বিজ্ঞপ্তি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ বিনির্মাণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রণীত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনীর দ্রুত পাসের দাবি জানান তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের সদস্যরা। গতকাল বুধবার নারী মৈত্রী আয়োজিত রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় ফোরামের নারী সংসদ সদস্যরা এই দাবি জানান।
তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের আহ্বায়ক শবনম জাহান শিলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাহফুজা সুলতানা (মহিলা আসন-৬), জারা জাবিন মাহবুব (মহিলা আসন-৭), মাসুদা সিদ্দিক রোজী (মহিলা আসন-৩৪), নাজমা আকতার (মহিলা আসন-৩৭), অনিমা মুক্তি গোমেজ (মহিলা আসন ২৯), শেখ আনারকলি পুতুল (মহিলা আসন-৩০), মাহফুজা সুলতানা (মহিলা আসন-৬), আশরাফুন্নেছা (মহিলা আসন-৪৪), কানন আরা বেগম (মহিলা আসন-৪১), লাইলা পারভীন (মহিলা আসন-১৩), সানজিদা খানম (মহিলা আসন-৩২), ফরিদা ইয়ছমীন (মহিলা আসন-৩৫) ও হাসিনা বারি চৌধুরী (মহিলা আসন-৩১)।
তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন ফোরামের আহ্বায়ক শবনম জাহান শিলা। তিনি বলেন, ‘তামাকের কারণে প্রতিবছর ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। এই মৃত্যুর হার হ্রাস করার লক্ষ্যে তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা আইন সংশোধনী পাসের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী বরাবর স্বাক্ষর করা চিঠি পাঠিয়েছি।’
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন দ্রুত পাসের দাবি জানান ফোরামের বিভিন্ন সদস্য। তাঁরা বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম রক্ষার দায়িত্ব আমাদেরই। তরুণদের ধূমপানের অভ্যাস দেশের নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের বিষয়। তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা তামাকবিরোধী আন্দোলনে অনেকাংশে সহায়ক হতে পারে। তামাকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ব্যক্ত করেন তাঁরা।
এ ছাড়া ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিসের প্রতিনিধি মিসেস অ্যাড্রিয়েন পিজাটেলা, ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডসের দক্ষিণ এশীয় কর্মসূচির পরিচালক মাহিন মালিক এবং নারী মৈত্রীর সভাপতি মাসুমা আলম সভায় উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা নারী সংসদ সদস্যদের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী প্রস্তাব সমর্থন করার জন্য ফোরাম সদস্যদের অনুরোধ জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ বিনির্মাণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রণীত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনীর দ্রুত পাসের দাবি জানান তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের সদস্যরা। গতকাল বুধবার নারী মৈত্রী আয়োজিত রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় ফোরামের নারী সংসদ সদস্যরা এই দাবি জানান।
তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের আহ্বায়ক শবনম জাহান শিলার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাহফুজা সুলতানা (মহিলা আসন-৬), জারা জাবিন মাহবুব (মহিলা আসন-৭), মাসুদা সিদ্দিক রোজী (মহিলা আসন-৩৪), নাজমা আকতার (মহিলা আসন-৩৭), অনিমা মুক্তি গোমেজ (মহিলা আসন ২৯), শেখ আনারকলি পুতুল (মহিলা আসন-৩০), মাহফুজা সুলতানা (মহিলা আসন-৬), আশরাফুন্নেছা (মহিলা আসন-৪৪), কানন আরা বেগম (মহিলা আসন-৪১), লাইলা পারভীন (মহিলা আসন-১৩), সানজিদা খানম (মহিলা আসন-৩২), ফরিদা ইয়ছমীন (মহিলা আসন-৩৫) ও হাসিনা বারি চৌধুরী (মহিলা আসন-৩১)।
তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন ফোরামের আহ্বায়ক শবনম জাহান শিলা। তিনি বলেন, ‘তামাকের কারণে প্রতিবছর ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন। এই মৃত্যুর হার হ্রাস করার লক্ষ্যে তামাকবিরোধী সংসদীয় নারী ফোরামের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা আইন সংশোধনী পাসের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী বরাবর স্বাক্ষর করা চিঠি পাঠিয়েছি।’
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন দ্রুত পাসের দাবি জানান ফোরামের বিভিন্ন সদস্য। তাঁরা বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম রক্ষার দায়িত্ব আমাদেরই। তরুণদের ধূমপানের অভ্যাস দেশের নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের বিষয়। তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা তামাকবিরোধী আন্দোলনে অনেকাংশে সহায়ক হতে পারে। তামাকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ব্যক্ত করেন তাঁরা।
এ ছাড়া ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিসের প্রতিনিধি মিসেস অ্যাড্রিয়েন পিজাটেলা, ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডসের দক্ষিণ এশীয় কর্মসূচির পরিচালক মাহিন মালিক এবং নারী মৈত্রীর সভাপতি মাসুমা আলম সভায় উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা নারী সংসদ সদস্যদের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী প্রস্তাব সমর্থন করার জন্য ফোরাম সদস্যদের অনুরোধ জানান।
মূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
২৯ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৪ ঘণ্টা আগে