নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় বিয়ে বাড়িতে কনের গয়না নিয়ে বর ও কনে পক্ষের সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহত তহুরন নেছা (৭০) কনের দাদি। এই ঘটনায় পুলিশ বরসহ বরপক্ষের ১২ জনকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কেদার ইউনিয়নের গোলেরহাট গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গোলেরহাট গ্রামের নূরজামাল ইসলামের মেয়ে জেসমিন আকতারের সঙ্গে ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়নের ঘুন্টিঘর এলাকার আলীফ উদ্দিনের ছেলে রাইসুল ইসলাম রিপনের সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বরযাত্রী আসে কনের বাড়িতে। ভোজ শেষে কনে সাজাতে গিয়ে বর পক্ষের দেওয়া গয়না নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এক পর্যায় তা সংঘর্ষের রূপ নেয়। এ সময় কনে পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় কনের দাদি তহুরন নেছাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মার যায়।
কনে জেসমিন আকতার বলেন, ‘আমার চোখের সামনে আমার দাদিকে খাটের স্ট্যান্ড দিয়ে পিটিয়েছে বরের লোকজন। আমি এর বিচার চাই। খুনিদের ফাঁসি চাই।’
কনের মা রুপালী পারভীন বলেন, ‘বরপক্ষের দুইটি সোনার গয়না দেওয়ার কথা ছিল। কনে সাজানোর সময় সেগুলো না দেওয়ায় দু-পক্ষের মাঝে ঝগড়া বাঁধে। পরে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় আমার শাশুড়িকে তাঁরা মারপিট করলে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।’
খবর পেয়ে রাতেই কচাকাটা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বরসহ ১২ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তূজা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় বিয়ে বাড়িতে কনের গয়না নিয়ে বর ও কনে পক্ষের সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহত তহুরন নেছা (৭০) কনের দাদি। এই ঘটনায় পুলিশ বরসহ বরপক্ষের ১২ জনকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার কেদার ইউনিয়নের গোলেরহাট গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গোলেরহাট গ্রামের নূরজামাল ইসলামের মেয়ে জেসমিন আকতারের সঙ্গে ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়নের ঘুন্টিঘর এলাকার আলীফ উদ্দিনের ছেলে রাইসুল ইসলাম রিপনের সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বরযাত্রী আসে কনের বাড়িতে। ভোজ শেষে কনে সাজাতে গিয়ে বর পক্ষের দেওয়া গয়না নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এক পর্যায় তা সংঘর্ষের রূপ নেয়। এ সময় কনে পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়। এর মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় কনের দাদি তহুরন নেছাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মার যায়।
কনে জেসমিন আকতার বলেন, ‘আমার চোখের সামনে আমার দাদিকে খাটের স্ট্যান্ড দিয়ে পিটিয়েছে বরের লোকজন। আমি এর বিচার চাই। খুনিদের ফাঁসি চাই।’
কনের মা রুপালী পারভীন বলেন, ‘বরপক্ষের দুইটি সোনার গয়না দেওয়ার কথা ছিল। কনে সাজানোর সময় সেগুলো না দেওয়ায় দু-পক্ষের মাঝে ঝগড়া বাঁধে। পরে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ সময় আমার শাশুড়িকে তাঁরা মারপিট করলে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।’
খবর পেয়ে রাতেই কচাকাটা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বরসহ ১২ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তূজা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
কবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৩ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
১৪ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
১৫ মিনিট আগেবরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরীফুর রহমান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন
২৩ মিনিট আগে