জাকির হোসেন, সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কমতে থাকলেও আজ সকাল থেকে আবারও পানি বাড়তে শুরু করেছে। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হয়েছিল। কিন্তু আজ সকাল ৬টা থেকে পানি বেড়ে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নতুন নতুন আবাসিক এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পৌর এলাকার নতুনপাড়া, হাজীপাড়া, কালিপুর, পশ্চিম তেঘরিয়া, মল্লিকপুর—এসব এলাকার বাসা ও সড়কে পানি বাড়ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুনামগঞ্জের পাঁচ উপজেলার দেড় শতাধিক গ্রামের প্রায় আড়াই লাখ মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় আছে। টানা ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করছে। সুনামগঞ্জ সদর, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার পানিবন্দী মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে আছে ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার মানুষজ। ছাতক পৌর শহরসহ উপজেলার প্রায় সব কটি গ্রামই এখন পানিতে নিমজ্জিত। শিল্পনগরী ছাতক থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাত্রীবাহী যানবাহন ও পণ্যবাহী বাহন গত তিন দিন ধরে চলাচল করতে পারছে না। এই সড়কের প্রায় দুই কিলোমিটার অংশে পানি উঠে যাওয়ায় একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে যান চলাচল। যে সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত ছাতকের বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পণ্য নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করত, সেই সড়কে এখন মানুষ নৌকা দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটিতে চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে রয়েছেন ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী। আবার নৌকায় যাতায়াত করতে গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ।
সরেজমিনে দেখা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার প্রান্তিক গ্রামগুলোর শ্রমজীবী মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সড়কে ও বাড়িতে পানি থাকায় কাজেও যেতে পারছে না। এতে করে সরকারি বা বেসরকারি সহায়তার দিকেই তাকিয়ে আছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাতক উপজেলার রামপুর গ্রামের শামস উদ্দিন বলেন, ‘তিন দিন যাবৎ আমাদের গ্রামের রাস্তায় কোমরপানি। নৌকা ছাড়া বাইর হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। বাড়ির ভেতরেও পানি। আমি সিলেট যাইতাম জরুরি কাজে, কিন্তু রাস্তায় কোনো গাড়ি চলের না। তাই জরুরি কাজ থাকা সত্ত্বেও যাইতাম পারতাছি না।’
গাড়িচালক মনির উদ্দিন বলেন, ‘আমি সিলেট থাইকা ছাতক যাত্রী লইয়া আইছিলাম। তিন দিন আগে ফেরত যাওয়ার সময় দেখি রাস্তার মাঝে পানি। এখন পর্যন্ত (বৃহস্পতিবার) একই জাগাত বইয়া রইছি। আমার গাড়ির মালিক আমাকে চিল্লাচিল্লি করতাছে। অন্যদিকে পরিবারের লোকজনও কষ্টের মাঝে আছে।’
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় ১০ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার জন্য আরও ১০ লাখ টাকা ও ২ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব খাবার যাবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে।
এ বিষয়ে বন্যায় আক্রান্তরা অভিযোগ করে জানান, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় বন্যায় আক্রান্তদের তুলনায় ত্রাণসহায়তা একেবারেই অপ্রতুল। বেশির ভাগ আক্রান্তই এখনো পর্যন্ত ত্রাণসহায়তা পাননি।
বন্যার বিষয়ে ছাতক উপজেলার তাজপুর গ্রামের আব্দুস সামাদ বলেন, ‘তিন দিন ধইরা আমার বাড়িত পানি। পরিবারের সদস্যরারে লইয়া অন্যের বাড়িত আশ্রয় লইছি। এখন পর্যন্ত একটা মানুষও আমরার খবর লইছে না।’
সৈদরগাঁও গ্রামের আব্দুর রহমান আবেগাপ্লুত কণ্ঠে জানান, ‘আমি দিনমজুর মানুষ। তিন-চাইর দিন ধইরা কোনো কাজকামো যাইতাম পারতাছি না। বাচ্চাকাচ্চারে লইয়া খুব কষ্টে দিন কাটাইতাছি। ঘরের ভেতরে হাঁটুপানি, নাই খাবারও। কেউ এখন পর্যন্ত একটা খবরও লইল না।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার ২১৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস পাঠদান সাময়িক বন্ধ রেখেছে আরও ২৮টি বিদ্যালয়ে। ছাতকের নিম্নাঞ্চলে ১৭২, দোয়ারাবাজারে ২৪, সদর উপজেলায় ১৮, তাহিরপুরে পাঁচ এবং শান্তিগঞ্জের একটি স্কুলের যোগাযোগের পথ প্লাবিত হয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আব্দুর রহমান জানান, জেলার ২১৬টি বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ করে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সেখানে বন্যাকবলিত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া ঢলের পানিতে তলিয়ে যাওয়া অন্যান্য বিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীরা যেতে না পারায় পাঠদান বন্ধ রয়েছে। তবে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র ঠিক রাখার জন্য শিক্ষকেরা স্কুলে যাচ্ছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ভারতের মেঘালয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টা বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার কারণে নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শামছুদ্দোহা জানান, সুরমা নদীর সুনামগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার, ছাতক পয়েন্টে ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপর বয়ে যাচ্ছে। গেল ২৪ ঘণ্টায় দেশে মাত্র দুই মিলিমিটার বৃষ্টিপাত এবং আসাম ও চেরাপুঞ্জিতে ২১৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
খাদ্যসহায়তার বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার অবস্থা বেশি খারাপ। তাই এ দুই উপজেলায় ইতিমধ্যে ১০ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে আরও খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।
সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কমতে থাকলেও আজ সকাল থেকে আবারও পানি বাড়তে শুরু করেছে। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হয়েছিল। কিন্তু আজ সকাল ৬টা থেকে পানি বেড়ে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নতুন নতুন আবাসিক এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পৌর এলাকার নতুনপাড়া, হাজীপাড়া, কালিপুর, পশ্চিম তেঘরিয়া, মল্লিকপুর—এসব এলাকার বাসা ও সড়কে পানি বাড়ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুনামগঞ্জের পাঁচ উপজেলার দেড় শতাধিক গ্রামের প্রায় আড়াই লাখ মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় আছে। টানা ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করছে। সুনামগঞ্জ সদর, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার পানিবন্দী মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে আছে ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার মানুষজ। ছাতক পৌর শহরসহ উপজেলার প্রায় সব কটি গ্রামই এখন পানিতে নিমজ্জিত। শিল্পনগরী ছাতক থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাত্রীবাহী যানবাহন ও পণ্যবাহী বাহন গত তিন দিন ধরে চলাচল করতে পারছে না। এই সড়কের প্রায় দুই কিলোমিটার অংশে পানি উঠে যাওয়ায় একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে যান চলাচল। যে সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত ছাতকের বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের পণ্য নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করত, সেই সড়কে এখন মানুষ নৌকা দিয়ে চলাচল করছে। সড়কটিতে চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে রয়েছেন ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী। আবার নৌকায় যাতায়াত করতে গুনতে হচ্ছে বাড়তি অর্থ।
সরেজমিনে দেখা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার প্রান্তিক গ্রামগুলোর শ্রমজীবী মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সড়কে ও বাড়িতে পানি থাকায় কাজেও যেতে পারছে না। এতে করে সরকারি বা বেসরকারি সহায়তার দিকেই তাকিয়ে আছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাতক উপজেলার রামপুর গ্রামের শামস উদ্দিন বলেন, ‘তিন দিন যাবৎ আমাদের গ্রামের রাস্তায় কোমরপানি। নৌকা ছাড়া বাইর হওয়ার কোনো সুযোগ নাই। বাড়ির ভেতরেও পানি। আমি সিলেট যাইতাম জরুরি কাজে, কিন্তু রাস্তায় কোনো গাড়ি চলের না। তাই জরুরি কাজ থাকা সত্ত্বেও যাইতাম পারতাছি না।’
গাড়িচালক মনির উদ্দিন বলেন, ‘আমি সিলেট থাইকা ছাতক যাত্রী লইয়া আইছিলাম। তিন দিন আগে ফেরত যাওয়ার সময় দেখি রাস্তার মাঝে পানি। এখন পর্যন্ত (বৃহস্পতিবার) একই জাগাত বইয়া রইছি। আমার গাড়ির মালিক আমাকে চিল্লাচিল্লি করতাছে। অন্যদিকে পরিবারের লোকজনও কষ্টের মাঝে আছে।’
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় ১০ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। বন্যাকবলিত এলাকার জন্য আরও ১০ লাখ টাকা ও ২ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব খাবার যাবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে।
এ বিষয়ে বন্যায় আক্রান্তরা অভিযোগ করে জানান, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় বন্যায় আক্রান্তদের তুলনায় ত্রাণসহায়তা একেবারেই অপ্রতুল। বেশির ভাগ আক্রান্তই এখনো পর্যন্ত ত্রাণসহায়তা পাননি।
বন্যার বিষয়ে ছাতক উপজেলার তাজপুর গ্রামের আব্দুস সামাদ বলেন, ‘তিন দিন ধইরা আমার বাড়িত পানি। পরিবারের সদস্যরারে লইয়া অন্যের বাড়িত আশ্রয় লইছি। এখন পর্যন্ত একটা মানুষও আমরার খবর লইছে না।’
সৈদরগাঁও গ্রামের আব্দুর রহমান আবেগাপ্লুত কণ্ঠে জানান, ‘আমি দিনমজুর মানুষ। তিন-চাইর দিন ধইরা কোনো কাজকামো যাইতাম পারতাছি না। বাচ্চাকাচ্চারে লইয়া খুব কষ্টে দিন কাটাইতাছি। ঘরের ভেতরে হাঁটুপানি, নাই খাবারও। কেউ এখন পর্যন্ত একটা খবরও লইল না।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার ২১৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস পাঠদান সাময়িক বন্ধ রেখেছে আরও ২৮টি বিদ্যালয়ে। ছাতকের নিম্নাঞ্চলে ১৭২, দোয়ারাবাজারে ২৪, সদর উপজেলায় ১৮, তাহিরপুরে পাঁচ এবং শান্তিগঞ্জের একটি স্কুলের যোগাযোগের পথ প্লাবিত হয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আব্দুর রহমান জানান, জেলার ২১৬টি বিদ্যালয়ের ভেতরে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে ২৮টি বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ করে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সেখানে বন্যাকবলিত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এ ছাড়া ঢলের পানিতে তলিয়ে যাওয়া অন্যান্য বিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীরা যেতে না পারায় পাঠদান বন্ধ রয়েছে। তবে বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র ঠিক রাখার জন্য শিক্ষকেরা স্কুলে যাচ্ছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ভারতের মেঘালয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টা বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার কারণে নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শামছুদ্দোহা জানান, সুরমা নদীর সুনামগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার, ছাতক পয়েন্টে ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপর বয়ে যাচ্ছে। গেল ২৪ ঘণ্টায় দেশে মাত্র দুই মিলিমিটার বৃষ্টিপাত এবং আসাম ও চেরাপুঞ্জিতে ২১৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।
খাদ্যসহায়তার বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার অবস্থা বেশি খারাপ। তাই এ দুই উপজেলায় ইতিমধ্যে ১০ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ১ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে আরও খাদ্যসহায়তা দেওয়া হবে।
সিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৮ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১৯ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
৩০ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
৩১ মিনিট আগে