বিশ্বনাথ (সিলেট) প্রতিনিধি
জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে সিলেটের বিশ্বনাথের চড়চন্ডি গ্রামে দুপক্ষের সংঘর্ষে ছয়ফুল ইসলাম (২৮) সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক নিহত হয়েছে। আজ বুধবার এ সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানা–পুলিশ উভয় পক্ষের ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বনাথের চড়চন্ডি গ্রামের আব্দুল আজিজ মুন্সি গং ও নূরুল আমিন গংয়ের মধ্যে বিরোধ চলছে। এরই জেরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিরোধের জের ধরে সৌদি আরব প্রবাসী নূরুল আমিন প্রবাসে থাকা অবস্থায় মোবাইলে প্রায়ই প্রতিপক্ষের লোকজনকে হত্যা করার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। গতকাল মঙ্গলবার দেশে আসেন নূরুল আমিন। রাতে বাড়িতে ঢুকে নূরুল আমিন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিপক্ষ আব্দুল মুন্সির স্ত্রী কামরুন নেছার ওপর হামলা করে গুরুতর আহত করেন। এ সময় গ্যারেজে অটোরিকশা রেখে বাড়ি ফেরার পথে অটোরিকশাচালক ছয়ফুল ইসলামের পথ আটকে তার ওপর হামলা করেন। নূরুল আমিন গংরা ছয়ফুলকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে রক্তাক্ত করে।
ছয়ফুলের হাঁক-চিৎকারে তাদের পক্ষের লোকজন এগিয়ে গেলে দুপক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক ছয়ফুলকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ছয়ফুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
সংঘর্ষের ঘটনায় নারীসহ উভয় পক্ষের ৫ জন আহত হন। আহতেরা হলেন—আব্দুল আজিজ মুন্সি গংয়ের অটোরিকশাচালক কমরুন নেছা, বদরুল ইসলাম, ফখরুল ইসলাম এবং নূরুল আমিন গংয়ের নূরুল আমিন, নূরুল ইসলাম।
নিহতের বাবা হাফিজ আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ মামলার আসামিরা হলেন—পৌর এলাকার চড়চন্ডি গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে নূরুল আমিন, নূরুল ইসলাম, নূরুল ইসলামের ছেলে সেবুল মিয়া, দৌলতপুর ইউনিয়নের আনরপুর গ্রামের আফতাব আলীর ছেলে সুন্দর আলী। আসামিদের মধ্যে নূরুল আমিন, নূরুল ইসলাম, সুন্দর আলীকে গ্রেপ্তার করেছে বিশ্বনাথ থানা–পুলিশ।
অন্যদিকে গ্রেপ্তার হওয়া নূরুল ইসলামের স্ত্রী আমিরুন নেছা নূরুল আমিন গংয়ের পক্ষে ৫ জনের নাম উল্লেখসহ তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন—পৌর এলাকার চড়চন্ডি গ্রামের হাফিজ আব্দুল মান্নানের ছেলে বদরুল ইসলাম, ফখরুল ইসলাম, আকবর আলীর ছেলে কদর আলী, আব্দুল লতিফের ছেলে হাফিজ আব্দুল মান্নান ও আব্দুল আজিজ মুন্সি। আসামিদের মধ্যে বদরুল ইসলাম, ফখরুল ইসলাম, কদর আলীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
অটোরিকশাচালক ছয়ফুল হত্যা ও সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা দায়েরের সত্যতা স্বীকার করে বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘হত্যা ও সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষই থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে সিলেটের বিশ্বনাথের চড়চন্ডি গ্রামে দুপক্ষের সংঘর্ষে ছয়ফুল ইসলাম (২৮) সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক নিহত হয়েছে। আজ বুধবার এ সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানা–পুলিশ উভয় পক্ষের ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বনাথের চড়চন্ডি গ্রামের আব্দুল আজিজ মুন্সি গং ও নূরুল আমিন গংয়ের মধ্যে বিরোধ চলছে। এরই জেরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিরোধের জের ধরে সৌদি আরব প্রবাসী নূরুল আমিন প্রবাসে থাকা অবস্থায় মোবাইলে প্রায়ই প্রতিপক্ষের লোকজনকে হত্যা করার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। গতকাল মঙ্গলবার দেশে আসেন নূরুল আমিন। রাতে বাড়িতে ঢুকে নূরুল আমিন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিপক্ষ আব্দুল মুন্সির স্ত্রী কামরুন নেছার ওপর হামলা করে গুরুতর আহত করেন। এ সময় গ্যারেজে অটোরিকশা রেখে বাড়ি ফেরার পথে অটোরিকশাচালক ছয়ফুল ইসলামের পথ আটকে তার ওপর হামলা করেন। নূরুল আমিন গংরা ছয়ফুলকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে রক্তাক্ত করে।
ছয়ফুলের হাঁক-চিৎকারে তাদের পক্ষের লোকজন এগিয়ে গেলে দুপক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক ছয়ফুলকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ছয়ফুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
সংঘর্ষের ঘটনায় নারীসহ উভয় পক্ষের ৫ জন আহত হন। আহতেরা হলেন—আব্দুল আজিজ মুন্সি গংয়ের অটোরিকশাচালক কমরুন নেছা, বদরুল ইসলাম, ফখরুল ইসলাম এবং নূরুল আমিন গংয়ের নূরুল আমিন, নূরুল ইসলাম।
নিহতের বাবা হাফিজ আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে ৪ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ মামলার আসামিরা হলেন—পৌর এলাকার চড়চন্ডি গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে নূরুল আমিন, নূরুল ইসলাম, নূরুল ইসলামের ছেলে সেবুল মিয়া, দৌলতপুর ইউনিয়নের আনরপুর গ্রামের আফতাব আলীর ছেলে সুন্দর আলী। আসামিদের মধ্যে নূরুল আমিন, নূরুল ইসলাম, সুন্দর আলীকে গ্রেপ্তার করেছে বিশ্বনাথ থানা–পুলিশ।
অন্যদিকে গ্রেপ্তার হওয়া নূরুল ইসলামের স্ত্রী আমিরুন নেছা নূরুল আমিন গংয়ের পক্ষে ৫ জনের নাম উল্লেখসহ তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন—পৌর এলাকার চড়চন্ডি গ্রামের হাফিজ আব্দুল মান্নানের ছেলে বদরুল ইসলাম, ফখরুল ইসলাম, আকবর আলীর ছেলে কদর আলী, আব্দুল লতিফের ছেলে হাফিজ আব্দুল মান্নান ও আব্দুল আজিজ মুন্সি। আসামিদের মধ্যে বদরুল ইসলাম, ফখরুল ইসলাম, কদর আলীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
অটোরিকশাচালক ছয়ফুল হত্যা ও সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা দায়েরের সত্যতা স্বীকার করে বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘হত্যা ও সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষই থানায় মামলা দায়ের করেছেন। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
সিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২২ মিনিট আগেবিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
১ ঘণ্টা আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে