রেজা মাহমুদ, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর চিলাহাটি থেকে সৈয়দপুর হয়ে খুলনাগামী চারটি আন্তনগর ট্রেন চলছে মেয়াদোত্তীর্ণ ও ফিটনেসবিহীন কোচ দিয়ে। বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কা নিয়ে চলা ট্রেন চারটি হলো—রূপসা আপ ৭২৭, রূপসা ডাউন ৭২৮, সীমান্ত আপ ৭৪৭ ও সীমান্ত ডাউন ৭৪৮।
এই ৪টি ট্রেনে প্রতিদিন ৯ থেকে ১০ হাজার যাত্রী এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যাতায়াত করে। ট্রেনগুলো এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যাওয়ার পরই যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিচ্ছে। ট্রেন থামিয়ে ত্রুটি সারিয়ে তবেই স্টেশন ত্যাগ করছে। এতে করে বর্তমানে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে গড়ে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা বিলম্বে চলাচল করছে এসব ট্রেন।
গত এক সপ্তাহ আগেও খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি কোচ চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা স্টেশনে লাইনচ্যুত হয়। অল্পের জন্য রক্ষা পায় ট্রেনের কয়েকশ যাত্রী। যাত্রী ও ট্রেনগুলোতে দায়িত্ব পালনকারী রেল কর্মচারীদের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে এভাবে ট্রেন চললেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। তবে কর্তৃপক্ষ বলছেন খুব শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা এ কোচগুলো। প্রথমে সেগুলো ঢাকা-রাজশাহী, ঢাকা-চিলাহাটি ও চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটে যুক্ত করা হয়। অনুপযোগী হয়ে পড়ায় সেগুলো ২০১৭ সালে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দীর্ঘ রেলপথ খুলনা থেকে চিলাহাটির মধ্যে চলাচলকারী এই ৪টি ট্রেনে যুক্ত করা হয় ফিটনেসহীন এ কোচগুলো। ইতিমধ্যে রূপসা এক্সপ্রেস আপ ট্রেনের একটি শোভন চেয়ার কোচ (বগি) ব্যবহারের অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়েছে। দীর্ঘ প্রায় এক বছর পর সংস্কার করা দুটি এসি কোচ লাগানো হলেও এক মাস না যেতেই একটির এসি অচল হয়ে পড়েছে।
আজ শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা আপ সীমান্ত ট্রেনের প্রতিটি কোচ জরাজীর্ণ অবস্থা, কোচের চেয়ার ভাঙা, এসি নষ্ট, ভাঙা জানালার বেশির ভাগই খোলা যায় না।
রূপসা ও সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের নিয়মিত যাত্রী আমিনুল ইসলাম বলেন, ট্রেনের চেয়ার, জানালা ভাঙা। টয়লেটে পানি থাকে না। কাজ করে না এসি। প্রতিদিন ট্রেনে বসিয়ে রেখে বগি মেরামত করা হচ্ছে এ অবস্থায় ভোগান্তি নিয়েই অনেকটা বাধ্য হয়েই এই ট্রেনে ভ্রমণ করতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ট্রেন পরীক্ষক (টিএক্সআর) বলেন, মূলত একটি কোচ এক জোড়া ট্রলির ওপর থাকে। ট্রলি দুটির সঙ্গে ব্রোস্টার স্প্রি ও এক্সেল কয়েল স্প্রিং বক্সের সঙ্গে বল বিয়ারিংসহ যুক্ত থাকে। এই স্প্রিং পুরো কোচের লোড বহন করে। ট্রেন চলাচল করলে বল বিয়ারিং, স্প্রিং ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। এ ছাড়া চাকা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে হট এক্সেল (আগুনের সূত্রপাত) হয়। এগুলো নিয়মিত সার্ভিসিং করতে হয়। নিয়মানুযায়ী প্রতি ৫ বছর অন্তর স্প্রিং পরিবর্তন করতে হয়। কিন্তু রূপসা-সীমান্ত এই ট্রেনের কোচগুলোর স্প্রিং পরিবর্তন করা তো দূরের কথা অতিরিক্ত কোচ ও জনবল না থাকায় ঠিকভাবে সার্ভিসিং করাও হচ্ছে না।
ওই টিএক্সআর আরও বলেন, সার্ভিসিং করলেও স্প্রিংগুলো পরিবর্তন না করে স্প্রিংয়ের নিচে প্লেট ঢুকিয়ে প্যাকিং দিয়ে উচ্চতা বাড়ানো হচ্ছে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই প্যাকিং খুলে যাচ্ছে। কোচগুলো ভার বহন করতে পারছে না। এতে ট্রেনে অতিরিক্ত ঝাঁকুনি হচ্ছে। এ ছাড়া বল বিয়ারিং ও চাকা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ট্রেন লাইনচ্যুত হচ্ছে। পুরোনো এই স্প্রিংগুলো ও চাকা পরিবর্তন না করে এভাবে চালানো হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার ওবাইদুল ইসলাম রতন বলেন, কোচগুলোর প্রায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শিডিউল বিপর্যয় হয়। সৈয়দপুর স্টেশন থেকে আপ রপসা বেলা ৩টা ২৫ মিনিটে, ডাউন রূপসা সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে এবং আপ সীমান্ত ভোর ৫টা ১৫ ও ডাউন সীমান্ত রাত পৌনে ৮টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা। অথচ গত সাত দিনের মধ্যে আপ রূপসা শুক্রবার রাত ৮টায়, শনিবার রাত ১০টায়, রোববার রাত সাড়ে ১২টায়, সোমবার পৌনে ১১টায়, মঙ্গলবার খুব বেশি বিলম্ব হওয়ায় পার্বতীপুর পর্যন্ত সাঁটল ট্রেন দেওয়া হয়, বুধবার রাত দেড়টায় ছেড়ে যায়। আর ডাউন রূপসা শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১ টা, শনিবার বেলা সোয়া ১১টায়, রোববার সাড়ে ১২টায়, সোমবার বেলা ২টা ২০ মিনিটে, মঙ্গলবার সাড়ে ৯ টা, বুধবার সাপ্তাহিক ছুটি।
অন্যদিকে আপ সীমান্ত শুক্রবার সকাল ৮ টা, শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টা, রোববার সকাল সাড়ে ১০ টা, সোমবার সকাল সাড়ে ৬টায় মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২ টা, বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় এবং ডাউন সীমান্ত শুক্রবার রাত ১১ টা, শনিবার রাত দেড়টা, রোববার রাত সাড়ে ১০ টা, সোমবার সাপ্তাহিক বন্ধ, মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টা ও বুধবার রাত সাড়ে ৭টায় ছেড়ে যায়।
তিনি আর জানান, গতকাল শনিবারও সৈয়দপুর স্টেশন থেকে সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটের ডাউন রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেন দুপুর সাড়ে ১২টায় স্টেশন ত্যাগ করে। অর্থাৎ ট্রেনগুলো গড়ে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা বিলম্বে চলাচল করছে।
এ নিয়ে কথা হয় প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী (পশ্চিম) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদার সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে। কোচ ও রেলওয়ে কারখানার জনবল সংকটের কারণে বাধ্য হয়ে ওই কোচগুলো ব্যবহার করতে হচ্ছে। তবে আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই রূপসা ও সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে নতুন বগি সংযোজন করা হবে।
নীলফামারীর চিলাহাটি থেকে সৈয়দপুর হয়ে খুলনাগামী চারটি আন্তনগর ট্রেন চলছে মেয়াদোত্তীর্ণ ও ফিটনেসবিহীন কোচ দিয়ে। বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কা নিয়ে চলা ট্রেন চারটি হলো—রূপসা আপ ৭২৭, রূপসা ডাউন ৭২৮, সীমান্ত আপ ৭৪৭ ও সীমান্ত ডাউন ৭৪৮।
এই ৪টি ট্রেনে প্রতিদিন ৯ থেকে ১০ হাজার যাত্রী এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যাতায়াত করে। ট্রেনগুলো এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে যাওয়ার পরই যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিচ্ছে। ট্রেন থামিয়ে ত্রুটি সারিয়ে তবেই স্টেশন ত্যাগ করছে। এতে করে বর্তমানে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে গড়ে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা বিলম্বে চলাচল করছে এসব ট্রেন।
গত এক সপ্তাহ আগেও খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি কোচ চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা স্টেশনে লাইনচ্যুত হয়। অল্পের জন্য রক্ষা পায় ট্রেনের কয়েকশ যাত্রী। যাত্রী ও ট্রেনগুলোতে দায়িত্ব পালনকারী রেল কর্মচারীদের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরে এভাবে ট্রেন চললেও ব্যবস্থা নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। তবে কর্তৃপক্ষ বলছেন খুব শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা এ কোচগুলো। প্রথমে সেগুলো ঢাকা-রাজশাহী, ঢাকা-চিলাহাটি ও চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটে যুক্ত করা হয়। অনুপযোগী হয়ে পড়ায় সেগুলো ২০১৭ সালে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দীর্ঘ রেলপথ খুলনা থেকে চিলাহাটির মধ্যে চলাচলকারী এই ৪টি ট্রেনে যুক্ত করা হয় ফিটনেসহীন এ কোচগুলো। ইতিমধ্যে রূপসা এক্সপ্রেস আপ ট্রেনের একটি শোভন চেয়ার কোচ (বগি) ব্যবহারের অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়েছে। দীর্ঘ প্রায় এক বছর পর সংস্কার করা দুটি এসি কোচ লাগানো হলেও এক মাস না যেতেই একটির এসি অচল হয়ে পড়েছে।
আজ শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা আপ সীমান্ত ট্রেনের প্রতিটি কোচ জরাজীর্ণ অবস্থা, কোচের চেয়ার ভাঙা, এসি নষ্ট, ভাঙা জানালার বেশির ভাগই খোলা যায় না।
রূপসা ও সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনের নিয়মিত যাত্রী আমিনুল ইসলাম বলেন, ট্রেনের চেয়ার, জানালা ভাঙা। টয়লেটে পানি থাকে না। কাজ করে না এসি। প্রতিদিন ট্রেনে বসিয়ে রেখে বগি মেরামত করা হচ্ছে এ অবস্থায় ভোগান্তি নিয়েই অনেকটা বাধ্য হয়েই এই ট্রেনে ভ্রমণ করতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ট্রেন পরীক্ষক (টিএক্সআর) বলেন, মূলত একটি কোচ এক জোড়া ট্রলির ওপর থাকে। ট্রলি দুটির সঙ্গে ব্রোস্টার স্প্রি ও এক্সেল কয়েল স্প্রিং বক্সের সঙ্গে বল বিয়ারিংসহ যুক্ত থাকে। এই স্প্রিং পুরো কোচের লোড বহন করে। ট্রেন চলাচল করলে বল বিয়ারিং, স্প্রিং ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। এ ছাড়া চাকা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে হট এক্সেল (আগুনের সূত্রপাত) হয়। এগুলো নিয়মিত সার্ভিসিং করতে হয়। নিয়মানুযায়ী প্রতি ৫ বছর অন্তর স্প্রিং পরিবর্তন করতে হয়। কিন্তু রূপসা-সীমান্ত এই ট্রেনের কোচগুলোর স্প্রিং পরিবর্তন করা তো দূরের কথা অতিরিক্ত কোচ ও জনবল না থাকায় ঠিকভাবে সার্ভিসিং করাও হচ্ছে না।
ওই টিএক্সআর আরও বলেন, সার্ভিসিং করলেও স্প্রিংগুলো পরিবর্তন না করে স্প্রিংয়ের নিচে প্লেট ঢুকিয়ে প্যাকিং দিয়ে উচ্চতা বাড়ানো হচ্ছে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই প্যাকিং খুলে যাচ্ছে। কোচগুলো ভার বহন করতে পারছে না। এতে ট্রেনে অতিরিক্ত ঝাঁকুনি হচ্ছে। এ ছাড়া বল বিয়ারিং ও চাকা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ট্রেন লাইনচ্যুত হচ্ছে। পুরোনো এই স্প্রিংগুলো ও চাকা পরিবর্তন না করে এভাবে চালানো হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার ওবাইদুল ইসলাম রতন বলেন, কোচগুলোর প্রায় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শিডিউল বিপর্যয় হয়। সৈয়দপুর স্টেশন থেকে আপ রপসা বেলা ৩টা ২৫ মিনিটে, ডাউন রূপসা সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে এবং আপ সীমান্ত ভোর ৫টা ১৫ ও ডাউন সীমান্ত রাত পৌনে ৮টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা। অথচ গত সাত দিনের মধ্যে আপ রূপসা শুক্রবার রাত ৮টায়, শনিবার রাত ১০টায়, রোববার রাত সাড়ে ১২টায়, সোমবার পৌনে ১১টায়, মঙ্গলবার খুব বেশি বিলম্ব হওয়ায় পার্বতীপুর পর্যন্ত সাঁটল ট্রেন দেওয়া হয়, বুধবার রাত দেড়টায় ছেড়ে যায়। আর ডাউন রূপসা শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১ টা, শনিবার বেলা সোয়া ১১টায়, রোববার সাড়ে ১২টায়, সোমবার বেলা ২টা ২০ মিনিটে, মঙ্গলবার সাড়ে ৯ টা, বুধবার সাপ্তাহিক ছুটি।
অন্যদিকে আপ সীমান্ত শুক্রবার সকাল ৮ টা, শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টা, রোববার সকাল সাড়ে ১০ টা, সোমবার সকাল সাড়ে ৬টায় মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২ টা, বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় এবং ডাউন সীমান্ত শুক্রবার রাত ১১ টা, শনিবার রাত দেড়টা, রোববার রাত সাড়ে ১০ টা, সোমবার সাপ্তাহিক বন্ধ, মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টা ও বুধবার রাত সাড়ে ৭টায় ছেড়ে যায়।
তিনি আর জানান, গতকাল শনিবারও সৈয়দপুর স্টেশন থেকে সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটের ডাউন রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেন দুপুর সাড়ে ১২টায় স্টেশন ত্যাগ করে। অর্থাৎ ট্রেনগুলো গড়ে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা বিলম্বে চলাচল করছে।
এ নিয়ে কথা হয় প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী (পশ্চিম) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদার সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতিমধ্যে বিষয়টি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে। কোচ ও রেলওয়ে কারখানার জনবল সংকটের কারণে বাধ্য হয়ে ওই কোচগুলো ব্যবহার করতে হচ্ছে। তবে আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই রূপসা ও সীমান্ত এক্সপ্রেস ট্রেনে নতুন বগি সংযোজন করা হবে।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৬ ঘণ্টা আগে