নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
নাগেশ্বরীতে বেড়েছে মৌসুমি জ্বরের প্রকোপ। গ্রামাঞ্চলের প্রায় ঘরেই এখন জ্বরে আক্রান্ত রোগী রয়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করাই আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। জ্বরের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হিসেবে মৌসুম পরিবর্তনকে দায়ী করছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
জানা গেছে, চলমান শরৎ মৌসুমে দিনে প্রখর রোদ ও প্রচণ্ড গরম। রাতে কিছুটা ঠান্ডা অনুভব হয় এবং ভোরে দেখা মেলে কুয়াশার। দিনরাত ঠান্ডা-গরমের এমন মিশ্র আবহাওয়ার কারণে মানুষ সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। অনেকে জ্বরের সঙ্গে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে অনেকেই সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হলেও অজানা ভয়ে হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিচ্ছেন না। শহর এলাকার লোকজন রেজিস্ট্রারকৃত চিকিৎসকের পরামর্শ নিলেও গ্রামাঞ্চলের মানুষ ঘরে বসেই পল্লি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হচ্ছেন। আবার কেউ কেউ ফার্মেসিতে রোগের বর্ণনা দিয়ে ওষুধ কিনে তা সেবন করে সেরে ওঠার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
এ বিষয়ে পৌরসভার সুখাতী গ্রামের স্কুলশিক্ষক শাহানাজ বেগম বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রচণ্ড গরম ও ভোরের ঠান্ডা থাকায় সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হয়েছি। রেজিস্ট্রারকৃত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র নিয়ে সর্দি-জ্বর ভালো হলেও মাথা ব্যথা কমেনি।
পৌরসভার বুদ্ধিরমোড় এলাকার জামাল উদ্দিন বলেন, গত তিন দিন আগে দোকান থেকে বাড়ি ফিরে সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হই। সঙ্গে রয়েছে ডায়রিয়া। রেজিস্ট্রারকৃত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে স্যালাইন ও ওষুধ চলছে।
কচাকাটা ইউনিয়নের ব্যাপারীটারী গ্রামের নূর-আলম বলেন, গেল কয়েক দিন থেকে আমিসহ পরিবারের তিনজন জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন তিন বছরের শিশুও রয়েছে। আমরা স্থানীয় পল্লি চিকিৎসকের চিকিৎসা নিচ্ছি।
কচাকাটা এলাকার পল্লি চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গেল দুই সপ্তাহ জুড়ে এলাকায় ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ দেখা দিয়েছিল। এখন কিছুটা কমে এসেছে। তবে এলাকায় জ্বরের জন্য ব্যবহৃত প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধের সংকট চলছে। কিছু কিছু কোম্পানির এসব ওষুধ গ্রাহকদের বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, হাসপাতালে জ্বরে আক্রান্ত রোগী ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে। জ্বরের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ার বিশেষ কোনো কারণ নেই। মৌসুম পরিবর্তনের ফলে জ্বর হচ্ছে।
নাগেশ্বরীতে বেড়েছে মৌসুমি জ্বরের প্রকোপ। গ্রামাঞ্চলের প্রায় ঘরেই এখন জ্বরে আক্রান্ত রোগী রয়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করাই আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। জ্বরের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হিসেবে মৌসুম পরিবর্তনকে দায়ী করছে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।
জানা গেছে, চলমান শরৎ মৌসুমে দিনে প্রখর রোদ ও প্রচণ্ড গরম। রাতে কিছুটা ঠান্ডা অনুভব হয় এবং ভোরে দেখা মেলে কুয়াশার। দিনরাত ঠান্ডা-গরমের এমন মিশ্র আবহাওয়ার কারণে মানুষ সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। অনেকে জ্বরের সঙ্গে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে অনেকেই সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হলেও অজানা ভয়ে হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিচ্ছেন না। শহর এলাকার লোকজন রেজিস্ট্রারকৃত চিকিৎসকের পরামর্শ নিলেও গ্রামাঞ্চলের মানুষ ঘরে বসেই পল্লি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হচ্ছেন। আবার কেউ কেউ ফার্মেসিতে রোগের বর্ণনা দিয়ে ওষুধ কিনে তা সেবন করে সেরে ওঠার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
এ বিষয়ে পৌরসভার সুখাতী গ্রামের স্কুলশিক্ষক শাহানাজ বেগম বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রচণ্ড গরম ও ভোরের ঠান্ডা থাকায় সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হয়েছি। রেজিস্ট্রারকৃত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র নিয়ে সর্দি-জ্বর ভালো হলেও মাথা ব্যথা কমেনি।
পৌরসভার বুদ্ধিরমোড় এলাকার জামাল উদ্দিন বলেন, গত তিন দিন আগে দোকান থেকে বাড়ি ফিরে সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হই। সঙ্গে রয়েছে ডায়রিয়া। রেজিস্ট্রারকৃত চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে স্যালাইন ও ওষুধ চলছে।
কচাকাটা ইউনিয়নের ব্যাপারীটারী গ্রামের নূর-আলম বলেন, গেল কয়েক দিন থেকে আমিসহ পরিবারের তিনজন জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন তিন বছরের শিশুও রয়েছে। আমরা স্থানীয় পল্লি চিকিৎসকের চিকিৎসা নিচ্ছি।
কচাকাটা এলাকার পল্লি চিকিৎসক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গেল দুই সপ্তাহ জুড়ে এলাকায় ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ দেখা দিয়েছিল। এখন কিছুটা কমে এসেছে। তবে এলাকায় জ্বরের জন্য ব্যবহৃত প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধের সংকট চলছে। কিছু কিছু কোম্পানির এসব ওষুধ গ্রাহকদের বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, হাসপাতালে জ্বরে আক্রান্ত রোগী ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে। জ্বরের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ার বিশেষ কোনো কারণ নেই। মৌসুম পরিবর্তনের ফলে জ্বর হচ্ছে।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৬ ঘণ্টা আগে