হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে জহুরুল হক নামে এক ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে তুলে এনে ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) আটকে রেখে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরপর জোর করে ফাঁকা স্টাম্পে ওই ব্যবসায়ীর সাক্ষরও নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলার বড়খাতা ইউপিতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত জহুরুল হক বর্তমানে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি বাদী হয়ে চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আবু হেনা মোস্তফা জামাল বড়খাতা ইউপি চেয়ারম্যান। এ ছাড়া অন্য অভিযুক্তরা হলেন গ্রাম পুলিশ খোকন, শাহিদ ও জিয়া। ভুক্তভোগী জহুরুল হক ওই ইউনিয়নের পশ্চিম সারডুবী এলাকার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। তিনি একজন মুরগি ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, জহুরুলের সঙ্গে তাঁর ভাই নজরুল ইসলামের জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল একটি আপস মীমাংসা করে দেন। জহুরুল সেই আপস মীমাংসায় দেওয়া চেয়ারম্যানের নির্দেশ মানতে দেরি করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান বুধবার ভোরে জহুরুলের বাড়িতে গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে তাঁকে জোর ইউপিতে তুলে আনেন। এরপর ইউপির হলরুমে জহুরুলকে আটকে রেখে চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশরা মারধর ও নির্যাতন করেন। এরপর চেয়ারম্যান সোহেল জোর করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে জহুরুলকে ছেড়ে দেন।
জহুরুল হক বলেন, ‘সোহেল চেয়ারম্যান চৌকিদার পাঠিয়ে বাড়ি থেকে জোর করে আমাকে পরিষদে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে সই নেন। অনুরোধ করার পরেও চেয়ারম্যান ও চৌকিদার আমাকে মারধর করেন। মারধর করতে করতে চেয়ারম্যান বলে বেটা আমার বিচার মানিস না, আমার কথা শুনিস না। আমি তোক ডাকি আর তুই আসিস না। বেটা তোকে জানে শেষ করে দিব। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল বলেন, ‘জহুরুলের সঙ্গে তার ভাইয়ের জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। জহুরুলকে কোনো মারধর করা হয়নি। আমি ব্যস্ত আছি। পড়ে কথা বলব।’ এরপর তিনি কলটি কেটে দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক মামুন বলেন, ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল আলম বলেন, ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন জহুরুল হক। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে জহুরুল হক নামে এক ব্যবসায়ীকে বাড়ি থেকে তুলে এনে ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) আটকে রেখে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরপর জোর করে ফাঁকা স্টাম্পে ওই ব্যবসায়ীর সাক্ষরও নেওয়া হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার সকালে উপজেলার বড়খাতা ইউপিতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত জহুরুল হক বর্তমানে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তিনি বাদী হয়ে চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আবু হেনা মোস্তফা জামাল বড়খাতা ইউপি চেয়ারম্যান। এ ছাড়া অন্য অভিযুক্তরা হলেন গ্রাম পুলিশ খোকন, শাহিদ ও জিয়া। ভুক্তভোগী জহুরুল হক ওই ইউনিয়নের পশ্চিম সারডুবী এলাকার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। তিনি একজন মুরগি ব্যবসায়ী।
জানা গেছে, জহুরুলের সঙ্গে তাঁর ভাই নজরুল ইসলামের জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল একটি আপস মীমাংসা করে দেন। জহুরুল সেই আপস মীমাংসায় দেওয়া চেয়ারম্যানের নির্দেশ মানতে দেরি করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান বুধবার ভোরে জহুরুলের বাড়িতে গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে তাঁকে জোর ইউপিতে তুলে আনেন। এরপর ইউপির হলরুমে জহুরুলকে আটকে রেখে চেয়ারম্যান ও গ্রাম পুলিশরা মারধর ও নির্যাতন করেন। এরপর চেয়ারম্যান সোহেল জোর করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে জহুরুলকে ছেড়ে দেন।
জহুরুল হক বলেন, ‘সোহেল চেয়ারম্যান চৌকিদার পাঠিয়ে বাড়ি থেকে জোর করে আমাকে পরিষদে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে সই নেন। অনুরোধ করার পরেও চেয়ারম্যান ও চৌকিদার আমাকে মারধর করেন। মারধর করতে করতে চেয়ারম্যান বলে বেটা আমার বিচার মানিস না, আমার কথা শুনিস না। আমি তোক ডাকি আর তুই আসিস না। বেটা তোকে জানে শেষ করে দিব। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান সোহেল বলেন, ‘জহুরুলের সঙ্গে তার ভাইয়ের জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। জহুরুলকে কোনো মারধর করা হয়নি। আমি ব্যস্ত আছি। পড়ে কথা বলব।’ এরপর তিনি কলটি কেটে দেন।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক মামুন বলেন, ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁকে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল আলম বলেন, ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন জহুরুল হক। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
২ ঘণ্টা আগে