তানিম আহমেদ, ঠাকুরগাঁও থেকে ফিরে
দেশের উত্তরের জনপদ ঠাকুরগাঁও। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত ঘেঁষা জেলার বাসিন্দা আয়ের উৎস ছিল কৃষিকাজ। যাতে কষ্টেচিষ্টে জীবিকা নির্বাহ করতো। আওয়ামী লীগ সরকার তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পরে জেলার চিত্র পাল্টে গেছে। উন্নয়নের ছোঁয়া শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছে গেছে। এতে সৃষ্টি হয়েছে জীবিকার নতুন নতুন খাত। পিছিয়ে পড়া ঠাকুরগাঁও এখন উন্নয়নের জনপদ।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে ১৫ লাখ ৩৩ হাজার মানুষের বাস ঠাকুরগাঁওয়ে। গত দেড় দশকে শিক্ষার হার ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৬ শতাংশ। ধান, আখ, পাট ও আলু উৎপাদন করে জীবিকা নির্বাহ করত এখানকার বেশির ভাগ মানুষ। ঠাকুরগাঁও চিনিকলের উৎপাদন বন্ধ, ২০০২ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার রেশম কারখানাটি বন্ধ করে দেয়। বর্তমান সরকারের আমলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মসংস্থানে এসেছে আমূল পরিবর্তন। এ ছাড়া চা চাষ, ভুট্টা উৎপাদনও বেড়েছে।
২০০৮ সাল সড়ক বিভাগের আওতায় ঠাকুরগাঁওয়ে পাকা সড়ক ছিল ৮৩ কিলোমিটার। ২০০৯-২৩ পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের চারটি সড়ক নির্মাণ করা হয়। এলজিইডির আওতায় ২০০৮ সাল পর্যন্ত ৪৪৫ কিলোমিটার পল্লি সড়ক পাকা ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতা নেওয়ার ১ হাজার ১৫৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৪৮০টি পাকা করা হয়। রেল যোগাযোগেও এসেছে আমূল পরিবর্তন। অন্য জেলার সঙ্গে আধুনিক রেলযোগাযোগ স্থাপনের কারণে ৬টি ট্রেন চলাচল করে। যার ৫টি আন্তঃনগর।
রানীশংকৈল উপজেলার বাসিন্দা সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে আমাদের উপজেলার প্রায় সব গ্রামীণ সড়কই পাকা করা হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হয়েছে। বিশেষ করে প্রান্তিক কৃষক সহজে তারা উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে পারছে। যাতে আর্থিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।’
সমতলে চা বাগান
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সমতল জেলা পঞ্চগড়ে প্রথমবারের মত চা বাগান করা হয়। কৃষি প্রধান পঞ্চগড়ের মানুষের জীবিকার অন্যতম উৎস চা। চা উৎপাদনের ঢেউ এখন পাশের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে ছড়িয়েছে। ২০০৭ সালে প্রথম এখানে চা উৎপাদন শুরু হয়। সবচেয়ে বেশি চা চাষ হয় জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায়। জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্যমতে ১ হাজার ৪৫৭ একর জমিতে চা চাষ হয়। এতে বছরে আয় হয় ৪০ কোটি টাকা। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে ৩ হাজার মানুষের।
রনবাগ ও বেউরঝাড়ী সীমান্ত ফাঁড়ির কাছে অবস্থিত দুপুরে এবং কলশির মুখে ইসলাম টি স্টেট। গত ৯ জুলাই সেখানে যান এ প্রতিবেদক। চা পাতা কাটার সময় না হওয়ায় সেখানে শ্রমিকদের দেখা যায়নি। তবে কথা হয় তত্ত্বাবধায়ক মো. একরামুলের সঙ্গে। একসময় চা বাগান এলাকা জঙ্গল ছিল। কৃষক কাউন ধান চাষ করতো। চা বাগান হওয়ার পর কৃষকের উন্নতি হয়েছে বলে জানান একরামুল। তাদের আয়-রোজগার বাড়ায় সংসারে হাসি ফুটেছে বলেও জানান তিনি।
বিদ্যুৎ উদ্বৃত্তের জেলা
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, ২০২২ সালে সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের গৌরীপুরে ইপিভি ঠাকুরগাঁও লিমিটেড নামের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ থেকে নেসকো ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির মাধ্যমে ইতিমধ্যে এ জেলার শতভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ সেবার আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহের পরিমাণ ১০৪ মেগাওয়াট। ২০০৬ সালে বিদ্যুৎ গ্রাহক ছিল মাত্র ৯১ হাজার ১১২ জন। বর্তমানে ৪ লাখ ১৮ হাজার ৯১ জন গ্রাহক বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে।
জানতে চাইলে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ম্যানেজার (অপারেশন) মো. জাহিদুল ইসলাম গত ৯ জুলাই গণমাধ্যমকে জানান বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির উৎপাদন ক্ষমতা ১৩২ মেগাওয়াটের। পিক আওয়ারে ১১৪ মেগাওয়াট চাহিদা থাকে। তবে চুক্তি অনুযায়ী, ১১৫ মেগাওয়াট উৎপাদন করা হয়। এতে পুরো ঠাকুরগাঁওয়ের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাচ্ছে।
শিক্ষা খাতে উন্নয়ন
স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে ঠাকুরগাঁওয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল মাত্র ৩৬৯ টি। পঁচাত্তর পরবর্তী সরকারগুলো নতুন বিদ্যালয় স্থাপনের তেমন উদ্যোগী হয়নি। ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল ৪২৯ টি। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ পরিবর্তন হয়। বর্তমানে ৯৯৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। ২০০৬ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৩৪৬, ৩৫,৬৫ ও ৭ টি। বর্তমানে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৩৬৬,৬০, ১২৩ ও ২৭টি। শিক্ষার মান উন্নয়নে সরকার নিয়েছে নতুন নতুন পদক্ষেপ। মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম স্থাপন, শতভাগ উপবৃত্তি কার্যক্রম, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন, ডিজিটাল স্মার্ট ক্লাসরুম স্থাপন, প্রত্যেকটি স্কুলে ওয়াশ ব্লক নির্মাণ, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ, বিদ্যালয়ে ওয়াই-ফাই সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
দেশের উত্তরের জনপদ ঠাকুরগাঁও। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত ঘেঁষা জেলার বাসিন্দা আয়ের উৎস ছিল কৃষিকাজ। যাতে কষ্টেচিষ্টে জীবিকা নির্বাহ করতো। আওয়ামী লীগ সরকার তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পরে জেলার চিত্র পাল্টে গেছে। উন্নয়নের ছোঁয়া শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছে গেছে। এতে সৃষ্টি হয়েছে জীবিকার নতুন নতুন খাত। পিছিয়ে পড়া ঠাকুরগাঁও এখন উন্নয়নের জনপদ।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে ১৫ লাখ ৩৩ হাজার মানুষের বাস ঠাকুরগাঁওয়ে। গত দেড় দশকে শিক্ষার হার ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৬ শতাংশ। ধান, আখ, পাট ও আলু উৎপাদন করে জীবিকা নির্বাহ করত এখানকার বেশির ভাগ মানুষ। ঠাকুরগাঁও চিনিকলের উৎপাদন বন্ধ, ২০০২ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার রেশম কারখানাটি বন্ধ করে দেয়। বর্তমান সরকারের আমলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, ব্যবসা-বাণিজ্য, কর্মসংস্থানে এসেছে আমূল পরিবর্তন। এ ছাড়া চা চাষ, ভুট্টা উৎপাদনও বেড়েছে।
২০০৮ সাল সড়ক বিভাগের আওতায় ঠাকুরগাঁওয়ে পাকা সড়ক ছিল ৮৩ কিলোমিটার। ২০০৯-২৩ পর্যন্ত ১২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের চারটি সড়ক নির্মাণ করা হয়। এলজিইডির আওতায় ২০০৮ সাল পর্যন্ত ৪৪৫ কিলোমিটার পল্লি সড়ক পাকা ছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতা নেওয়ার ১ হাজার ১৫৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ৪৮০টি পাকা করা হয়। রেল যোগাযোগেও এসেছে আমূল পরিবর্তন। অন্য জেলার সঙ্গে আধুনিক রেলযোগাযোগ স্থাপনের কারণে ৬টি ট্রেন চলাচল করে। যার ৫টি আন্তঃনগর।
রানীশংকৈল উপজেলার বাসিন্দা সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে আমাদের উপজেলার প্রায় সব গ্রামীণ সড়কই পাকা করা হয়েছে। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হয়েছে। বিশেষ করে প্রান্তিক কৃষক সহজে তারা উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে পারছে। যাতে আর্থিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।’
সমতলে চা বাগান
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় সমতল জেলা পঞ্চগড়ে প্রথমবারের মত চা বাগান করা হয়। কৃষি প্রধান পঞ্চগড়ের মানুষের জীবিকার অন্যতম উৎস চা। চা উৎপাদনের ঢেউ এখন পাশের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে ছড়িয়েছে। ২০০৭ সালে প্রথম এখানে চা উৎপাদন শুরু হয়। সবচেয়ে বেশি চা চাষ হয় জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায়। জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্যমতে ১ হাজার ৪৫৭ একর জমিতে চা চাষ হয়। এতে বছরে আয় হয় ৪০ কোটি টাকা। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে ৩ হাজার মানুষের।
রনবাগ ও বেউরঝাড়ী সীমান্ত ফাঁড়ির কাছে অবস্থিত দুপুরে এবং কলশির মুখে ইসলাম টি স্টেট। গত ৯ জুলাই সেখানে যান এ প্রতিবেদক। চা পাতা কাটার সময় না হওয়ায় সেখানে শ্রমিকদের দেখা যায়নি। তবে কথা হয় তত্ত্বাবধায়ক মো. একরামুলের সঙ্গে। একসময় চা বাগান এলাকা জঙ্গল ছিল। কৃষক কাউন ধান চাষ করতো। চা বাগান হওয়ার পর কৃষকের উন্নতি হয়েছে বলে জানান একরামুল। তাদের আয়-রোজগার বাড়ায় সংসারে হাসি ফুটেছে বলেও জানান তিনি।
বিদ্যুৎ উদ্বৃত্তের জেলা
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, ২০২২ সালে সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের গৌরীপুরে ইপিভি ঠাকুরগাঁও লিমিটেড নামের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ থেকে নেসকো ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির মাধ্যমে ইতিমধ্যে এ জেলার শতভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ সেবার আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহের পরিমাণ ১০৪ মেগাওয়াট। ২০০৬ সালে বিদ্যুৎ গ্রাহক ছিল মাত্র ৯১ হাজার ১১২ জন। বর্তমানে ৪ লাখ ১৮ হাজার ৯১ জন গ্রাহক বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে।
জানতে চাইলে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ম্যানেজার (অপারেশন) মো. জাহিদুল ইসলাম গত ৯ জুলাই গণমাধ্যমকে জানান বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির উৎপাদন ক্ষমতা ১৩২ মেগাওয়াটের। পিক আওয়ারে ১১৪ মেগাওয়াট চাহিদা থাকে। তবে চুক্তি অনুযায়ী, ১১৫ মেগাওয়াট উৎপাদন করা হয়। এতে পুরো ঠাকুরগাঁওয়ের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাচ্ছে।
শিক্ষা খাতে উন্নয়ন
স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে ঠাকুরগাঁওয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল মাত্র ৩৬৯ টি। পঁচাত্তর পরবর্তী সরকারগুলো নতুন বিদ্যালয় স্থাপনের তেমন উদ্যোগী হয়নি। ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল ৪২৯ টি। কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ পরিবর্তন হয়। বর্তমানে ৯৯৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। ২০০৬ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৩৪৬, ৩৫,৬৫ ও ৭ টি। বর্তমানে এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৩৬৬,৬০, ১২৩ ও ২৭টি। শিক্ষার মান উন্নয়নে সরকার নিয়েছে নতুন নতুন পদক্ষেপ। মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম স্থাপন, শতভাগ উপবৃত্তি কার্যক্রম, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন, ডিজিটাল স্মার্ট ক্লাসরুম স্থাপন, প্রত্যেকটি স্কুলে ওয়াশ ব্লক নির্মাণ, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ, বিদ্যালয়ে ওয়াই-ফাই সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে