সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে পুলিশী নির্যাতনে রায়হান আহমদ (৩৪) হত্যাকাণ্ডের তিন বছর পূর্ণ হলেও দেশব্যাপি আলোচিত এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ এখনো শেষ হয়নি। মামলার ৬৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫৫ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রায়হান হত্যা মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ আবুল ফজল চৌধুরী।
তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘৩ বছর পেরিয়ে গেলেও মামলাটির এখনও সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়নি। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্য বিচারপ্রক্রিয়া শেষে অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হবে।’
২০২০ সালের ১০ অক্টোবর মধ্যরাতে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে রায়হান আহমদকে নির্যাতন করা হয়। পরদিন সকালে সিলেট এম এজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
রায়হান আহমদ সিলেট নগরের আখালিয়া নেহারিপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, পুলিশের নির্যাতনেই তাঁর মৃত্যু হয়েছিল।
আদালত সূত্রে জানা যায়, মামলার ৬৯ জন সাক্ষীর মধ্যে রায়হানের মা সালমা বেগম, স্ত্রী তাহমিনা আক্তার সাক্ষ্য দিয়েছেন। সর্বশেষ গত ৭ সেপ্টেম্বর মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-৩–এর বিচারক শারমিন খানম।
আগামী ১২ অক্টোবর সাক্ষ্য দেওয়ার কথা রয়েছে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতের বিচারক সাইফুর রহমানের। এ ছাড়া পরবর্তীসময়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক মো. আওলাদ হোসেন, মুহিদুল ইসলাম ও সিলেট কোতোয়ালি থানার সাবেক উপপরিদর্শক আবদুল বাতেন এবং সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা রয়েছে।
নিহত রায়হান আহমদের মা সালমা বেগম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সাক্ষ্যগ্রহণ যখন শেষপর্যায়ে, তখন আসামিরা শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতা দেখিয়ে জামিন চাচ্ছে। আকবর একবার জামিনে গেলে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। সে প্রথমেই ভারতে পালিয়ে গিয়েছিল।’
এদিকে মামলার অন্যতম আসামী নোমানও প্যারিসে পালিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তাঁকে এখনও আনা হয়নি আর এমন অবস্থায় আকবরও জামিন চাচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি অনুরোধ করে সালমা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলের খুনি যেন জামিন না পায় এবং আমরা যেন সঠিক বিচার পাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আকবর প্রথমে জেলগেইটে আমাদের কাছে মাফ চাইছে। প্রথমে বলছে আমাদের সব দায়িত্ব নিবে। কিন্তু, আমার ছেলের খুনির সঙ্গে কোনো আপস করব না। সে আমার ভাগনা শওকত ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামরানের মাধ্যমে আমাদের কাছে ২০ লাখ টাকার মাধ্যমে মামলা শেষ করতে চাইলে আমরা রাজি না হওয়াতে পরে ৫০ লাখ টাকার অফার করে। কিন্তু, আমরা তাতেও না করে দেই।’
রায়হানের মা জানান, ‘রায়হানের মৃত্যুর মাত্র ২ মাস আগে রায়হানের একটি শিশুকন্যার জন্ম হয়। সে এখন ৩ বছরে পা দিলেও বাবা বলতে আর ডাকতে পারতেছে না। এই আক্ষেপটা নিয়েই তাকে সারাজীবন বেঁচে থাকতে হবে।’
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের ১০ অক্টোবর মধ্যরাতে সিলেট মহানগর পুলিশের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে রায়হান আহমদকে নির্যাতন করা হয়। ১১ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে রায়হানের স্ত্রীর করা মামলার পর মহানগর পুলিশের একটি অনুসন্ধান কমিটি তদন্ত করে। তাঁরা ফাঁড়িতে নিয়ে রায়হানকে নির্যাতনের সত্যতা পায়। ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চার জনকে ১২ অক্টোবর সাময়িক বরখাস্ত ও তিনজনকে প্রত্যাহার করা হয়।
এরপর পুলিশি হেফাজত থেকে কনস্টেবল হারুনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আকবরকে ৯ নভেম্বর সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০২১ সালের ৫ মে আলোচিত এ মামলার অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় পিবিআই। অভিযোগপত্রে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে (৩২) প্রধান অভিযুক্ত করা হয়।
অন্যরা হলেন-সহকারী উপপরিদর্শক আশেক এলাহী (৪৩), কনস্টেবল মো. হারুন অর রশিদ (৩২), টিটু চন্দ্র দাস (৩৮), সাময়িক বরখাস্ত এসআই মো. হাসান উদ্দিন (৩২) ও এসআই আকবরের ঘনিষ্টজন ও সংবাদকর্মী আবদুল্লাহ আল নোমান (৩২)। গত বছরের ১৮ এপ্রিল অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলার বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলায় অভিযুক্ত এক পুলিশ সদস্য উচ্চ আদালতের নির্দেশে জামিনে রয়েছে। আবদুল্লাহ আল নোমান এখনো পলাতক। বাকি চার আসামি জেলহাজতে রয়েছেন। আবদুল্লাহ আল নোমানের বিষয়ে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও মালামাল ক্রোকের আদেশ তামিল করেছে পুলিশ।
এদিকে মামলার প্রধান অভিযুক্ত সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আকবর হোসেন ভূঁইয়া তাঁর আইনজীবীর মাধ্যমে গত ১০ সেপ্টেম্বর ব্যক্তিগত অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে আদালতে হাজিরা থেকে অব্যাহতির পিটিশন দাখিল করেলেও আদালত তা আমলে নেয়নি।
সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে পুলিশী নির্যাতনে রায়হান আহমদ (৩৪) হত্যাকাণ্ডের তিন বছর পূর্ণ হলেও দেশব্যাপি আলোচিত এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ এখনো শেষ হয়নি। মামলার ৬৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫৫ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রায়হান হত্যা মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ আবুল ফজল চৌধুরী।
তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘৩ বছর পেরিয়ে গেলেও মামলাটির এখনও সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়নি। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্য বিচারপ্রক্রিয়া শেষে অপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হবে।’
২০২০ সালের ১০ অক্টোবর মধ্যরাতে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে রায়হান আহমদকে নির্যাতন করা হয়। পরদিন সকালে সিলেট এম এজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
রায়হান আহমদ সিলেট নগরের আখালিয়া নেহারিপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, পুলিশের নির্যাতনেই তাঁর মৃত্যু হয়েছিল।
আদালত সূত্রে জানা যায়, মামলার ৬৯ জন সাক্ষীর মধ্যে রায়হানের মা সালমা বেগম, স্ত্রী তাহমিনা আক্তার সাক্ষ্য দিয়েছেন। সর্বশেষ গত ৭ সেপ্টেম্বর মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-৩–এর বিচারক শারমিন খানম।
আগামী ১২ অক্টোবর সাক্ষ্য দেওয়ার কথা রয়েছে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতের বিচারক সাইফুর রহমানের। এ ছাড়া পরবর্তীসময়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক মো. আওলাদ হোসেন, মুহিদুল ইসলাম ও সিলেট কোতোয়ালি থানার সাবেক উপপরিদর্শক আবদুল বাতেন এবং সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা রয়েছে।
নিহত রায়হান আহমদের মা সালমা বেগম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সাক্ষ্যগ্রহণ যখন শেষপর্যায়ে, তখন আসামিরা শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতা দেখিয়ে জামিন চাচ্ছে। আকবর একবার জামিনে গেলে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। সে প্রথমেই ভারতে পালিয়ে গিয়েছিল।’
এদিকে মামলার অন্যতম আসামী নোমানও প্যারিসে পালিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তাঁকে এখনও আনা হয়নি আর এমন অবস্থায় আকবরও জামিন চাচ্ছেন।
সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি অনুরোধ করে সালমা বেগম বলেন, ‘আমার ছেলের খুনি যেন জামিন না পায় এবং আমরা যেন সঠিক বিচার পাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আকবর প্রথমে জেলগেইটে আমাদের কাছে মাফ চাইছে। প্রথমে বলছে আমাদের সব দায়িত্ব নিবে। কিন্তু, আমার ছেলের খুনির সঙ্গে কোনো আপস করব না। সে আমার ভাগনা শওকত ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামরানের মাধ্যমে আমাদের কাছে ২০ লাখ টাকার মাধ্যমে মামলা শেষ করতে চাইলে আমরা রাজি না হওয়াতে পরে ৫০ লাখ টাকার অফার করে। কিন্তু, আমরা তাতেও না করে দেই।’
রায়হানের মা জানান, ‘রায়হানের মৃত্যুর মাত্র ২ মাস আগে রায়হানের একটি শিশুকন্যার জন্ম হয়। সে এখন ৩ বছরে পা দিলেও বাবা বলতে আর ডাকতে পারতেছে না। এই আক্ষেপটা নিয়েই তাকে সারাজীবন বেঁচে থাকতে হবে।’
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০২০ সালের ১০ অক্টোবর মধ্যরাতে সিলেট মহানগর পুলিশের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে রায়হান আহমদকে নির্যাতন করা হয়। ১১ অক্টোবর তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে রায়হানের স্ত্রীর করা মামলার পর মহানগর পুলিশের একটি অনুসন্ধান কমিটি তদন্ত করে। তাঁরা ফাঁড়িতে নিয়ে রায়হানকে নির্যাতনের সত্যতা পায়। ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চার জনকে ১২ অক্টোবর সাময়িক বরখাস্ত ও তিনজনকে প্রত্যাহার করা হয়।
এরপর পুলিশি হেফাজত থেকে কনস্টেবল হারুনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আকবরকে ৯ নভেম্বর সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০২১ সালের ৫ মে আলোচিত এ মামলার অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় পিবিআই। অভিযোগপত্রে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে থাকা এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে (৩২) প্রধান অভিযুক্ত করা হয়।
অন্যরা হলেন-সহকারী উপপরিদর্শক আশেক এলাহী (৪৩), কনস্টেবল মো. হারুন অর রশিদ (৩২), টিটু চন্দ্র দাস (৩৮), সাময়িক বরখাস্ত এসআই মো. হাসান উদ্দিন (৩২) ও এসআই আকবরের ঘনিষ্টজন ও সংবাদকর্মী আবদুল্লাহ আল নোমান (৩২)। গত বছরের ১৮ এপ্রিল অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলার বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলায় অভিযুক্ত এক পুলিশ সদস্য উচ্চ আদালতের নির্দেশে জামিনে রয়েছে। আবদুল্লাহ আল নোমান এখনো পলাতক। বাকি চার আসামি জেলহাজতে রয়েছেন। আবদুল্লাহ আল নোমানের বিষয়ে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও মালামাল ক্রোকের আদেশ তামিল করেছে পুলিশ।
এদিকে মামলার প্রধান অভিযুক্ত সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) আকবর হোসেন ভূঁইয়া তাঁর আইনজীবীর মাধ্যমে গত ১০ সেপ্টেম্বর ব্যক্তিগত অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে আদালতে হাজিরা থেকে অব্যাহতির পিটিশন দাখিল করেলেও আদালত তা আমলে নেয়নি।
তিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
৪৪ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৯ ঘণ্টা আগে