অনলাইন ডেস্ক
নরওয়ে ভিত্তিক বহুজাতিক মোবাইল অপারেটর সংস্থা টেলিনর পাকিস্তানের ব্যবসা বিক্রি করে দিচ্ছে। সংস্থাটি গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, তারা ৪৯ কোটি ডলারে পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সংস্থা পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশনসের কাছে তাদের ব্যবসা বিক্রি করে দিতে সম্মত হয়েছে।
নরওয়ের টেলিকম গ্রুপটি তাদের এশিয়ার ব্যবসা পুনর্গঠন করছে। তারা স্থানীয়ভাবে একীভূতকরণের মাধ্যমে থাইল্যান্ড এবং মালয়েশিয়াতে বড় ইউনিট গঠন করছে। টেলিনর আগেই বলেছিল, চলতি বছরের শেষ নাগাদ পাকিস্তানের ব্যবসা নিয়েও একটি চুক্তিতে তারা পৌঁছাবে।
টেলিনরের সিইও সিগভে ব্রেক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘আমরা পাকিস্তানেও একীভূত করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি। যখন আমরা দেখলাম এটি হচ্ছে না তখন, ব্যবসা বিক্রি করে দেওয়াই ছিল দ্বিতীয় সেরা বিকল্প।’
তিনি বলেন, ‘অবকাঠামো এবং মান ঠিকঠাক না পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এটি করতে হয়েছে। দেখলাম, আমাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ব্যবসা বিক্রি করে দেওয়াই ভালো।’
টেলিনর পাকিস্তানে ব্যবসা শুরু করে ১৮ বছর আগে। এ দেশে বর্তমানে তাদের গ্রাহকসংখ্যা ৪ কোটি ৫০ লাখ।
এদিকে টেলিনর কিনে নেওয়ার খবর প্রকাশ হওয়ার পর গতকাল বৃহস্পতিবার পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশনসের শেয়ারের দর বাড়ে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ, আর টেলিনরের দর বাড়ে ১ দশমিক ১ শতাংশ।
চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে টেলিনর পাকিস্তানের সেবা থেকে রাজস্ব এসেছে ২৫০ কোটি ক্রাউনস (নরওয়ের মুদ্রা)। আর কর ও অন্যান্য দায় বাদে আয় করেছে ১৪০ কোটি ক্রাউনস। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী ১ মার্কিন ডলার ১০ দশমকি ৭৪ ক্রাউনস।
অধিগ্রহণ চুক্তিটি এখন রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনের অপেক্ষায়। টেলিনরের লক্ষ্য ২০২৪ সালের মধ্যে পাকিস্তানে তাদের ব্যবসা পুরোপুরি গুটিয়ে নেওয়া।
টেলিনরের অবশিষ্ট এশিয়ান পোর্টফোলিওর মধ্যে রয়েছে—বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, মালয়েশিয়ার সেলকমডিজি এবং থাইল্যান্ডের ট্রু করপোরেশন। এ তিনটি দেশ মিলে তাদের গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি।
নরওয়ে ভিত্তিক বহুজাতিক মোবাইল অপারেটর সংস্থা টেলিনর পাকিস্তানের ব্যবসা বিক্রি করে দিচ্ছে। সংস্থাটি গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, তারা ৪৯ কোটি ডলারে পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সংস্থা পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশনসের কাছে তাদের ব্যবসা বিক্রি করে দিতে সম্মত হয়েছে।
নরওয়ের টেলিকম গ্রুপটি তাদের এশিয়ার ব্যবসা পুনর্গঠন করছে। তারা স্থানীয়ভাবে একীভূতকরণের মাধ্যমে থাইল্যান্ড এবং মালয়েশিয়াতে বড় ইউনিট গঠন করছে। টেলিনর আগেই বলেছিল, চলতি বছরের শেষ নাগাদ পাকিস্তানের ব্যবসা নিয়েও একটি চুক্তিতে তারা পৌঁছাবে।
টেলিনরের সিইও সিগভে ব্রেক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘আমরা পাকিস্তানেও একীভূত করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনি। যখন আমরা দেখলাম এটি হচ্ছে না তখন, ব্যবসা বিক্রি করে দেওয়াই ছিল দ্বিতীয় সেরা বিকল্প।’
তিনি বলেন, ‘অবকাঠামো এবং মান ঠিকঠাক না পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এটি করতে হয়েছে। দেখলাম, আমাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ব্যবসা বিক্রি করে দেওয়াই ভালো।’
টেলিনর পাকিস্তানে ব্যবসা শুরু করে ১৮ বছর আগে। এ দেশে বর্তমানে তাদের গ্রাহকসংখ্যা ৪ কোটি ৫০ লাখ।
এদিকে টেলিনর কিনে নেওয়ার খবর প্রকাশ হওয়ার পর গতকাল বৃহস্পতিবার পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশনসের শেয়ারের দর বাড়ে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ, আর টেলিনরের দর বাড়ে ১ দশমিক ১ শতাংশ।
চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে টেলিনর পাকিস্তানের সেবা থেকে রাজস্ব এসেছে ২৫০ কোটি ক্রাউনস (নরওয়ের মুদ্রা)। আর কর ও অন্যান্য দায় বাদে আয় করেছে ১৪০ কোটি ক্রাউনস। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী ১ মার্কিন ডলার ১০ দশমকি ৭৪ ক্রাউনস।
অধিগ্রহণ চুক্তিটি এখন রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনের অপেক্ষায়। টেলিনরের লক্ষ্য ২০২৪ সালের মধ্যে পাকিস্তানে তাদের ব্যবসা পুরোপুরি গুটিয়ে নেওয়া।
টেলিনরের অবশিষ্ট এশিয়ান পোর্টফোলিওর মধ্যে রয়েছে—বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, মালয়েশিয়ার সেলকমডিজি এবং থাইল্যান্ডের ট্রু করপোরেশন। এ তিনটি দেশ মিলে তাদের গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে