বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত মৎস্যজীবী লীগের নেতা সাকিল আহম্মেদ (২৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
আজ রোববার ভোর ৫টায় দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সাকিল আহম্মেদের বড় ভাই যুবলীগের নেতা সাঈদ আলম।
সাকিল আহম্মেদ ভানোর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের হলদিবাড়ী গ্রামের মৃত সামশুল আলমের ছেলে।
এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ভানোর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামসহ ২০ জনকে আসামি করে বালিয়াডাঙ্গী থানায় মামলা করেছেন ভানোর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ আলম। মামলার পর থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানসহ সব আসামি পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে বলে জানা গেছে।
মামলার এজাহার ও বাদী সাঈদ আলমের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) হলদিবাড়ী জামে মসিজের ইমাম মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে অসম্মান করে কথা বললে প্রতিবাদ জানান সাঈদ আলম ও মুসল্লিরা। এ সময় মসজিদের ইমামের লোকজন ও যুবলীগের নেতা সাঈদ আলমের লোকজনের মধ্যে মারপিটের ঘটনা ঘটলে ওই দিন রাতেই চারজনকে আসামি করে বালিয়াডাঙ্গী থানায় মামলা করেন তিনি।
মামলা খবর জানতে পেরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ তাঁর লোকজন ও মামলার অন্য আসামিরা গতকাল শনিবার সকালে সাঈদ আলমের পথ রোধ করে তাঁকে মারধর শুরু করেন। এরপর তাঁকে বাঁচাতে ভাই সাকিল আহম্মেদসহ পরিবারের লোকজন ছুটে এলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে যুবলীগের নেতা সাঈদ আলম ও মৎস্যজীবী লীগের নেতা সাকিল আহম্মেদ গুরুতর আহত হোন।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে উত্তেজিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং আহতদের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
সাঈদ আলম বলেন, ‘সাকিল আহম্মেদের মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পাওয়ার কারণে চিকিৎসক তাঁকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। আমি গুরুতর আহত, মাথায় ৯টি সেলাই নিয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছি। ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও তাঁর পরিবারের লোকজন পরিকল্পিতভাবে আমাদের দুই ভাইকে হত্যা করতে চেয়েছিল। একজনকে হত্যা করতে সে সফল হয়েছে।’ জনপ্রতিনিধির আড়ালে একজন খুনির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি।
এদিকে রোববার দুপুরে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছে ভানোর ইউনিয়ন যুবলীগ ও স্থানীয়রা।
বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি খায়রুল আনাম জানান, ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২০ জনকে আসামি করে একটি মামলা হয়েছে। মামলা নম্বর ৪। পুলিশ সব আসামিকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত মৎস্যজীবী লীগের নেতা সাকিল আহম্মেদ (২৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
আজ রোববার ভোর ৫টায় দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন সাকিল আহম্মেদের বড় ভাই যুবলীগের নেতা সাঈদ আলম।
সাকিল আহম্মেদ ভানোর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের হলদিবাড়ী গ্রামের মৃত সামশুল আলমের ছেলে।
এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ভানোর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামসহ ২০ জনকে আসামি করে বালিয়াডাঙ্গী থানায় মামলা করেছেন ভানোর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ আলম। মামলার পর থেকেই ইউপি চেয়ারম্যানসহ সব আসামি পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে বলে জানা গেছে।
মামলার এজাহার ও বাদী সাঈদ আলমের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) হলদিবাড়ী জামে মসিজের ইমাম মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে অসম্মান করে কথা বললে প্রতিবাদ জানান সাঈদ আলম ও মুসল্লিরা। এ সময় মসজিদের ইমামের লোকজন ও যুবলীগের নেতা সাঈদ আলমের লোকজনের মধ্যে মারপিটের ঘটনা ঘটলে ওই দিন রাতেই চারজনকে আসামি করে বালিয়াডাঙ্গী থানায় মামলা করেন তিনি।
মামলা খবর জানতে পেরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ তাঁর লোকজন ও মামলার অন্য আসামিরা গতকাল শনিবার সকালে সাঈদ আলমের পথ রোধ করে তাঁকে মারধর শুরু করেন। এরপর তাঁকে বাঁচাতে ভাই সাকিল আহম্মেদসহ পরিবারের লোকজন ছুটে এলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে যুবলীগের নেতা সাঈদ আলম ও মৎস্যজীবী লীগের নেতা সাকিল আহম্মেদ গুরুতর আহত হোন।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে উত্তেজিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে এবং আহতদের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
সাঈদ আলম বলেন, ‘সাকিল আহম্মেদের মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পাওয়ার কারণে চিকিৎসক তাঁকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার ভোরে তাঁর মৃত্যু হয়। আমি গুরুতর আহত, মাথায় ৯টি সেলাই নিয়ে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছি। ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ও তাঁর পরিবারের লোকজন পরিকল্পিতভাবে আমাদের দুই ভাইকে হত্যা করতে চেয়েছিল। একজনকে হত্যা করতে সে সফল হয়েছে।’ জনপ্রতিনিধির আড়ালে একজন খুনির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি।
এদিকে রোববার দুপুরে ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচির ডাক দিয়েছে ভানোর ইউনিয়ন যুবলীগ ও স্থানীয়রা।
বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি খায়রুল আনাম জানান, ইউপি চেয়ারম্যানসহ ২০ জনকে আসামি করে একটি মামলা হয়েছে। মামলা নম্বর ৪। পুলিশ সব আসামিকে ধরতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
কবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
২ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
১৪ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
১৫ মিনিট আগেবরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরীফুর রহমান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন
২২ মিনিট আগে