চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যুবলীগ নেতার বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণে মা ও ছেলে গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহতরা হলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর শাখা যুবলীগের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শহিদ ও তাঁর মা ফাহমিনা বেগম। ঘটনার পর অভিযান চালিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শহিদের ভাই আরিফুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ।
আহত যুবলীগ নেতা শহিদুল ইসলামের সৎমা আজেমা বেগম জানান, রাতে ফাহমিনা ও শহিদুল ইসলাম তাঁদের ঘরে অবস্থান করছিলেন। এ সময় ঘরের মধ্যে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। বিষয়টি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে ঘরের মধ্যে মা ও ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আলমগীর জাহান বলেন, শক্তিশালী ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা কয়েক রকমের কেমিক্যাল ও বিস্ফোরণের আলামত জব্দ করা হয়েছে। তদন্তের পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে স্থানীয়রা জানান, ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে তাঁরা আহত হয়েছেন।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মাহফুজুল হক চৌধুরী বলেন, আহত শহিদুল ইসলাম শহিদের বিরুদ্ধে দুটি বিস্ফোরকসহ সাতটি মামলা রয়েছে। মামলাগুলো আদালতে বিচারাধীন।
সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ফরহাদ সুইট জানান, ফাহমিনা বেগমের মুখ, ডান হাত ও পায়ে স্প্লিন্টারের আঘাত রয়েছে। অন্যদিকে ছেলে শহিদুল ইসলামের বুকে, মুখে ও ডান হাতে স্প্লিন্টার ঢুকে গুরুতর আহত হয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, খুব কাছ থেকেই বিস্ফোরণে তাঁরা আহত হয়েছেন। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যুবলীগ নেতার বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণে মা ও ছেলে গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহতরা হলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর শাখা যুবলীগের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শহিদ ও তাঁর মা ফাহমিনা বেগম। ঘটনার পর অভিযান চালিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শহিদের ভাই আরিফুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ।
আহত যুবলীগ নেতা শহিদুল ইসলামের সৎমা আজেমা বেগম জানান, রাতে ফাহমিনা ও শহিদুল ইসলাম তাঁদের ঘরে অবস্থান করছিলেন। এ সময় ঘরের মধ্যে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। বিষয়টি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা এগিয়ে গেলে ঘরের মধ্যে মা ও ছেলেকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম আলমগীর জাহান বলেন, শক্তিশালী ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘরের মধ্যে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা কয়েক রকমের কেমিক্যাল ও বিস্ফোরণের আলামত জব্দ করা হয়েছে। তদন্তের পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে স্থানীয়রা জানান, ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে তাঁরা আহত হয়েছেন।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মাহফুজুল হক চৌধুরী বলেন, আহত শহিদুল ইসলাম শহিদের বিরুদ্ধে দুটি বিস্ফোরকসহ সাতটি মামলা রয়েছে। মামলাগুলো আদালতে বিচারাধীন।
সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ফরহাদ সুইট জানান, ফাহমিনা বেগমের মুখ, ডান হাত ও পায়ে স্প্লিন্টারের আঘাত রয়েছে। অন্যদিকে ছেলে শহিদুল ইসলামের বুকে, মুখে ও ডান হাতে স্প্লিন্টার ঢুকে গুরুতর আহত হয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, খুব কাছ থেকেই বিস্ফোরণে তাঁরা আহত হয়েছেন। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বাজারে যখন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতি তখন নীলফামারীর সৈয়দপুরে চালু হয়েছে বিনা লাভের সবজি বাজার। গণঅভূথ্যানের ১০০ তম দিন পূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে শহরের ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
৫ মিনিট আগেঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগে