নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই আরও ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। নদ-নদীর পানি বাড়ার কারণে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পুরো জেলায় চলছে হাহাকার। বন্যাকবলিত বেশির ভাগ উপজেলায় পা রাখার মতো শুকনো মাটি নেই। এরই মধ্যে পানিবন্দী মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনতে উদ্ধারকাজে নামানো হয়েছে সেনাবাহিনী। এর সঙ্গে আজ শনিবার সকাল থেকে উদ্ধারকাজে নৌ, বিমানবাহিনী ও কোস্টগার্ডকে যুক্ত করা হয়েছে।
নৌ, বিমানবাহিনী ও কোস্টগার্ডের উদ্ধারকাজে যোগ দেওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নৌবাহিনীর ৩৫ সদস্যের একটি টিম সিলেটে এসে পৌঁছেছে। বিকেলে ৬০ জনের আরেকটি টিম আসবে। কোস্টগার্ডের দুটি ক্রুজ উদ্ধারকাজে অংশগ্রহণ করবে। এর মধ্যে একটি যাবে সুনামগঞ্জে, আরেকটি সিলেটে কাজ করবে। এ ছাড়া বিমানবাহিনীর দুটি হেলিকপ্টারও যোগ দেবে উদ্ধারকাজে।’
মজিবর রহমান জানান, এরই মধ্যে নৌবাহিনীর একটি দল সিলেট সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নে এবং কোম্পানীগঞ্জের দিকে রয়েছে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী সিলেট সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাটে উদ্ধারকাজে নিয়োজিত রয়েছে।
বন্যা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হওয়ায় স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষে উদ্ধারকাজ চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। এই অবস্থায় শুক্রবার সকালে উদ্ধারকাজসহ সার্বিক সহযোগিতার জন্য সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চান জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান। জেলা প্রশাসকের লিখিত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার দুপুর থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জের আটটি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ১০টি টিম কাজ শুরু করেছে। ‘রেসকিউ বোট’ দিয়ে তারা গ্রামে গ্রামে গিয়ে পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধার করে নিয়ে আসছে।
সিলেট সেনানিবাসের অধিনায়ক মেজর জেনারেল হামিদুল হক আজকের পত্রিকাকে জানান, সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সিলেটের ৩ উপজেলা ও সুনামগঞ্জের ৫ উপজেলায় সেনাবাহিনী পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধারসহ পাঁচটি কাজে তৎপরতা শুরু করেছে। সিলেটের উপজেলাগুলো হচ্ছে—সদর, গোয়াইনঘাট ও কোম্পানীগঞ্জ, সুনামগঞ্জ জেলার সদর, দিরাই, ছাতক, দোয়ারাবাজার ও জামালগঞ্জ।
মেজর জেনারেল হামিদুল হক বলেন, সিলেট কুমারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রে পানি উঠে বিদ্যুৎ সরবরাহ হুমকির মুখে পড়েছে। এ ছাড়া সুনামগঞ্জের বেশ কয়েকটি খাদ্যগুদাম হুমকিতে রয়েছে। এগুলো রক্ষায়ও সেনাসদস্যরা কাজ করছেন।
এই সেনা কর্মকর্তা জানান, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত এলাকায় পাঁচটি কাজ করা হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে—পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধার, বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে পানিবন্দী মানুষের আশ্রয়ের ব্যবস্থা, বন্যায় আক্রান্তদের চিকিৎসাসহায়তা প্রদান, স্পর্শকাতর স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং সীমিত পরিসরে খাদ্যসামগ্রী ও বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির ব্যবস্থা।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুল কাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৯ বছর ধরে এখানে চাকরি করছি। এমন বন্যা কখনো দেখিনি। কখনোই কুমারগাঁও গ্রিড লাইনে পানি ওঠেনি। এবারের পানি ভয়ংকর।’
গোয়াইনঘাট উপজেলার তোয়াকুল গ্রামের আবদুর রহিম বলেন, ‘গত ৩৫ বছরে এমন পানি আর কখনো হয়নি। পুরো উপজেলা তলিয়ে গেছে। কোথাও শুকনো জায়গা নেই। নৌকার অভাবে মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রেও যেতে পারছে না।’
বন্যায় এরই মধ্যে সিলেট নগরী ও জেলার সব কটি উপজেলায় পানি ঢুকে পড়েছে। জেলা প্রশাসনের হিসাবে জেলায় এ পর্যন্ত ১০-১২ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলা। এ দুই উপজেলার প্রায় শতভাগ পানিতে তলিয়ে গেছে। তলিয়ে গেছে দুই উপজেলা কমপ্লেক্সও।
বন্যার কারণে ভয়াবহ দুর্ভোগে পড়েছে জেলার মানুষ। পানিতে উপকেন্দ্র ও সঞ্চালন লাইন তলিয়ে যাওয়ায় পুরো সিলেট জেলা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন। এ ছাড়া ইন্টারনেট ও মোবাইল নেটওয়ার্কও পাওয়া যাচ্ছে না অনেক এলাকায়।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার গোটাটিকর এলাকার কাহার মিয়া বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্র পানিতে ডুবে যাওয়ায় তিন দিন ধরে আমাদের এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। মোবাইলে ইন্টারনেট নেই। এমনিতেই পানিতে বন্দী, এর মধ্যে কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারতেছি না। যত সময় যাচ্ছে ভোগান্তি বাড়ছে।’
নগরীর কাষ্টঘর এলাকার বাসিন্দা মৃদুল বলেন, ‘এক মাসের মধ্যে দুবার ঘরছাড়া হলাম। আগের বন্যায় ঘরে পানি ঢুকে আত্মীয়ের বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম। এখন আবার একই অবস্থা। তাদের বাসায়ও পানি।’
বিদ্যুতের অভাবে খাওয়ার পানিরও সংকট দেখা দিয়েছে নগরীর বহু এলাকায়। নগরীর জল্লারপাড় তালতলা এলাকার শিউলি বেগম বলেন, ‘গত বন্যায় সাত দিন পানি ছিল না। গোসল করতে পারিনি। এবারও একই সমস্যায় পড়েছি। বাসায় রান্না করারও ব্যবস্থা নেই। গত রাতে হোটেল থেকে নিয়ে খাওয়া-দাওয়া করেছি। আজ এখনো করিনি। রাস্তাঘাট ও দোকানপাট তলিয়ে যাওয়ায় কিনে আনার মতোও অবস্থা নেই। ফলে খাওয়ার পানির পাশাপাশি গোসল ও টয়লেটের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।’
নগরীর মির্জাজাঙ্গাল বালিকা উচ্চবিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন মাছুদীঘিপাড়ের রশিদ মিয়া। তিনি বলেন, ‘গতকাল রাতে একবার খিচুড়ি দিয়েছিল। আর কিছুই দেওয়া হয়নি। সবাই এসে বলে যায়, পরে আর কিছু নিয়ে আসে না। রান্নার ব্যবস্থাও নেই। কেবল মুড়ি ছাড়া সকাল থেকে সন্তানদের কোনো খাবার দিতে পারিনি। এ অবস্থায় আমরা এখানে থাকব কীভাবে, আর যাবই বা কই?’
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই আরও ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। নদ-নদীর পানি বাড়ার কারণে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পুরো জেলায় চলছে হাহাকার। বন্যাকবলিত বেশির ভাগ উপজেলায় পা রাখার মতো শুকনো মাটি নেই। এরই মধ্যে পানিবন্দী মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনতে উদ্ধারকাজে নামানো হয়েছে সেনাবাহিনী। এর সঙ্গে আজ শনিবার সকাল থেকে উদ্ধারকাজে নৌ, বিমানবাহিনী ও কোস্টগার্ডকে যুক্ত করা হয়েছে।
নৌ, বিমানবাহিনী ও কোস্টগার্ডের উদ্ধারকাজে যোগ দেওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নৌবাহিনীর ৩৫ সদস্যের একটি টিম সিলেটে এসে পৌঁছেছে। বিকেলে ৬০ জনের আরেকটি টিম আসবে। কোস্টগার্ডের দুটি ক্রুজ উদ্ধারকাজে অংশগ্রহণ করবে। এর মধ্যে একটি যাবে সুনামগঞ্জে, আরেকটি সিলেটে কাজ করবে। এ ছাড়া বিমানবাহিনীর দুটি হেলিকপ্টারও যোগ দেবে উদ্ধারকাজে।’
মজিবর রহমান জানান, এরই মধ্যে নৌবাহিনীর একটি দল সিলেট সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নে এবং কোম্পানীগঞ্জের দিকে রয়েছে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী সিলেট সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাটে উদ্ধারকাজে নিয়োজিত রয়েছে।
বন্যা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হওয়ায় স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষে উদ্ধারকাজ চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। এই অবস্থায় শুক্রবার সকালে উদ্ধারকাজসহ সার্বিক সহযোগিতার জন্য সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চান জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান। জেলা প্রশাসকের লিখিত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার দুপুর থেকে সিলেট ও সুনামগঞ্জের আটটি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ১০টি টিম কাজ শুরু করেছে। ‘রেসকিউ বোট’ দিয়ে তারা গ্রামে গ্রামে গিয়ে পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধার করে নিয়ে আসছে।
সিলেট সেনানিবাসের অধিনায়ক মেজর জেনারেল হামিদুল হক আজকের পত্রিকাকে জানান, সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সিলেটের ৩ উপজেলা ও সুনামগঞ্জের ৫ উপজেলায় সেনাবাহিনী পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধারসহ পাঁচটি কাজে তৎপরতা শুরু করেছে। সিলেটের উপজেলাগুলো হচ্ছে—সদর, গোয়াইনঘাট ও কোম্পানীগঞ্জ, সুনামগঞ্জ জেলার সদর, দিরাই, ছাতক, দোয়ারাবাজার ও জামালগঞ্জ।
মেজর জেনারেল হামিদুল হক বলেন, সিলেট কুমারগাঁও বিদ্যুৎকেন্দ্রে পানি উঠে বিদ্যুৎ সরবরাহ হুমকির মুখে পড়েছে। এ ছাড়া সুনামগঞ্জের বেশ কয়েকটি খাদ্যগুদাম হুমকিতে রয়েছে। এগুলো রক্ষায়ও সেনাসদস্যরা কাজ করছেন।
এই সেনা কর্মকর্তা জানান, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বন্যাকবলিত এলাকায় পাঁচটি কাজ করা হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে—পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধার, বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে পানিবন্দী মানুষের আশ্রয়ের ব্যবস্থা, বন্যায় আক্রান্তদের চিকিৎসাসহায়তা প্রদান, স্পর্শকাতর স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং সীমিত পরিসরে খাদ্যসামগ্রী ও বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির ব্যবস্থা।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুল কাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৯ বছর ধরে এখানে চাকরি করছি। এমন বন্যা কখনো দেখিনি। কখনোই কুমারগাঁও গ্রিড লাইনে পানি ওঠেনি। এবারের পানি ভয়ংকর।’
গোয়াইনঘাট উপজেলার তোয়াকুল গ্রামের আবদুর রহিম বলেন, ‘গত ৩৫ বছরে এমন পানি আর কখনো হয়নি। পুরো উপজেলা তলিয়ে গেছে। কোথাও শুকনো জায়গা নেই। নৌকার অভাবে মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রেও যেতে পারছে না।’
বন্যায় এরই মধ্যে সিলেট নগরী ও জেলার সব কটি উপজেলায় পানি ঢুকে পড়েছে। জেলা প্রশাসনের হিসাবে জেলায় এ পর্যন্ত ১০-১২ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলা। এ দুই উপজেলার প্রায় শতভাগ পানিতে তলিয়ে গেছে। তলিয়ে গেছে দুই উপজেলা কমপ্লেক্সও।
বন্যার কারণে ভয়াবহ দুর্ভোগে পড়েছে জেলার মানুষ। পানিতে উপকেন্দ্র ও সঞ্চালন লাইন তলিয়ে যাওয়ায় পুরো সিলেট জেলা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন। এ ছাড়া ইন্টারনেট ও মোবাইল নেটওয়ার্কও পাওয়া যাচ্ছে না অনেক এলাকায়।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার গোটাটিকর এলাকার কাহার মিয়া বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্র পানিতে ডুবে যাওয়ায় তিন দিন ধরে আমাদের এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। মোবাইলে ইন্টারনেট নেই। এমনিতেই পানিতে বন্দী, এর মধ্যে কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারতেছি না। যত সময় যাচ্ছে ভোগান্তি বাড়ছে।’
নগরীর কাষ্টঘর এলাকার বাসিন্দা মৃদুল বলেন, ‘এক মাসের মধ্যে দুবার ঘরছাড়া হলাম। আগের বন্যায় ঘরে পানি ঢুকে আত্মীয়ের বাসায় আশ্রয় নিয়েছিলাম। এখন আবার একই অবস্থা। তাদের বাসায়ও পানি।’
বিদ্যুতের অভাবে খাওয়ার পানিরও সংকট দেখা দিয়েছে নগরীর বহু এলাকায়। নগরীর জল্লারপাড় তালতলা এলাকার শিউলি বেগম বলেন, ‘গত বন্যায় সাত দিন পানি ছিল না। গোসল করতে পারিনি। এবারও একই সমস্যায় পড়েছি। বাসায় রান্না করারও ব্যবস্থা নেই। গত রাতে হোটেল থেকে নিয়ে খাওয়া-দাওয়া করেছি। আজ এখনো করিনি। রাস্তাঘাট ও দোকানপাট তলিয়ে যাওয়ায় কিনে আনার মতোও অবস্থা নেই। ফলে খাওয়ার পানির পাশাপাশি গোসল ও টয়লেটের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।’
নগরীর মির্জাজাঙ্গাল বালিকা উচ্চবিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন মাছুদীঘিপাড়ের রশিদ মিয়া। তিনি বলেন, ‘গতকাল রাতে একবার খিচুড়ি দিয়েছিল। আর কিছুই দেওয়া হয়নি। সবাই এসে বলে যায়, পরে আর কিছু নিয়ে আসে না। রান্নার ব্যবস্থাও নেই। কেবল মুড়ি ছাড়া সকাল থেকে সন্তানদের কোনো খাবার দিতে পারিনি। এ অবস্থায় আমরা এখানে থাকব কীভাবে, আর যাবই বা কই?’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৪১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
২ ঘণ্টা আগে