মেহেদী হাসান, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর)
এটি শৌখিন কোনো মানুষের বাড়ির ছাদবাগান নয়। দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা এক দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান। সারি সারি করে লাগানো হয়েছে নানা রকমের ফুল ও ফলের গাছ। এই ছাদবাগানে সপ্তাহে এক দিন ক্লাস নেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের। সেই ক্লাসে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও ফুলগাছের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া হয়।
শুধু ছাদ নয়, বিদ্যালয়টির পুরো ক্যাম্পাস, অফিস ও ক্লাসরুমগুলো পরিপাটি করে সাজানো-গোছানো। বিদ্যালয়ের দোতলা ভবনের ২ হাজার ৪০০ স্কয়ার ফিটের ছাদবাগানে রয়েছে দেশি-বিদেশি তিন শতাধিক ফুল-ফলের গাছ। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাই এই ছাদবাগানের পরিচর্যা করে থাকে।
সরেজমিন গত বৃহস্পতিবার উপজেলার বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, দিনাজপুর-ফুলবাড়ী আঞ্চলিক সড়কের পাশে ফসলি খেতের পাশে একটি একতলা ও একটি দোতলা ভবন। বিদ্যালয়ে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে একটি দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার। এর সামনে রয়েছে সিমেন্টের তৈরি সুদৃশ্য জাতীয় ফুল শাপলা। বিদ্যালয়ের বারান্দা দিয়ে ঝুলছে ফুলের লতা। বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষেও দেখা মেলে নানা রকম সবুজ গাছ।
সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতেই চোখে পড়বে দুই পাশে ঝুলন্ত লতা। বিদ্যালয়ের ছাদে গিয়ে দেখা মেলে পিটুনিয়া, ভারবেনা, ক্যালেন্ডুলা, পেঞ্জি, স্টক, এস্টার, চন্দ্র মল্লিকা, গ্যাজানিয়া, এনকা গাদা, ফ্লক্স, হলিহক, বারোমাসি ফুল, নীলমনিলতা, গোল্ডেন শাওয়ার, সিলভার কুইন, জারবেরা, রুবেলিয়া, রুসেলিয়া, কৈলাস সুন্দরী, মানি প্লান্টসহ নানা রকম ফুলের গাছ। একই সঙ্গে বারোমাসি কাঁঠাল, কাটিমন আম, লেবু, কুল (বরই), সবেদা, বেল, কলা, কামরাঙ্গা, আনার, কমলা, মাল্টা কমলা, মাল্টা, ড্রাগন ফল, আমড়া, লাউ, ক্যাপসিকাম, লেবু, সাদা এলাচসহ বিভিন্ন প্রকারের ফলগাছ। এ যেন বিদ্যালয় নয়—এ এক ফুল আর ফলের বাগান।
এ সময় ছাদবাগানে দেখা হয় পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী স্বীকৃতি রায়, জয়া রায়, হিমেল ও আকাশের সঙ্গে। তারা গাছের পরিচর্যা করছিল। তারা জানায়, নির্ধারিত ক্লাসের বাইরেও বিদ্যালয়ের প্রত্যেক শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের এসব গাছের পরিচর্যা করে। তারা বলে, ‘স্যার বা ম্যাম আমাদের সহযোগিতা করেন। এ ছাড়া শ্রেণিকক্ষের বাইরে একটি ক্লাস নেওয়া হয় এই ছাদবাগানে, সেখানে সপ্তাহে এক দিন এসব ফুল-ফলের গাছের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেন শিক্ষকেরা।’
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান মিজান বলেন, ‘দীর্ঘদিন থেকে আমাদের বিদ্যালয়ে ফুলের বাগান করার চেষ্টা করেছি। মাঠের পাশে একটি ফুলবাগান করা হয়েছিল। কিন্তু বিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীর না থাকায় সেই বাগান আমরা টেকাতে পারিনি। পরবর্তী সময়ে স্কুলের দ্বিতল ভবন নির্মাণ হলে প্রধান শিক্ষকের প্রচেষ্টায় এবং সহকারী শিক্ষকদের উদ্যোগে এই ছাদবাগান সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়েছে। বাগানের পরিচর্যা করতে শিক্ষার্থীরাও আগ্রহী। স্কুলের পরিবেশ রক্ষায় বাগানগুলো ভূমিকা রাখছে।’
শিক্ষক মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘বাগানে টবগুলোও নিজেদের তৈরি। কিছু টব কুমারদের কাছে আমাদের দেওয়া ডিজাইনে বানিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বপ্ন রায় আজকের পত্রিকার এ প্রতিনিধিকে বলেন, ‘আমার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল বিদ্যালয়ে একটি বাগান করব। কিন্তু বিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীর না থাকায় দুবার বাগান করেও টেকেনি। পরে আমাদের নতুন ভবন হয়। ২০২২ সালের মার্চ-এপ্রিল মাস থেকে শুরু হয় এই ছাদবাগানের কাজ। একটু একটু করে আজ বিদ্যালয়ের ছাদে ৩০০ প্রজাতির ফুল ও ফলের বাগান করতে সমর্থ হয়েছি। আমার চেষ্টা এবং সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমানসহ অন্য সহকারী শিক্ষকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এই ছাদবাগান।’
প্রধান শিক্ষক স্বপ্ন রায় আরও বলেন, ‘এই বাগান করতে স্কুলের সব শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা সহযোগিতা করেন। এই বাগানে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান। তিনি নিজের হাতে টবগুলো বানিয়েছেন। স্কুলের ছুটির সময় কিংবা করোনা মহামারিতে, রমজানে, পূজায় বিভিন্ন সময় তিনি প্রতিনিয়ত স্কুলে এসে ছাদবাগানের পরিচর্যা করেন। সপ্তাহের একেক দিন একেক ক্লাসের শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত ক্লাসের বাইরে সুবিধাজনক সময়ে ছাদে নিয়ে এসে ফুল ও ফলের ওপর ক্লাস করানো হয়।’
ফুলবাড়ী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোসাম্মাত হাসিনা ভূঁইয়া বলেন, ‘৫২ নম্বর বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাজে আমি অভিভূত। উপজেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার। এর মধ্যে বেশ কিছু বিদ্যালয়ে রয়েছে ছাদবাগান। তবে বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এক বাক্যে সেরা। উপজেলার অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাঁদের দেখে অনেক কিছুই করতে পারেন।
এদিকে, এই বিদ্যালয়ের দেখাদেখি এখন ফুলবাড়ী উপজেলার অন্য সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যেও ছাদবাগান করার প্রবণতা গড়ে উঠছে। ইতিমধ্যে কিছু বিদ্যালয়ে গড়তে শুরু করেছে ছাদবাগান। বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান একদিকে ফুলপ্রেমীদের যেমন আকর্ষণ করছে। তেমনি অন্যদিকে কোমলমতি শিক্ষার্থীরাও পরিচিত হচ্ছে বিভিন্ন ফুল ও ফলগাছের সঙ্গে।
এটি শৌখিন কোনো মানুষের বাড়ির ছাদবাগান নয়। দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা এক দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান। সারি সারি করে লাগানো হয়েছে নানা রকমের ফুল ও ফলের গাছ। এই ছাদবাগানে সপ্তাহে এক দিন ক্লাস নেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের। সেই ক্লাসে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ ও ফুলগাছের সঙ্গে পরিচয় করে দেওয়া হয়।
শুধু ছাদ নয়, বিদ্যালয়টির পুরো ক্যাম্পাস, অফিস ও ক্লাসরুমগুলো পরিপাটি করে সাজানো-গোছানো। বিদ্যালয়ের দোতলা ভবনের ২ হাজার ৪০০ স্কয়ার ফিটের ছাদবাগানে রয়েছে দেশি-বিদেশি তিন শতাধিক ফুল-ফলের গাছ। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাই এই ছাদবাগানের পরিচর্যা করে থাকে।
সরেজমিন গত বৃহস্পতিবার উপজেলার বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, দিনাজপুর-ফুলবাড়ী আঞ্চলিক সড়কের পাশে ফসলি খেতের পাশে একটি একতলা ও একটি দোতলা ভবন। বিদ্যালয়ে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে একটি দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার। এর সামনে রয়েছে সিমেন্টের তৈরি সুদৃশ্য জাতীয় ফুল শাপলা। বিদ্যালয়ের বারান্দা দিয়ে ঝুলছে ফুলের লতা। বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষেও দেখা মেলে নানা রকম সবুজ গাছ।
সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতেই চোখে পড়বে দুই পাশে ঝুলন্ত লতা। বিদ্যালয়ের ছাদে গিয়ে দেখা মেলে পিটুনিয়া, ভারবেনা, ক্যালেন্ডুলা, পেঞ্জি, স্টক, এস্টার, চন্দ্র মল্লিকা, গ্যাজানিয়া, এনকা গাদা, ফ্লক্স, হলিহক, বারোমাসি ফুল, নীলমনিলতা, গোল্ডেন শাওয়ার, সিলভার কুইন, জারবেরা, রুবেলিয়া, রুসেলিয়া, কৈলাস সুন্দরী, মানি প্লান্টসহ নানা রকম ফুলের গাছ। একই সঙ্গে বারোমাসি কাঁঠাল, কাটিমন আম, লেবু, কুল (বরই), সবেদা, বেল, কলা, কামরাঙ্গা, আনার, কমলা, মাল্টা কমলা, মাল্টা, ড্রাগন ফল, আমড়া, লাউ, ক্যাপসিকাম, লেবু, সাদা এলাচসহ বিভিন্ন প্রকারের ফলগাছ। এ যেন বিদ্যালয় নয়—এ এক ফুল আর ফলের বাগান।
এ সময় ছাদবাগানে দেখা হয় পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী স্বীকৃতি রায়, জয়া রায়, হিমেল ও আকাশের সঙ্গে। তারা গাছের পরিচর্যা করছিল। তারা জানায়, নির্ধারিত ক্লাসের বাইরেও বিদ্যালয়ের প্রত্যেক শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের এসব গাছের পরিচর্যা করে। তারা বলে, ‘স্যার বা ম্যাম আমাদের সহযোগিতা করেন। এ ছাড়া শ্রেণিকক্ষের বাইরে একটি ক্লাস নেওয়া হয় এই ছাদবাগানে, সেখানে সপ্তাহে এক দিন এসব ফুল-ফলের গাছের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেন শিক্ষকেরা।’
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান মিজান বলেন, ‘দীর্ঘদিন থেকে আমাদের বিদ্যালয়ে ফুলের বাগান করার চেষ্টা করেছি। মাঠের পাশে একটি ফুলবাগান করা হয়েছিল। কিন্তু বিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীর না থাকায় সেই বাগান আমরা টেকাতে পারিনি। পরবর্তী সময়ে স্কুলের দ্বিতল ভবন নির্মাণ হলে প্রধান শিক্ষকের প্রচেষ্টায় এবং সহকারী শিক্ষকদের উদ্যোগে এই ছাদবাগান সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়েছে। বাগানের পরিচর্যা করতে শিক্ষার্থীরাও আগ্রহী। স্কুলের পরিবেশ রক্ষায় বাগানগুলো ভূমিকা রাখছে।’
শিক্ষক মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘বাগানে টবগুলোও নিজেদের তৈরি। কিছু টব কুমারদের কাছে আমাদের দেওয়া ডিজাইনে বানিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বপ্ন রায় আজকের পত্রিকার এ প্রতিনিধিকে বলেন, ‘আমার অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল বিদ্যালয়ে একটি বাগান করব। কিন্তু বিদ্যালয়ের সীমানাপ্রাচীর না থাকায় দুবার বাগান করেও টেকেনি। পরে আমাদের নতুন ভবন হয়। ২০২২ সালের মার্চ-এপ্রিল মাস থেকে শুরু হয় এই ছাদবাগানের কাজ। একটু একটু করে আজ বিদ্যালয়ের ছাদে ৩০০ প্রজাতির ফুল ও ফলের বাগান করতে সমর্থ হয়েছি। আমার চেষ্টা এবং সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমানসহ অন্য সহকারী শিক্ষকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এই ছাদবাগান।’
প্রধান শিক্ষক স্বপ্ন রায় আরও বলেন, ‘এই বাগান করতে স্কুলের সব শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা সহযোগিতা করেন। এই বাগানে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছেন সহকারী শিক্ষক মিজানুর রহমান। তিনি নিজের হাতে টবগুলো বানিয়েছেন। স্কুলের ছুটির সময় কিংবা করোনা মহামারিতে, রমজানে, পূজায় বিভিন্ন সময় তিনি প্রতিনিয়ত স্কুলে এসে ছাদবাগানের পরিচর্যা করেন। সপ্তাহের একেক দিন একেক ক্লাসের শিক্ষার্থীদের নির্ধারিত ক্লাসের বাইরে সুবিধাজনক সময়ে ছাদে নিয়ে এসে ফুল ও ফলের ওপর ক্লাস করানো হয়।’
ফুলবাড়ী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোসাম্মাত হাসিনা ভূঁইয়া বলেন, ‘৫২ নম্বর বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাজে আমি অভিভূত। উপজেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার। এর মধ্যে বেশ কিছু বিদ্যালয়ে রয়েছে ছাদবাগান। তবে বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এক বাক্যে সেরা। উপজেলার অন্য বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা তাঁদের দেখে অনেক কিছুই করতে পারেন।
এদিকে, এই বিদ্যালয়ের দেখাদেখি এখন ফুলবাড়ী উপজেলার অন্য সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মধ্যেও ছাদবাগান করার প্রবণতা গড়ে উঠছে। ইতিমধ্যে কিছু বিদ্যালয়ে গড়তে শুরু করেছে ছাদবাগান। বারাই আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান একদিকে ফুলপ্রেমীদের যেমন আকর্ষণ করছে। তেমনি অন্যদিকে কোমলমতি শিক্ষার্থীরাও পরিচিত হচ্ছে বিভিন্ন ফুল ও ফলগাছের সঙ্গে।
বাজারে যখন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতি তখন নীলফামারীর সৈয়দপুরে চালু হয়েছে বিনা লাভের সবজি বাজার। গণঅভূথ্যানের ১০০ তম দিন পূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শহরের ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
৫ মিনিট আগেঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগে