বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
গণমানুষের দল আওয়ামী লীগই সব সময় দুর্গত মানুষের পাশে থাকে, বিএনপি থাকে না। বরং তারা মানুষের মৃত্যু, দুর্যোগ, দুর্বিপাক নিয়ে উপহাস করে। আজ রোববার পঞ্চগড়ের করতোয়া নদে নৌকাডুবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মাঝে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে নগদ সহায়তা প্রদান করার সময় এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির ‘শোকাহত পঞ্চগড়’ শিরোনামের এ ত্রাণ-সহায়তা বিতরণে দলের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন রেলপথমন্ত্রী ও পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাড মো. নূরুল ইসলাম সুজন।
স্বজনহারা ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের উদ্দেশ্যে ড. হাছান বলেন, ‘আজকে দল হিসেবে আমরা আপনাদের কাছে এসেছি। কিন্তু দেশে একটি বিরোধী দল আছে, রাজপথের বিরোধী দল। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বাড়ি উত্তরবঙ্গে, পাশের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে, আসতে যেতে লাগে এক বা দেড় ঘণ্টা। ফখরুল সাহেব কিন্তু এখনো আসেননি। আমরা যাওয়ার পর উনি আসবেন আমি জানি। কারণ আওয়ামী লীগ চলে এসেছে, বিএনপিকে তো আসতে হবে। উনি না এসে ঢাকায় বসে নানা ধরনের কথা বলেছেন, এরা এগুলোই করেন, দুর্গতের পাশে থাকেন না।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি চট্টগ্রামের মানুষ, নদী এবং সমুদ্রপাড়ের মানুষ। ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের দু-এক দিন পরে পার্লামেন্টে আমাদের দলের পক্ষ থেকে সংসদে তখনকার বিরোধীদলীয় নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেন যে, কয়েক লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া সে দিন পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে নির্লজ্জের মতো বলেছিলেন, ‘‘যত মানুষ মরার কথা ছিল অত মানুষ মরে নাই।’’ তখন জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন যে, ‘‘কত মানুষ মরলে তত মানুষ হতো আপনি বলেন।’’ এর কোনো জবাব ছিল না, অর্থাৎ তারা দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ায় না। তারা মানুষের মৃত্যু, দুর্যোগ, দুর্বিপাক নিয়ে উপহাস করে।’
‘এখানেই খালেদা জিয়ার সাথে শেখ হাসিনার পার্থক্য, বিএনপির সাথে আওয়ামী লীগের পার্থক্য’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু কথা বলে না, মানুষের পাশে থাকে, মানুষের পাশে দাঁড়ায়। সেই কারণেই আমরা এসেছি, আমাদের দলের নেতারা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। এখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়া দূরে থাক, তাঁদের দেখাও যায়নি।’
‘কিন্তু ভোট আসলে তারা আসবে, বলবে পরীক্ষার খাতায় কী কী ভুল হয়েছে’- এ কথা বলেন মন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ‘ওদের পরীক্ষার খাতা তো সাদা। পরীক্ষাই দেয় নাই। আমরা তো লিখছি। আমরা ১৪ বছর ধরে লিখছি, আরও এক বছর লিখব। লিখলে তো টুকটাক ভুল হবে। ওরা আসবে পরীক্ষার খাতায় কী ভুল হয়েছে সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য। তখন তাদেরকে বলবেন, এত দিন আপনাদেরকে দেখি নাই কেন, আপনারা শীতের পাখি এসেছেন সাইবেরিয়া, হিমালয় থেকে, ওখানেই চলে যান।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বিদেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সফরে থেকেও আপনাদের নেতা সুজন ভাইকে, ত্রাণমন্ত্রীকে, ধর্মমন্ত্রীকে ফোন করেছেন, দলকে নির্দেশনা দিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে সবাই ছুটে এসেছেন। প্রত্যেক নিহতের ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে জেলা প্রশাসন থেকে ২০ হাজার, ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ২৫ হাজার, দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে ৫০ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছে। সুজন ভাই উকিল মানুষ এরপরও তিনি প্রত্যেককে ৫ হাজার ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। নিহত ও ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারকে প্রকৃতপক্ষে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।’
মন্ত্রী হাছান মাহমুদ তাঁর বক্তৃতার শুরুতেই নৌকাডুবিতে মৃত্যুবরণকারীদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তির জন্য স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা জানান এবং বলেন, ‘এই ঘটনার পরপর আমাদের দলের অত্র এলাকার সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা উদ্ধার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। সরকারের পুলিশ বাহিনী, উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, ফায়ার ব্রিগেড, ডুবুরিরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে, এখনো যে তিনজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি তাদেরকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। যারা এই উদ্ধার কাজে অংশগ্রহণ করেছেন, বিশেষ করে ডুবুরিরা, সবাইকে আমি ধন্যবাদ জানাই। আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সব সময় আপনাদের পাশে আছেন এবং থাকবেন। আমাদের দল সব সময় আপনাদের পাশে আছে এবং থাকবে।’
স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মধ্যে বোদা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান সুজা, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আলম, মাড়েয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু আনছার রেজাউল করিম শামীম ও সাধারণ সম্পাদক সুশীল বর্মণ এবং শ্রী শ্রী জন্মাষ্টমী উদ্যাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডেন্ট সুকুমার চৌধুরী প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য এ উল্লেখ্য, গত ২৫ সেপ্টেম্বর (রোববার) বেলা ৩টার দিকে পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার মাড়েয়া ইউনিয়নে অবস্থিত করতোয়া নদীর আউলিয়া ঘাট থেকে শতাধিক পুণ্যার্থী নিয়ে একটি নৌকা বদেশ্বরী মন্দিরে যাচ্ছিল। নৌকাটি নদীর মাঝে গেলে মোড় নেওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ডুবে যায়। এ ঘটনায় মোট ৬৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এদের মধ্যে নারী ৩০ জন, পুরুষ ১৮ জন এবং শিশু ২১ জন।
গণমানুষের দল আওয়ামী লীগই সব সময় দুর্গত মানুষের পাশে থাকে, বিএনপি থাকে না। বরং তারা মানুষের মৃত্যু, দুর্যোগ, দুর্বিপাক নিয়ে উপহাস করে। আজ রোববার পঞ্চগড়ের করতোয়া নদে নৌকাডুবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মাঝে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে নগদ সহায়তা প্রদান করার সময় এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির ‘শোকাহত পঞ্চগড়’ শিরোনামের এ ত্রাণ-সহায়তা বিতরণে দলের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন রেলপথমন্ত্রী ও পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাড মো. নূরুল ইসলাম সুজন।
স্বজনহারা ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের উদ্দেশ্যে ড. হাছান বলেন, ‘আজকে দল হিসেবে আমরা আপনাদের কাছে এসেছি। কিন্তু দেশে একটি বিরোধী দল আছে, রাজপথের বিরোধী দল। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বাড়ি উত্তরবঙ্গে, পাশের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে, আসতে যেতে লাগে এক বা দেড় ঘণ্টা। ফখরুল সাহেব কিন্তু এখনো আসেননি। আমরা যাওয়ার পর উনি আসবেন আমি জানি। কারণ আওয়ামী লীগ চলে এসেছে, বিএনপিকে তো আসতে হবে। উনি না এসে ঢাকায় বসে নানা ধরনের কথা বলেছেন, এরা এগুলোই করেন, দুর্গতের পাশে থাকেন না।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি চট্টগ্রামের মানুষ, নদী এবং সমুদ্রপাড়ের মানুষ। ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের দু-এক দিন পরে পার্লামেন্টে আমাদের দলের পক্ষ থেকে সংসদে তখনকার বিরোধীদলীয় নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেন যে, কয়েক লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া সে দিন পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে নির্লজ্জের মতো বলেছিলেন, ‘‘যত মানুষ মরার কথা ছিল অত মানুষ মরে নাই।’’ তখন জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন যে, ‘‘কত মানুষ মরলে তত মানুষ হতো আপনি বলেন।’’ এর কোনো জবাব ছিল না, অর্থাৎ তারা দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ায় না। তারা মানুষের মৃত্যু, দুর্যোগ, দুর্বিপাক নিয়ে উপহাস করে।’
‘এখানেই খালেদা জিয়ার সাথে শেখ হাসিনার পার্থক্য, বিএনপির সাথে আওয়ামী লীগের পার্থক্য’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু কথা বলে না, মানুষের পাশে থাকে, মানুষের পাশে দাঁড়ায়। সেই কারণেই আমরা এসেছি, আমাদের দলের নেতারা ঝাঁপিয়ে পড়েছে। এখানে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়া দূরে থাক, তাঁদের দেখাও যায়নি।’
‘কিন্তু ভোট আসলে তারা আসবে, বলবে পরীক্ষার খাতায় কী কী ভুল হয়েছে’- এ কথা বলেন মন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ‘ওদের পরীক্ষার খাতা তো সাদা। পরীক্ষাই দেয় নাই। আমরা তো লিখছি। আমরা ১৪ বছর ধরে লিখছি, আরও এক বছর লিখব। লিখলে তো টুকটাক ভুল হবে। ওরা আসবে পরীক্ষার খাতায় কী ভুল হয়েছে সেটি দেখিয়ে দেওয়ার জন্য। তখন তাদেরকে বলবেন, এত দিন আপনাদেরকে দেখি নাই কেন, আপনারা শীতের পাখি এসেছেন সাইবেরিয়া, হিমালয় থেকে, ওখানেই চলে যান।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বিদেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সফরে থেকেও আপনাদের নেতা সুজন ভাইকে, ত্রাণমন্ত্রীকে, ধর্মমন্ত্রীকে ফোন করেছেন, দলকে নির্দেশনা দিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে সবাই ছুটে এসেছেন। প্রত্যেক নিহতের ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে জেলা প্রশাসন থেকে ২০ হাজার, ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ২৫ হাজার, দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে ৫০ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছে। সুজন ভাই উকিল মানুষ এরপরও তিনি প্রত্যেককে ৫ হাজার ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির পক্ষ থেকে প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। নিহত ও ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক পরিবারকে প্রকৃতপক্ষে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।’
মন্ত্রী হাছান মাহমুদ তাঁর বক্তৃতার শুরুতেই নৌকাডুবিতে মৃত্যুবরণকারীদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তির জন্য স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা জানান এবং বলেন, ‘এই ঘটনার পরপর আমাদের দলের অত্র এলাকার সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা উদ্ধার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। সরকারের পুলিশ বাহিনী, উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, ফায়ার ব্রিগেড, ডুবুরিরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে, এখনো যে তিনজনকে খুঁজে পাওয়া যায়নি তাদেরকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। যারা এই উদ্ধার কাজে অংশগ্রহণ করেছেন, বিশেষ করে ডুবুরিরা, সবাইকে আমি ধন্যবাদ জানাই। আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সব সময় আপনাদের পাশে আছেন এবং থাকবেন। আমাদের দল সব সময় আপনাদের পাশে আছে এবং থাকবে।’
স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মধ্যে বোদা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান সুজা, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আলম, মাড়েয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আবু আনছার রেজাউল করিম শামীম ও সাধারণ সম্পাদক সুশীল বর্মণ এবং শ্রী শ্রী জন্মাষ্টমী উদ্যাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডেন্ট সুকুমার চৌধুরী প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য এ উল্লেখ্য, গত ২৫ সেপ্টেম্বর (রোববার) বেলা ৩টার দিকে পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার মাড়েয়া ইউনিয়নে অবস্থিত করতোয়া নদীর আউলিয়া ঘাট থেকে শতাধিক পুণ্যার্থী নিয়ে একটি নৌকা বদেশ্বরী মন্দিরে যাচ্ছিল। নৌকাটি নদীর মাঝে গেলে মোড় নেওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ডুবে যায়। এ ঘটনায় মোট ৬৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এদের মধ্যে নারী ৩০ জন, পুরুষ ১৮ জন এবং শিশু ২১ জন।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৮ ঘণ্টা আগে