জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে দিনমজুরের কাজে না যাওয়াকে কেন্দ্রে করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের কাতিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এতে কমপক্ষে ৪০ জন আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে ১৭ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর আহত ব্যক্তিরা জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি রয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ উভয় পক্ষের ১২ জনকে আটক করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত রোববার কাতিয়া গ্রামের রাসেল আহমদের একই গ্রামের আলী মিয়ার বাড়িতে দিনমজুরের কাজে যাওয়ার কথা ছিল। রাসেল সেদিন কাজে না যাওয়ায় তাঁর সঙ্গে আলী মিয়ার হাতাহাতি হয়। এর মীমাংসা করতে আজ সকালে গ্রামে সালিস বৈঠক বসে। সালিসে উভয় পক্ষ বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৪০ জন আহত হন।
এর মধ্যে গুরুত্বর আহত আবু সাইদ, লিটু মিয়া, আবুল হোসেন, নানু মিয়া, নাইম হোসেন, রুকন মিয়া, চানু মিয়া, আনর মিয়া, আছাব আলী, নুনু মিয়া, ছায়েদুর রহমান, দিলোয়ার হোসেন, খেদুল মিয়া, জায়েদ মিয়া, আজিজুর রহমান, সানু মিয়া, রেনু মিয়াসহ ১৭ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর আহত ব্যক্তিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য কাহির মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, রোববার তুচ্ছ বিষয় নিয়ে রাসেল ও আলী মিয়ার মধ্যে কথা-কাটাকাটির জেরে হাতাহাতি হয়। এরই জেরে আজ দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী জগন্নাথপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে জানান, মারামারির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাৎক্ষণিকভাবে সংঘর্ষে জড়িত থাকার সন্দেহে উভয় পক্ষের ১২ জনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে দিনমজুরের কাজে না যাওয়াকে কেন্দ্রে করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের কাতিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এতে কমপক্ষে ৪০ জন আহত হয়েছেন।
আহতদের মধ্যে ১৭ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর আহত ব্যক্তিরা জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি রয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ উভয় পক্ষের ১২ জনকে আটক করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত রোববার কাতিয়া গ্রামের রাসেল আহমদের একই গ্রামের আলী মিয়ার বাড়িতে দিনমজুরের কাজে যাওয়ার কথা ছিল। রাসেল সেদিন কাজে না যাওয়ায় তাঁর সঙ্গে আলী মিয়ার হাতাহাতি হয়। এর মীমাংসা করতে আজ সকালে গ্রামে সালিস বৈঠক বসে। সালিসে উভয় পক্ষ বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৪০ জন আহত হন।
এর মধ্যে গুরুত্বর আহত আবু সাইদ, লিটু মিয়া, আবুল হোসেন, নানু মিয়া, নাইম হোসেন, রুকন মিয়া, চানু মিয়া, আনর মিয়া, আছাব আলী, নুনু মিয়া, ছায়েদুর রহমান, দিলোয়ার হোসেন, খেদুল মিয়া, জায়েদ মিয়া, আজিজুর রহমান, সানু মিয়া, রেনু মিয়াসহ ১৭ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর আহত ব্যক্তিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য কাহির মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, রোববার তুচ্ছ বিষয় নিয়ে রাসেল ও আলী মিয়ার মধ্যে কথা-কাটাকাটির জেরে হাতাহাতি হয়। এরই জেরে আজ দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী জগন্নাথপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে জানান, মারামারির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাৎক্ষণিকভাবে সংঘর্ষে জড়িত থাকার সন্দেহে উভয় পক্ষের ১২ জনকে আটক করা হয়। পরে তাঁদের সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১৫ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
২৭ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
২৮ মিনিট আগে