭৫ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন ডলার বা ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ কম, তবে ২০২১ সালের তুলনায় ৩ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি।
২০২৩ সাল শেষে বাংলাদেশে মোট এফডিআই ২০ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, যা ২০২২ সাল থেকে ৫ দশমিক ১ শতাংশ কম।
বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) কমছে। আবার দেশের কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে ভারতসহ বিদেশে। ২০২৩ সালে দেশীয় কোম্পানিগুলো বিদেশে মোট যে বিনিয়োগ করেছে, তার ৭০ শতাংশেরও বেশি ভারতে।
বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বহির্মুখী বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট—এফডিআই) বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বহির্মুখী এফডিআই বাড়লেও দেশের অভ্যন্তরীণ এফডিআই কমেছে। ২০২৩ সালে মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৩ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালের তুলনায় ৮৫৭ দশমিক ৫৩ মিলিয়ন ডলার বা ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ কম।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বহির্মুখী এফডিআই উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২টিরও বেশি দেশে রয়েছে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ।
খাতভিত্তিক বিনিয়োগ বিবেচনায় বিদেশে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগ বিনিয়োগ গেছে আর্থিক মধ্যস্থতাকারী এবং খনি ও খননসংক্রান্ত বাণিজ্যে।
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ পেয়েছে ভারত। ২০২৩ সালে দেশটিতে বাংলাদেশের নিট সরাসরি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২১ দশমিক শূন্য ৫ মিলিয়ন ডলার, যা দেশের মোট বহির্মুখী বিদেশি বিনিয়োগের ৭০ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এরপর সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো বিনিয়োগ করেছে ৮ দশমিক ৯১ মিলিয়ন ডলার, যা মোট পরিমাণের ২৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। এরপরে রয়েছে নেপাল; সেখানে বিনিয়োগ হয়েছে ৩ দশমিক ৫২ মিলিয়ন ডলার, যা মোট বিনিয়োগের ১১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
তবে যুক্তরাজ্যে নিট বহির্মুখী এফডিআই প্রবাহ কমেছে ৪ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলার, আর হংকংয়ে কমেছে ৫ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন ডলার।
এর বাইরে অন্যান্য দেশে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগ মোট বিনিয়োগে ২১ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে নিট এফডিআইয়ের বহিঃপ্রবাহ ছিল ২৯ দশমিক ৮৮ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৪৩ দশমিক ২ শতাংশ কম। ২০২৩ সালে নিট এফডিআই ইক্যুইটি ক্যাপিটালের বহিঃপ্রবাহ ছিল ১০ দশমিক ৬৬ মিলিয়ন ডলার; এটিও আগের বছরের তুলনায় ১ দশমিক শূন্য ৮ মিলিয়ন ডলার কমেছে।
দেশের অভ্যন্তরীণ ‘এফডিআই’ও কমেছে। ২০২৩ সালে মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৩ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালের তুলনায় ৮৫৭ দশমিক ৫৩ মিলিয়ন ডলার বা ১৭ দশমিক ৮ শতাংশ কম।
এ ছাড়া, ২০২৩ সালে নিট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৩ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালের তুলনায় ৪৭৫ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন ডলার বা ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ কম, তবে ২০২১ সালের তুলনায় ৩ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি।
২০২৩ সাল শেষে বাংলাদেশে মোট এফডিআই ২০ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, যা ২০২২ সাল থেকে ৫ দশমিক ১ শতাংশ কম।
মূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৪১ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৪ ঘণ্টা আগে