শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন। অনশন ভাঙার দীর্ঘ ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও প্রশাসন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় ভিসি বিরোধী আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আন্দোলনের অংশ হিসেবে দেয়ালে রক্তিম ছাপ ও বিক্ষোভ মিছিল করেন তাঁরা।
জানা যায়, গত ১৬ জানুয়ারি (রোববার) আন্দোলনে পুলিশের লাঠিপেটা ও সাউন্ড গ্রেনেডে গুলিবিদ্ধদের স্মরণে ব্যতিক্রমী এ আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা। প্রথম যে স্থানে রক্ত ঝরেছিল সেই স্থানটিকে স্মৃতি হিসেবে রাখতে হাতে লাল রং লাগিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইসিটি ভবনে ছাপ লাগিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা। আজ বিকেল ৫টার দিকে তাঁরা এই কার্যক্রম চালায়।
রক্তের এ ছাপ মারার কারণ হিসেবে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আবেদিন বলেন, ১৬ জানুয়ারি পুলিশের হামলায় শিক্ষার্থীদের রক্ত ঝরার স্মৃতি এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের চিরন্তন লড়াইয়ের অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে একই দিন বেলা ৪টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে শুরু হয়। এরপর ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ শেষে আইআইসিটি ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘ফরিদের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ কেন?’ , ‘ফরিদের গদি অস্তাচলে, ফরিদ যাবে রসাতলে’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
উল্লেখ্য, ১৬ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশি হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলন চালিয়ে আসছে শিক্ষার্থীরা। এমনকি অনশন ভাঙার পরও অহিংস আন্দোলনের অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসে গান, কবিতা, তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, গীতি-আলেখ্য আয়োজন, টং চালুসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছেন তাঁরা।
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা আন্দোলন অব্যাহত রেখেছেন। অনশন ভাঙার দীর্ঘ ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও প্রশাসন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় ভিসি বিরোধী আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আন্দোলনের অংশ হিসেবে দেয়ালে রক্তিম ছাপ ও বিক্ষোভ মিছিল করেন তাঁরা।
জানা যায়, গত ১৬ জানুয়ারি (রোববার) আন্দোলনে পুলিশের লাঠিপেটা ও সাউন্ড গ্রেনেডে গুলিবিদ্ধদের স্মরণে ব্যতিক্রমী এ আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা। প্রথম যে স্থানে রক্ত ঝরেছিল সেই স্থানটিকে স্মৃতি হিসেবে রাখতে হাতে লাল রং লাগিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইআইসিটি ভবনে ছাপ লাগিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা। আজ বিকেল ৫টার দিকে তাঁরা এই কার্যক্রম চালায়।
রক্তের এ ছাপ মারার কারণ হিসেবে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আবেদিন বলেন, ১৬ জানুয়ারি পুলিশের হামলায় শিক্ষার্থীদের রক্ত ঝরার স্মৃতি এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের চিরন্তন লড়াইয়ের অংশ হিসেবে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে একই দিন বেলা ৪টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে শুরু হয়। এরপর ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ শেষে আইআইসিটি ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘ফরিদের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ কেন?’ , ‘ফরিদের গদি অস্তাচলে, ফরিদ যাবে রসাতলে’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
উল্লেখ্য, ১৬ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে পুলিশি হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলন চালিয়ে আসছে শিক্ষার্থীরা। এমনকি অনশন ভাঙার পরও অহিংস আন্দোলনের অংশ হিসেবে ক্যাম্পাসে গান, কবিতা, তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, গীতি-আলেখ্য আয়োজন, টং চালুসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছেন তাঁরা।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুই পক্ষে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছেন। রোববার (১৭ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং দুজনকে আটক করে
৭ ঘণ্টা আগেউত্তরবঙ্গে উপদেষ্টা নিয়োগের দাবিতে দফায় দফায় রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ সমাবেশের পর এবার রাজধানী ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গকে বিচ্ছিন্ন করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রংপুরের ছাত্র-জনতা। আগামী তিন দিনের মধ্যে উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া না হলে এ কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা
৮ ঘণ্টা আগেপাবনা শহরে রাতের আঁধারে তুষার হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোববার রাত ৯টার দিকে শহরের খেয়াঘাট রোডে বর্ণমালা কিন্ডারগার্টেনের সামনে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগেটঙ্গীর তুরাগ তীরে আগামী বছর বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব আয়োজন করবেন তাবলিগ জামাতের মাওলানা জুবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীরা। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত কার্যবিবরণী প্রকাশ করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে