নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদার চায় পাকিস্তান। ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ আজ বুধবার ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) গুলশান কার্যালয়ে সংগঠনটির প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন। এ জন্য যৌথ বিজনেস কাউন্সিল সক্রিয় করার কথা বলেছেন তিনি।
সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, দুই দেশের মধ্যকার ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে যৌথ বিজনেস কাউন্সিলকে আরও সক্রিয় করায় কাজ করতে হবে। এ জন্য দুই দেশের অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের ভূমিকা কার্যকর করতে শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই এবং এফপিসিসিআইয়ের মধ্যে একটি ভার্চুয়াল সভা আয়োজন করা যেতে পারে।
এ সময় এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের বিরাট সম্ভাবনা থাকলেও আমদানি-রপ্তানিতে বেশ ঘাটতি রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে কেবল ১০০ মিলিয়ন ডলার পণ্য রপ্তানি হয়, যেখানে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হয় ৬০০ থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার।
হাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের পাট, পাটজাত পণ্যসহ অন্যান্য সম্ভাবনাময় এসএমই পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে সহযোগিতা দরকার। তবে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক শক্তিশালীকরণের পাশাপাশি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন নতুন সুযোগ তৈরিতে দেশের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই সর্বদা সক্রিয় থাকবে।
বৈঠকে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি, বিটুবি সভা, যৌথ বিজনেস কাউন্সিল, উভয় দেশের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে সার্টিফিকেট গ্রহণ, হালাল খাদ্য আমদানি-রপ্তানি, এসএমই, ফার্মাসিউটিক্যাল এবং অন্যান্য সম্ভাবনাময় খাত নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়।
সভায় এফবিসিসিআইয়ের মহাসচিব মো. আলমগীর, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান মো. জাফর ইকবাল ও ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদার চায় পাকিস্তান। ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ আজ বুধবার ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) গুলশান কার্যালয়ে সংগঠনটির প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন। এ জন্য যৌথ বিজনেস কাউন্সিল সক্রিয় করার কথা বলেছেন তিনি।
সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, দুই দেশের মধ্যকার ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে যৌথ বিজনেস কাউন্সিলকে আরও সক্রিয় করায় কাজ করতে হবে। এ জন্য দুই দেশের অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের ভূমিকা কার্যকর করতে শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই এবং এফপিসিসিআইয়ের মধ্যে একটি ভার্চুয়াল সভা আয়োজন করা যেতে পারে।
এ সময় এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের বিরাট সম্ভাবনা থাকলেও আমদানি-রপ্তানিতে বেশ ঘাটতি রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানে কেবল ১০০ মিলিয়ন ডলার পণ্য রপ্তানি হয়, যেখানে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হয় ৬০০ থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার।
হাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের পাট, পাটজাত পণ্যসহ অন্যান্য সম্ভাবনাময় এসএমই পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে সহযোগিতা দরকার। তবে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক শক্তিশালীকরণের পাশাপাশি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন নতুন সুযোগ তৈরিতে দেশের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই সর্বদা সক্রিয় থাকবে।
বৈঠকে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি, বিটুবি সভা, যৌথ বিজনেস কাউন্সিল, উভয় দেশের মান নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে সার্টিফিকেট গ্রহণ, হালাল খাদ্য আমদানি-রপ্তানি, এসএমই, ফার্মাসিউটিক্যাল এবং অন্যান্য সম্ভাবনাময় খাত নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়।
সভায় এফবিসিসিআইয়ের মহাসচিব মো. আলমগীর, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান মো. জাফর ইকবাল ও ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
দক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
২৫ মিনিট আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
২৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১২ ঘণ্টা আগে