ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে হাডুডু খেলাকে কেন্দ্র করে উপজেলায় হামলা, ভাঙচুর ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী আহতের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিস সহকারী-কাম কম্পিউটার মো. রবিউল ইসলাম মামলাটি করেন। মামলায় শহরের ৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, হামলার ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) অফিসারের অফিস সহকারী রবিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এজাহার নিয়মিত মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়েছে।
এতে ঘটনার দিন চাকুসহ আটক কে এম ডাবলু রহমান শিশিরকে (২০) প্রধান আসামি হিসেবে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। শিশির ঈশ্বরদী শহরের পিয়ারপুর মোলার আমতলা নামক এলাকার কে এম সাকিলুর রহমান ছগিরের ছেলে।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন—শহরের পিয়ারপুর এলাকার মো. সোহেল রানার ছেলে মো. পাপ্পু (২২), ভাষা প্রামাণিকের ছেলে দেশ প্রামাণিক (২২), মো. কাইয়ুমের ছেলে মো. রাতুল (২০), আশরাফ মালিথার ছেলে মো. হৃদয় (২০) এবং সুরুজ হোসেন (১৮) এবং অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জন।
এজাহারে উল্লেখ্য করা হয়, মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য কয়েক দিন আগে ঈশ্বরদী উপজেলা চত্বরে ৫১ তম গ্রীষ্মকালীন খেলাধুলা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার ছিল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। গতকাল দুপুরে হাডুডু খেলার চূড়ান্ত পর্বে উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়নের সাঁড়া ঝাউদিয়া উচ্চবিদ্যালয় ও সাহাপুর ইউনিয়নের রিয়াজ উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে হাতাহাতির জেরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ও মারামারি শুরু হয়। একপর্যায়ে ইউএনও সুবীর কুমার দাশ ও একাডেমিক সুপারভাইজার আরিফুল ইসলাম বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।
এ সময় আসামিরা বেআইনি জনতায় দলবদ্ধ হয়ে লাঠিসোঁটা, লোহার রড, ধারালো অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় সমর্থকদের ওপর হামলা চালিয়ে মারপিট ও রক্তাক্ত করে জখম করে। শিশির ধারালো ছোরা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে এক প্রতিপক্ষের মাথায় কোপ দিয়ে জখম করে। পরে তারা উপজেলা ভবনে প্রবেশ করে ইউএনওসহ অন্যান্য স্টাফদের সরকারি কাজে বাধা দেয় এবং ৬০-৭০টি সরকারি চেয়ারসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ভাঙচুর ও ক্ষতিসাধন করে। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
বাদী রবিউল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার ঘটনাস্থল থেকে চাকুসহ আটক যুবক ডাবলু রহমান শিশির পুলিশের কাছে হামলা কথা স্বীকার করে যে তথ্য দিয়েছেন; সেই তথ্য অনুযায়ী মামলায় আসামিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ৫১ তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার হাডুডু খেলার চূড়ান্ত পর্বে দুটি স্কুলের খেলোয়াড় সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, মারামারি এবং ইউএনওর কার্যালয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ইউএনও সুবীর কুমার দাশসহ ৬-৭ জন আহত হয়।
পাবনার ঈশ্বরদীতে হাডুডু খেলাকে কেন্দ্র করে উপজেলায় হামলা, ভাঙচুর ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী আহতের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিস সহকারী-কাম কম্পিউটার মো. রবিউল ইসলাম মামলাটি করেন। মামলায় শহরের ৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে জানান, হামলার ঘটনার পর গতকাল মঙ্গলবার রাতে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) অফিসারের অফিস সহকারী রবিউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এজাহার নিয়মিত মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়েছে।
এতে ঘটনার দিন চাকুসহ আটক কে এম ডাবলু রহমান শিশিরকে (২০) প্রধান আসামি হিসেবে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। শিশির ঈশ্বরদী শহরের পিয়ারপুর মোলার আমতলা নামক এলাকার কে এম সাকিলুর রহমান ছগিরের ছেলে।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন—শহরের পিয়ারপুর এলাকার মো. সোহেল রানার ছেলে মো. পাপ্পু (২২), ভাষা প্রামাণিকের ছেলে দেশ প্রামাণিক (২২), মো. কাইয়ুমের ছেলে মো. রাতুল (২০), আশরাফ মালিথার ছেলে মো. হৃদয় (২০) এবং সুরুজ হোসেন (১৮) এবং অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জন।
এজাহারে উল্লেখ্য করা হয়, মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য কয়েক দিন আগে ঈশ্বরদী উপজেলা চত্বরে ৫১ তম গ্রীষ্মকালীন খেলাধুলা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার ছিল প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। গতকাল দুপুরে হাডুডু খেলার চূড়ান্ত পর্বে উপজেলার সাঁড়া ইউনিয়নের সাঁড়া ঝাউদিয়া উচ্চবিদ্যালয় ও সাহাপুর ইউনিয়নের রিয়াজ উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে হাতাহাতির জেরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ও মারামারি শুরু হয়। একপর্যায়ে ইউএনও সুবীর কুমার দাশ ও একাডেমিক সুপারভাইজার আরিফুল ইসলাম বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।
এ সময় আসামিরা বেআইনি জনতায় দলবদ্ধ হয়ে লাঠিসোঁটা, লোহার রড, ধারালো অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড় সমর্থকদের ওপর হামলা চালিয়ে মারপিট ও রক্তাক্ত করে জখম করে। শিশির ধারালো ছোরা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে এক প্রতিপক্ষের মাথায় কোপ দিয়ে জখম করে। পরে তারা উপজেলা ভবনে প্রবেশ করে ইউএনওসহ অন্যান্য স্টাফদের সরকারি কাজে বাধা দেয় এবং ৬০-৭০টি সরকারি চেয়ারসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ভাঙচুর ও ক্ষতিসাধন করে। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
বাদী রবিউল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার ঘটনাস্থল থেকে চাকুসহ আটক যুবক ডাবলু রহমান শিশির পুলিশের কাছে হামলা কথা স্বীকার করে যে তথ্য দিয়েছেন; সেই তথ্য অনুযায়ী মামলায় আসামিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ৫১ তম গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার হাডুডু খেলার চূড়ান্ত পর্বে দুটি স্কুলের খেলোয়াড় সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, মারামারি এবং ইউএনওর কার্যালয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ইউএনও সুবীর কুমার দাশসহ ৬-৭ জন আহত হয়।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগোলাম মোস্তফা। বয়স ৩৫ বছর। পঙ্গু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন। গুলিতে তাঁর ডান হাতের কবজি থেকে কনুই পর্যন্ত হাড় ভেঙে কয়েক টুকরা হয়েছিল। গত ২৩ জুলাই ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাতে ১০ বার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। পেশায় নিরাপত্তাকর্মী মোস্তফা গুলিব
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগে